ঢাকা রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ইবিতে নিয়োগ বোর্ডকে কেন্দ্র করে তুলকালাম কান্ড


শাহনেওয়াজ আলী, ইবি থানা photo শাহনেওয়াজ আলী, ইবি থানা
প্রকাশিত: ৬-২-২০২৪ বিকাল ৫:১৩

নিয়োগ বোর্ডকে কেন্দ্র করে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) উত্ত্যপ্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে। নিয়োগের পক্ষে ও বিপক্ষে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন শিক্ষক-কর্মকর্তারা। এ নিয়ে উপাচার্যের কার্যালয়ে ও ক্যাম্পাসে দফায় দফায় উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম নিয়োগের বোর্ড অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও বোর্ড শুরু হওয়ার আগেই কর্মকর্তা ও শিক্ষকদের একটি পক্ষ নিয়োগ বোর্ড বন্ধ করার দাবি নিয়ে উপাচার্যের সঙ্গে দেখা করেন। সেখানে তারা উপাচার্যের বিরুদ্ধে উঠা দুর্নীতির অভিযোগের সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত নতুন নিয়োগ বোর্ড না করার দাবি জানান।পরে ছাত্রলীগের সাবেক ও বর্তমান নেতাকর্মীরা নিয়োগ বোর্ড চালু রাখার দাবি নিয়ে উপাচার্যের কার্যালয়ে গেলে নিয়োগ বোর্ড বন্ধের দাবি নিয়ে যাওয়া শিক্ষকদের সঙ্গে বাকবিতন্ডা হয়। এসময় শিক্ষকরা উপাচার্যের উপর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।পরে নিয়োগ বোর্ড বন্ধের দাবিতে যাওয়া শিক্ষকরা কার্যালয় থেকে বেরিয়ে মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালের সামনে মানববন্ধন করেন। অন্যদিকে কর্মকর্তারা প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে প্রতিবাদ সমাবেশ করেন।পরবর্তীতে উপাচার্য কার্যালয় থেকে বেরিয়ে বাসভবনে গেলে কর্মকর্তা ও শিক্ষকরাও বাসভনের সামনে অবস্থান নেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত কয়েক ঘন্টা পর উপাচার্যের বাসভবনে নিয়োগ বোর্ড শুরু হয়েছে। নিয়োগের পক্ষের শিক্ষকরা ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বাসভবনের বাইরে অবস্থান নিয়েছেন।কর্মকর্তা সমিতির সাধারণ সম্পাদক ওয়ালিদ হাসান মুকুট বলেন, উপাচার্যের নিয়োগ নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ সুরাহা হয়নি। এরমাঝে তিনি আবারো নিয়োগ দিতে চাচ্ছেন। আমরা কোন ভাবেই এই নিয়োগ বোর্ড হতে দেব না। আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলমান থাকবে।শাপলা ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক ড. পরেশ চন্দ্র বর্মণ বলেন, উপাচার্যের নিয়োগ বাণিজ্যের অডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় বিশ^বিদ্যালয়ের মান চরমভাবে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। এজন্য আমরা চায় ইইউজিসির তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত সকল নিয়োগ বন্ধ থাকুক।শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন বলেন, শিক্ষকদের একটি পক্ষ ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করতে উপাচার্যের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। তবে ইবি কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের উপর তাদের মতামতের কোনো প্রভাব পড়বেনা।উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম 'সকালের সময়কে' বলেন, আমি কোনো ধরনের নিয়োগ বাণিজ্যের সঙ্গে কখনোই জড়িত নই। ইউজিসি এসব অভিযোগের সঙ্গে আমার বিন্দুমাত্র সংশ্লিষ্টতা পায়নি। আমি আমার সততা নিয়ে এসব অভিযোগ মোকাবেলা করতে চাই।  

এমএসএম / এমএসএম

ডাকসু নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহিন, সমর্থন দিলেন বাকেরকে

ইবিতে ক্যারিয়ার ক্লাবের উদ্যোগে নেতৃত্ব উন্নায়ন কর্মশালা

ধ*র্ষ*ন হুমকির প্রতিবাদে গোবিপ্রবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

ঢাবি ছাত্রীকে গণধর্ষণের হুমকির প্রতিবাদে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

সেই আলী হুসেনকে ঢাবি থেকে বহিষ্কার

নীলফামারিতে শ্রমিক হত্যার প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ

গোবিপ্রবি উপাচার্যের কাছে ছাত্রদলের চার দফা দাবী

এবার রেলপথ অবরোধ করলেন বাকৃবির আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

চবি ও বাকৃবি শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে জবি শিক্ষক সমিতির মানববন্ধন

এলজিইউডি'কে শিক্ষা ক্যাডারে অন্তর্ভুক্তকরণের দাবিতে জাককানইবি'তে মানববন্ধন

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌথ বাহিনী মোতায়েন

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি

ফের সংঘর্ষে জড়িয়েছে স্থানীয় ও চবি শিক্ষার্থীরা, প্রক্টরসহ আহত অনেকে