ইবিতে লোক প্রশাসন বিভাগের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

বর্ণাঢ্য আয়োজনে লোক প্রশাসন বিভাগের প্রথম পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। লোক প্রশাসন বিভাগের সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে আনন্দ র্যালি, আলোচনা সভা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সহ নানা আয়োজনের মধ্যে দিয়ে উদযাপন করা হয় এই মিলন মেলা।শনিবার(১০ফেব্রুয়ারি)সকাল ১০ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মোশাররফ হোসেন ভবন থেকে একটি আনন্দ র্যালি বের হয়। এতে লোক প্রশাসন বিভাগের ১৯৯০-৯১ থেকে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের প্রায় দেড় হাজার শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।এছাড়াও বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান শুরু হয় বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য ১ মিনিট নিরবতা পালন, সম্মিলিত সুরে জাতীয় সংগীত, অতিথিদের সম্মাননা প্রদান এবং বিভাগীয় ডকুমেন্টারি প্রদর্শনীর মাধ্যমে।লোক বিভাগের শিক্ষার্থী শাম্মি আক্তার অন্তরা এবং আশেক এ খোদা আশিকের যৌথ সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: মাহবুবুর রহমান, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য অধ্যাপক নাসিম বানু, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূইয়া, সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. এ কে এম মতিনুর রহমান ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো: লুৎফর রহমান।লোক প্রশাসন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো: ফকরুল ইসলাম উদ্বোধনী বক্তব্যে বলেন, বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলন মেলা উদযাপন করতে পেরে আনন্দিত। এটিই পারস্পরিক ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক বৃদ্ধির অন্যতম লক্ষ্য। সামনে যাদেরকে দেখতেছি তারা একেকটা সফল ব্যক্তি। নবীন বা অধ্যায়নরত শিক্ষার্থীরা সফল হওয়ার একটা বার্তা পেয়ে অনুপ্রাণিত হতে পারে।উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক নাসিম বানু বলেন, প্রতিটা অনুষ্ঠানে একটা লক্ষ্য থাকে। কেন এমন আয়োজন করা হয়? উদ্দেশ্যের মধ্যে জ্ঞান বিতরণ করা, অন্যের সফলতা অনুভব করা এবং নেটওয়ার্কিং তৈরি করে সেবা প্রদান করাই অন্যতম। আমার আর আপনাদের ভাবনার দূরত্ব কতটুকু সেটা শেয়ার করব। অনেকে সাজসজ্জাগুলো বিয়ের অনুষ্ঠনের সাথে তুলনা করছে কিন্তু এই সেলিব্রেশনের রং, রূপ ও গন্ধ কোনো অনুষ্ঠানের সাথে তুলনা করা যাবে না। একজন পরিপক্ব মানুষের কোনো সীমাবদ্ধতা থাকে না। সবার সাথে সহজে খাপ খাইতে পারে তারাই যাদের ইগো, উদ্ধত আচরণ, প্রতিহিংসা থেকে দূরে থাকতে পারি।
এসময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, গতকাল ঢাকা থেকে এসে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে দেখলাম মনে হচ্ছে বর্ণিল সাজে সজ্জিত বিয়ের অনুষ্ঠান। উৎসব আসে তখনই যখন মনের ভিতর উৎফুল্লতা কাজ করে। এই যে এত পুরাতন ডিপার্টমেন্ট প্রায় ৩৩ বছর কেটে গেলো কেউ কথা রাখেনি? আজ উপহার দিয়ে পূর্ণতা পেয়ে প্রশাসন ও বিভাগ আনন্দিত। আমাদের দিকনির্দেশনা থাকবে প্রতিটা বিভাগ এরকম এলামনাই এসোসিয়েশন গঠন করা হোক। অক্সফোর্ড বা হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় যাই বলি না কেন এগুলোর মূল চালিকা শক্তি হিসেবে ভূমিকা রাখে এলামনাই। আমাদের চিন্তাশক্তি কিংবা আর্থিক চালিকাশক্তিতে ঘাটতি থাকতে পারে সেটার পরিপূর্ণতা এনে দিতে পারে শক্তিশালী এলামনাই।
এমএসএম / এমএসএম

‘গণরুম-গেস্টরুমের অপসংস্কৃতি ফিরতে দেবো না

জকসু ও সম্পূরক বৃত্তির দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বাস স্ট্যান্ড সরানোর সিদ্ধান্ত

কলেজে ভর্তি শুরু আজ, সর্বোচ্চ ফি ৮৫০০ টাকা

ডাকসু নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহিন, সমর্থন দিলেন বাকেরকে

ইবিতে ক্যারিয়ার ক্লাবের উদ্যোগে নেতৃত্ব উন্নায়ন কর্মশালা

ধ*র্ষ*ন হুমকির প্রতিবাদে গোবিপ্রবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

ঢাবি ছাত্রীকে গণধর্ষণের হুমকির প্রতিবাদে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

সেই আলী হুসেনকে ঢাবি থেকে বহিষ্কার

নীলফামারিতে শ্রমিক হত্যার প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ

গোবিপ্রবি উপাচার্যের কাছে ছাত্রদলের চার দফা দাবী

এবার রেলপথ অবরোধ করলেন বাকৃবির আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

চবি ও বাকৃবি শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে জবি শিক্ষক সমিতির মানববন্ধন
Link Copied