বশেমুরবিপ্রবির শিক্ষার্থী বান্ধব হল প্রভোস্ট মোঃ এমদাদুল হক
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যাল, গোপালগঞ্জ এর শেখ রাসেল হল প্রভোস্ট মোঃ এমদাদুল হক হল প্রভোস্ট এর দ্বায়িত্ব পালনের পর থেকে নানামুখী শিক্ষার্থী বান্ধব কার্যক্রম পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছে শিক্ষার্থী বান্ধব হল প্রভোস্ট হিসাবে সুনাম অর্জন করেছেন। সংযুক্ত শেখ রাসেল হলের প্রকৃত গরীব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের আশা ভরসার একমাত্র জায়গা হল প্রভোস্ট মোঃ এমদাদুল হক।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১ লা আগস্ট ২০২২ সালে ৩য় হল প্রভোস্ট হিসাবে শেখ রাসেল হলের দ্বায়িত্ব পান মোঃ এমদাদুল হক। প্রভোস্টের দ্বায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত নানামুখী ভিন্ন রকম উদ্যেগ নিয়ে এক অনন্য দৃষ্টি স্হাপন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে। প্রভোস্টের দ্বায়িত্ব পাওয়ার পরবর্তীতে সকল প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলা করে আনুপাতিক হার অনুসরণ করে নতুন তৈরিকৃত ৬ তলা ভবনের ১৬ টি রুমের ৮০ টি সীট সহ অনান্য রুমে ২০ টি সীটের জন্য ওপেন ভর্তি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ভাইভার মাধ্যমে দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থী যাদের হলে ওঠা অতীব জরুরী তাদেরকেই সীট প্রদান করেন। আনুপাতিক হারে হলের সীট বরাদ্দ এখনো চলমান রয়েছে। হলের আবাসিক মুসলিম শিক্ষার্থীরা যাতে করে ধর্ম অনুসরণ করতে পারে সেজন্য তিনি মসজিদ সম্প্রসারন ও আাধুনিকায়ন করে একটি ইউনিক হলে রুপান্তরিত করেছেন। অতিথিদের জন্য আধুনিক সুসজ্জিত একটি গেস্ট রুম তৈরি করেছেন। হলের নিরাপত্তা বজায় রাখতে ১ লাখ ৮ হাজার টাকা খরচ করে সম্পন্ন হল আধুনিক সিসি টিভির আওতায় নিয়ে আসেন। শিক্ষার্থীদের সুস্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে উন্নতমানের সুস্বাস্থ্য খাবার খাওয়ানোর জন্য ক্যান্টিন চালু এবং ক্যান্টিনে মাসিক ১৬ হাজার টাকা ভর্তুকী প্রদান করেন। শিক্ষার্থীদের আসল উদ্দেশ্য যেটা নিয়ে সবাই এসেছে সেই উদ্দেশ্য পূরনের জন্য সর্বোচ্চ সহায়ক হিসেবে কাজ করেছেন হল প্রভোস্ট। বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সর্বোচ্চ আসন সংখ্যক এবং উন্নতমানের চেয়ার, টেবিল দিয়ে সুসজ্জিত করেছেন রিডিং রুম।
আরো জানা যায় যে, হলের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য তিনি ফুল গাছ লাগানো সহ নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহন করেন৷ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কথামতো কোথাও জায়গা পতীত না রেখে গাছ লাগানোর উদ্যোগ নিয়ে তিনি হলের পিছনে আনুমানিক ১ বিঘা জমিতে ফলের বাগান লাগিয়েছেন। প্রায় প্রতিনিয়ত হলের পরিবেশ ও ক্যান্টিনের খাবারের মান যাচাই করার জন্য তিনি হলে এসে পর্যবেক্ষন করেন।
আবাসিক শিক্ষার্থী রিয়াজুল (ইংরেজি বিভাগ, ৪র্থ বর্ষ)বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে সীট বন্টন থেকে শুরু করে হলের সার্বিক উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে তার যে ভাবনা সবকিছুই মিলিয়ে একজন প্রভোস্ট হিসাবে অবিরাম পরিশ্রমের মাধ্যমে তিনি সফল হল প্রভোস্ট হিসাবে সুনাম অর্জন করেছেন।
প্রভোস্ট এমদাদুল হক বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এর ভর্তুকি বিহীন সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের সীট ভাড়ার টাকা দিয়ে সুন্দরভাবে হল কে সুসজ্জিত করা এবং পড়াশোনার পরিবেশ তৈরি করতে পারায় নিজেরই কাছে ভালো লাগা কাজ করে। সকল প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়েও ভবিষ্যতে সমানুপাতিকহারে শিক্ষার্থীদের সীট প্রদান করে যাবো,ইনশাআল্লাহ।
এমএসএম / এমএসএম
মাংসের খাটিয়ায় কুকুর, ছবি তুলতেই সাংবাদিককে হুমকি
ইবি'র ৪৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন
ঢাবির একাডেমিক কার্যক্রম ২ সপ্তাহ বন্ধ, হল ত্যাগের নির্দেশ
ভিকারুননিসায় রোববারের প্রথম-নবম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষা স্থগিত
ইবি'র ৪৭তম জন্মিদনে নানা কর্মসূচি গ্রহণ
জকসু নিয়ে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী অবন্তির ভাবনা
জকসু নিয়ে কেন্দ্রীয় পাঠাগার ও সেমিনার সম্পাদক পদপ্রার্থী ইমনের ভাবনা
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল উদ্বোধন
শেকৃবিতে নিয়োগে আওয়ামী পুনর্বাসন, এলাকাপ্রীতি ও অর্থ লেনদেনের অভিযোগ
উত্তরায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন
জকসুতে কার্যনির্বাহী সদস্য পদে নির্বাচন করবে সাংবাদিক সম্পদ
দীর্ঘ তিন যুগ পর জাবিতে ইসলামী ছাত্রশিবিরের মিছিল