আজ কবি সেকেন্দার আবু জাফরের ১০৫ তম জন্মদিন

আজ প্রখ্যাত কবি সিকান্দার আবু জাফরের ১০৫তম জন্মদিন। তিনি ১৯১৯ সালের ১৯ মার্চ সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার তেঁতুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পুরো নাম সৈয়দ আল্ হাশেমী আবু জাফর মুহম্মদ বখ্ত সিকান্দার। বাবার নাম সৈয়দ মঈনুদ্দীন হাশেম। পেশায় তিনি কৃষক ও ব্যবসায়ী ছিলেন। তালা ব্রজেন দে সরকারি উচ্চবিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পাস করার পর আবু জাফর কলকাতার রিপন কলেজে (বর্তমান সুরেন্দ্রনাথ আইন কলেজ) পড়াশুনা করেছিলেন।
১৯৪১ সালে তিনি কাজী নজরুল ইসলামের নবযুগ পত্রিকায় যোগ দেন। এ ছাড়া দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক মিল্লাতে চাকরি করেছেন। ‘আমাদের সংগ্রাম চলবেই’ তাঁর রচনা বিখ্যাত গান। দেশবিভাগের পর তিনি ঢাকায় চলে আসেন।
পঞ্চাশের দশকে রেডিও পাকিস্তানের শিল্পী হিসেবে কাজ করেন। একজন সাহিত্যিক হিসেবে সিকানদার আবু জাফরের যে খ্যাতি তার চেয়েও অনেক বেশি প্রসিদ্ধি সাহিত্য সম্পাদক হিসেবে। সাহিত্য পত্রিকা সমকাল সাহিত্য পত্রিকার প্রকাশ ও সম্পাদনা তার জীবনের একটি তাৎপর্যময় ঘটনা। ১৯৫৭ থেকে ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত তিনি ‘সমকালে’র প্রকাশক ও সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে পূর্ব বঙ্গের সাহিত্য আন্দোলনে নতুন গতির সঞ্চার করেছিলেন।
এই পত্রিকায় ষাটের দশকের নামী-দামি সব কবি-লেখকের রচনা প্রকাশিত হয়। লেখার সাবধানী ও নৈর্ব্যক্তিক নির্বাচন, প্রতিভাবান নতুন লেখকদের মর্যাদা প্রদান, মনোযোগী সম্পাদনা ও মুদ্রণ পরিপাট্যের জন্য সমকাল সব কবি-লেখকের জন্য স্বপ্নের পত্রিকা হয়ে উঠেছিল। একই সঙ্গে এটি প্রগতিশীল বাংলা সাহিত্যধারার অগ্রগামী সাহিত্যপত্রে পরিণত হয়েছিল। তাঁর নিজেরও প্রচুর লেখা এই পত্রিকায় তিনি প্রকাশ করেছিলেন, যার মধ্যে বিখ্যাত ‘বাংলা ছাড়ো’ কবিতাটি। উল্লেখ্য
১৯৭৫ সালের ৫ আগস্ট ঢাকায় তাঁর মৃত্যু হয় এবং বনানী কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়। সাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি নাটকে বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৬৬) এবং একুশে পদক (১৯৮৪, মরণোত্তর) লাভ করেন।
পঞ্চাশের দশকে রেডিও পাকিস্তানের শিল্পী হিসেবে কাজ করেন। একজন সাহিত্যিক হিসেবে সিকানদার আবু জাফরের যে খ্যাতি তার চেয়েও অনেক বেশি প্রসিদ্ধি সাহিত্য সম্পাদক হিসেবে। সাহিত্য পত্রিকা সমকাল সাহিত্য পত্রিকার প্রকাশ ও সম্পাদনা তার জীবনের একটি তাৎপর্যময় ঘটনা। ১৯৫৭ থেকে ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত তিনি ‘সমকালে’র প্রকাশক ও সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে পূর্ব বঙ্গের সাহিত্য আন্দোলনে নতুন গতির সঞ্চার করেছিলেন।
এই পত্রিকায় ষাটের দশকের নামী-দামি সব কবি-লেখকের রচনা প্রকাশিত হয়। লেখার সাবধানী ও নৈর্ব্যক্তিক নির্বাচন, প্রতিভাবান নতুন লেখকদের মর্যাদা প্রদান, মনোযোগী সম্পাদনা ও মুদ্রণ পরিপাট্যের জন্য সমকাল সব কবি-লেখকের জন্য স্বপ্নের পত্রিকা হয়ে উঠেছিল। একই সঙ্গে এটি প্রগতিশীল বাংলা সাহিত্যধারার অগ্রগামী সাহিত্যপত্রে পরিণত হয়েছিল। তাঁর নিজেরও প্রচুর লেখা এই পত্রিকায় তিনি প্রকাশ করেছিলেন, যার মধ্যে বিখ্যাত ‘বাংলা ছাড়ো’ কবিতাটি। উল্লেখ্য
১৯৭৫ সালের ৫ আগস্ট ঢাকায় তাঁর মৃত্যু হয় এবং বনানী কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়। সাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি নাটকে বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৬৬) এবং একুশে পদক (১৯৮৪, মরণোত্তর) লাভ করেন।
এমএসএম / এমএসএম

ইলিশ পাচার সিন্ডিকেট বিলুপ্ত চান ভোলার উপকূলের জেলেরা

ঝিনাইদহে রেলপথের দাবিতে মানববন্ধন

ঠাকুরগাঁওয়ে বিদ্যমান সার নীতিমালা বহাল রাখার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

লামা উপজেলায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দায়িত্বশীল শিক্ষা শিবির অনুষ্ঠিত

কোটালীপাড়ায় পোনা মাছ অবমুক্তকরণ

ত্রিশালে বাগান মাদরাসা পরিদর্শনে আইএমইডির মহাপরিচালক

কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষে গণমাধ্যমকর্মীদের কর্মশালা

সার নীতিমালা বহালের দাবিতে কুড়িগ্রামে সংবাদ সম্মেলন

ঠাকুরগাঁওয়ে নিখোঁজ তিন মাদ্রাসাছাত্রী, ২১ দিনেও সন্ধান মিলেনি

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিনাধান-১৭ সম্প্রসারণে মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত

রৌমারীতে মানষিক ও শারিরীক নিযাতনেই গৃহবধুর বিষপানে আত্মহত্যা

চৌগাছায় কৃষকদের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ

নাটোরের সিংড়ায় পাওনা টাকার দাবিতে মানববন্ধন
Link Copied