ঢাকা বৃহষ্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫

চট্টগ্রামে বিদ্যুতের মেগা প্রকল্প অকার্যকর


চট্টগ্রাম অফিস photo চট্টগ্রাম অফিস
প্রকাশিত: ৭-৪-২০২৪ দুপুর ৪:৫০

চট্টগ্রামে বিদ্যুত বিতরণ ব্যবস্থার উন্নয়নে দেড় হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র দুই বছর। গত তিন বচওে নতুন মেগা প্রকল্পের ১৬ উপকেন্দ্র থেকে নিরবিছিন্ন বিদ্যুত সরবরাহ সম্ভব হচ্ছেনা। ফলে চট্টগ্রামে ঘন ঘন বিদ্যুত বিভ্রাটের ঘটনা ঘটছে। রমজান মাসেও অস্বাভাবিক বিদ্যুত বিভ্রাটে জনজীবন ওষ্ঠাগত। সেহেরী ও ইফতার এমনকি তারাবীহের নামাজের সময়ও লোডসেডিং দিচ্ছে চট্টগ্রামের ১২টি বিদ্যুত বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ।  ফলে দেড় হাজার কোটি টাকায় ২০২১ সালের  এ উন্নয়ন প্রকল্প কোন কাজেই আসছে না। 
জানা গেছে, তিনটি বিদেশী ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও স্থানীয় অনেক ঠিকাদারের মাধ্যমেই এ উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করেছে সরকার কিন্তু সুবিধা বঞ্চিত গ্রাহক। বিশেষ করে ২০২১ সালে নতুন লাইন স্থাপন ও পুরাতন লাইন সংস্কার, রামু ও বান্দরবানে দুটিসহ  মোট ১৬টি নতুন উপকেন্দ্র নির্মাণ, ৮টি পুরাতন উপকেন্দ্রের সংস্কার ও ১৫ কিলোমিটার ৩৩ কেভি সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে সন্দ্বীপে দুটি উপকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। প্রায় আড়াই হাজার কিলোমিটার বিভিন্ন কেভির নতুন লাইন স্থাপন করলেও সেই বিদ্যুত বিভ্রাট বন্ধ হয়নি।
প্রকল্প পরিচালকের দফতর সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালের জুলাই মাসে চার বছর মেয়াদী এ উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শুরু হলেও নতুন উপকেন্দ্র ও সন্দ্বীপে সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে উপকেন্দ্রে বিদ্যুত স্থানান্তরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হওয়ায় প্রকল্পের মেয়াদ আরও তিন বছর দীর্ঘায়িত করা হয়েছে। সর্বশেষ প্রকল্পের অগ্রগতি অনুযায়ী ২০২১ সালের  ডিসেম্বরে কাজ শেষ হয়েছে।  
এ বিষয়ে চট্টগ্রামস্থ বিদ্যুত বিভাগের এক প্রকৌশলী সকালের সময়কে বলেন, বিদ্যুতের উন্নয়নে সরকারের পক্ষ থেকে দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্প যেমন নেয়া হচ্ছে, তেমনি বাস্তবায়নের মাধ্যমে গ্রাহক সেবায় এসব বিদ্যুত সরবরাহ হচ্ছে। এ প্রকল্প সম্পূর্ণরুপে বাস্তবায়িত হলে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুত সরবরাহ নিশ্চিত হবে। সাবমেরিন ক্যাবল দিয়ে ৩৩ কেভি বিদ্যুত সঞ্চালনের মধ্য দিয়ে সন্দ্বীপ উপজেলায় সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে বিদ্যুত সরবরাহ নিশ্চিত করেছে সরকার। ফলে আলোয় ঝলমল করছে সন্দ্বীপ উপজেলা। 
এ ব্যাপারে প্রকল্প পরিচালক ও অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী জানিয়েছেন, মেগা প্রকল্পের কারণে প্রকল্পের বাস্তবায়নে সময় বর্ধিত করা হয়েছে। এছাড়াও করোনাকালীন কাজে ব্যাঘাত ঘটায় ২০২১ সালের ৩০ জুনের মধ্যে প্রকল্প সময়সীমা অতিক্রান্ত হলেও নতুন ১৬টি উপকেন্দ্র, ৮টি পুরাতন উপকেন্দ্রের সংস্কার ও আপগ্রেডেশন এমনকি ২ হাজার ৪৮০ কিলোমিটার লাইন স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে, উপকেন্দ্রগুলো চালু হয়েছে এবং সংস্কার কাজও শেষ হয়েছে। নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুত সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকার জনগণের জন্য মেগা এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। 
