অধিবর্ষের বইমেলায় অংশ নিয়ে জাককানইবি ভিসির প্রশংসা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে

চলতি ২০২৪ সাল লিপইয়ার। বাংলাতে বলা হয় অধিবর্ষ। তাই ফেব্রুয়ারি মাস ২৯ দিনের। প্রতিবছরের ন্যায় এবারও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে শুরু হয়েছে মাসব্যাপী অমর একুশে বইমেলা ২০২৪। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বইমেলা উদ্বোধন করেছেন। এবারের বইমেলার মূল প্রতিপাদ্য ‘পড়ো বই গড়ো দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’। বইমেলার সার্বিক আয়োজনের দায়িত্ব বাংলা একাডেমির।
প্রতিবছরের ন্যায় এবারে শুরু হওয়া অমর একুশে বইমেলা অন্য সকলের জন্য স্বাভাবিক হলেও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অন্যরকম। এবারই প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব স্টল বসেছে বই মেলাতে। আর এই স্টলকে নিয়ে শুধু বিশ্ববিদ্যালয় নয় অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশংসায় ভাসছেন নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর।
বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি গণ্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে প্রতিনিয়ত দেশ ও দেশের বাহিরে এর পরিধি বিস্তার করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর।
এদিকে বইমেলায় স্টল দিতে পেরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ সকলেই ভাসছেন আনন্দের বন্যায়। নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের এমন উদ্যাোগে প্রশংসায় পঞ্চমুখ রয়েছেন অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাও। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টলের ছবি দিয়ে পোস্ট করছে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেকেই।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফোকলোর বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তার টাইমলাইনে স্টলের ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, "বাংলা একাডেমির একুশে বইমেলায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়েরও এমন একটা স্টল থাকতে পারতো। যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদ ও বিভাগের জার্নালগুলো বিক্রির জন্য রাখা যেতো। তাছাড়া বিভিন্ন শিক্ষকের যে সকল গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে সেগুলোও সেই স্টলে বিক্রির জন্য প্রদর্শন করা যেতো। আর সেখানে আমাদের শিক্ষার্থীদের জন্যও একটা সেকশন থাকতে পারতো। এতে শিক্ষার্থীরা তাদের গ্রন্থ প্রকাশে আগ্রহী হতো হয়তো। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সাহিত্য সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোও লিটল ম্যাগ প্রকাশে আগ্রহী হতো। আসলে বিক্রি হওয়া তো বড় কথা নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করে এমন একটা প্রয়াস কেনো যে নেওয়া হলো না বা হয় না তা জানি না।"
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী মো. শামিমউজ্জামান ফেসবুক গ্রুপে লিখেছেন, "জাবির ১৫ ব্যাচের বাংলা বিভাগের প্রিয় অগ্রজ ভিসি প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টল দিলেন একুশের বইমেলায়। জাবির একটি বড় অর্জন আমাদের একজন প্রাক্তন ছাত্র দেখিয়ে দিলেন কীভাবে প্রকাশনা দিয়ে নিজেদেরকে পৃথিবীর একটি বড় প্রাণের মেলায় নিজেদেরকে উজ্জ্বলভাবে চেনানো যায়। দাদাকে অভিনন্দন।"
বইমেলার পটভূমি ও গুরুত্ব তুলে ধরে উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, আজকে মেলা একটি বিশেষ মর্যাদা পেয়েছে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে। এর পরিসর বেড়েছে। আমরা নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের মোটো হচ্ছে শিক্ষা, গবেষণা ও উন্নয়ন। আমরা শিক্ষাকে ছাত্রছাত্রীদের জন্য যুগোপযোগী করে তুলছি। প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক বাজারে যেন তারা নিজেদের দক্ষ হিসেবে প্রমাণ করতে পারে সে চেষ্টা করছি।
মেলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশগ্রহণ নিয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য বলেন, আমাদের অভিযাত্রার অংশ হিসেবে এবার ঢাকার বাইরের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রথমবারের মতো প্রাণের বইমেলায় আমরা অংশ গ্রহণ করেছি। এ মেলায় অংশ নেয়ার কারণটি হলো আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় যেখানেই থাকুক না কেন আমরা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ভাবে আঁচর কাটতে চাই, দাগ রাখতে চাই। সেজন্য আমাদের প্রকাশনা, গবেষণাপত্র নিয়ে এ মেলায় অংশ নিয়েছি।
এমএসএম / এমএসএম

বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর লক্ষাধিক টাকার টাইলস আত্মসাত

পিডি নিয়োগে প্রথম হয়েও বাদ শেকৃবি অধ্যাপক , নিয়ম ভেঙে প্রকল্প পেলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা

পবিপ্রবির নতুন উদ্যোগে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য স্থায়ী নামাজ রুম

ডিআইইউতে আন্তর্জাতিক সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন সম্পন্ন

গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তিপূর্ণ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ভিপি মৃদুল, জিএস রায়হান

আইএফপিআরআই ও সার্ক কৃষি কেন্দ্রের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর

ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি'তে শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন BIM 2025

চাকসু নির্বাচনে ব্যালট নম্বর প্রকাশ, আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু

গঠনতন্ত্রে নিয়মিত শিক্ষার্থীদের সংযোজন করে ইকসু'র দাবি

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রক্টর ও ছাত্র-উপদেষ্টার পুনঃনিয়োগ

পাস্ট ডিবেটিং সোসাইটির নতুন সভাপতি রউফ, সম্পাদক তন্নি

বিশ্বসেরা ২ শতাংশ গবেষকের তালিকায় পবিপ্রবির ৩ শিক্ষার্থী