প্রকল্পের পরিসংখ্যান থেকে পাওয়া তথ্য মতে, এ প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৪২১ কোটি ৪৮ লাখ ৪১ হাজার টাকা। এরমধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ৭৫৬ কোটি ১৪ লাখ ৯৯ হাজার টাকা অর্থায়ন করা হচ্ছে। বিদেশী অর্থায়ন রয়েছে ৪৮৩ কোটি ৬৫ লাখ ৫৫ হাজার টাকা। এ উন্নয়ন প্রকল্পে ভ্যাট হিসাবে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩৯ কোটি ৫ লাখ ৫৫ হাজার টাকা। প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ে বাস্তবায়নকাল ছিল ২০১৪ জুলাই থেকে ২০১৮ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। পরে উন্নয়ন প্রকল্পটি আরও বিস্তৃত করায় প্রকল্পের মেয়াদকাল আরও তিনবছর বাড়িয়ে ২০২১ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত করা হয়েছিল। কিছু কিছু নতুন উপকেন্দ্রের কাজ বাকি থাকায় ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে পুরো প্রকল্পের শতভাগ বাস্তবায়িত হয়েছে। 
চট্টগ্রামে বিদ্যুত ব্যবস্থার উন্নয়নে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়ন শেষ হলেও এই রমজান মাসেই মানুষ ভোগান্তীর শিকার। সন্দ্বীপ উপজেলায় সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে ৩৩ কেভি সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপনের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার প্রায় ৪৭ বছর পর আলোয় ঝলমল কররেও এখন দীর্ঘ সময়ের বিদ্যুত বিভ্রাট। এ উপজেলাকে আলোয় ঝলমল করতে গিয়ে দুটি নতুন উপকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে ঠিকই কিন্তু এখন চরম অবস্থা। যেখানে এ দুটি উপকেন্দ্রে ৫ মেগাভোল্ট (কুলিং ব্যতীত) এবং কুলিংসহ ৬ দশমিক ৬৭ মেগাভোল্ট এ্যামপেয়ারের রুরাল টাইপ উপকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। সন্দ্বীপ উপজেলার এনাম নাহার মোড় এলাকায় একটি এবং তালতলী এলাকায় অপর একটি উপকেন্দ্র চালু করা হয়েছে। এই দুটি উপকেন্দ্র চালু করতে গিয়ে বাংলাদেশ বিদ্যুত উন্নয়ন বোর্ড, চট্টগ্রামের ৩৩ কিলোভোল্ট বা কেভি সাবমেরিন ক্যাবল সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড থেকে পনের কিলোমিটার সংযোগ টানতে হয়েছে। ডাবল সার্কিটের ৩৩ কেভি সাবমেরিন ক্যাবল ১৫ কিলোমিটার দূরত্বে সোর্স লাইন হিসেবে নেয়া হয়েছে। 
এদিকে, এ প্রকল্পের আওতায় কক্সবাজারের রামু ও বান্দরবানের প্রাকৃতিক অভয়ারণ্য হিসেবে খ্যাত হৃীলাচলসহ মোট দুটি উপকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এসব উপকেন্দ্রের ১০ মেগাভোল্ট অ্যাম্পেয়ারের (কুলিং ব্যতীত) ও কুলিংসহ ১৩ দশমিক ৩৩ মেগাভোল্ট অ্যাম্পেয়ারের এয়ার ইনসুলেটেড ব্রেকার সম্বলিত উপকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এসব উপকেন্দ্রের মধ্যে রামুর উপকেন্দ্রটি সোর্স লাইন ব্যবহার করছে কক্সবাজার উপকেন্দ্র থেকে। আর বান্দরবানের হৃীলাচল উপকেন্দ্রটি বান্দরবান ও দোহাজারির সোর্স লাইন ব্যবহার করে স্থাপন করা হয়েছে। এ দুটি উপকেন্দ্র শুধু স্থাপনই করা হয়নি কার্যক্রমও চলমান রয়েছে ঢিমেতালে।  
নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুত সরবরাহ করতে সরকার চট্টগ্রাম শহরের ওপরই বিভিন্ন বিক্রয় ও বিতরণ কেন্দ্রের আওতায় আরও ১২টি নতুন উপকেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছিল বিদ্যুত উন্নয়ন বিভাগ। এরমধ্যে চারটি প্রকল্প বাস্তবায়নের পর চালু হয়েছে। এগুলো হচ্ছে অনন্যা, অক্সিজেন, মনসুরাবাদ ও বায়েজিদ থানাধীন বাংলাবাজার বিদ্যুত উপকেন্দ্র। সোর্স লাইন হিসেবে অনন্যা উপকেন্দ্রটি মদুনাঘাট ও অক্সিজেন উপকেন্দ্র থেকে বিদ্যুতের সাপোর্ট নিচ্ছে। অক্সিজেন উপকেন্দ্রটি সোর্স লাইন হিসেবে ব্যবহার করছে মুরাদপুর, ষোলশহর ও অনন্যা আবাসিক এলাকার উপকেন্দ্রটি। মুনসুরাবাদস্থ উপকেন্দ্রটি সোর্স লাইন হিসেবে ব্যবহার করছে কাট্টলী, খুলশী ও আগ্রাবাদ উপকেন্দ্রটি। বায়েজিদ থানাধীন বাংলাবাজার উপকেন্দ্রটি সোর্স লাইন হিসেবে মাদারবাড়ি ও আগ্রাবাদ উপকেন্দ্র থেকে ব্যবহার করছে। 
এদিকে ২০২১ সালর ডিসেম্বরে ৮টি উপকেন্দ্র চালু হয়েছে। এ আটটি উপকেন্দ্র হল কাট্টলী, রহমতগঞ্জ, মাদামবিবিরহাট, এফআইডিসি, মইজ্যারটেক, কল্পলোক উপকেন্দ্র। বিভিন্ন উপকেন্দ্র থেকে এসব উপকেন্দ্র সোর্সলাইন ব্যবহার করছে। হালিশহরের আনন্দবাজার ও বায়েজিদ লিঙ্করোড সংলগ্ন এশিয়ান উইমেন ইউনির্ভাসিটি উপকেন্দ্রগুলোর নির্মাণ কাজ চালু রয়েছে। আনন্দবাজার উপকেন্দ্রটি আগ্রাবাদ, রামপুর ও কাট্টলী উপকেন্দ্র থেকে সোর্স লাইন ব্যবহার করছে। অপরদিকে, এশিয়ান উইমেন ইউনির্ভাসিটি উপকেন্দ্রটি ফৌজদারহাট ও ষোলশহর উপকেন্দ্র থেকে সোর্সলাইন ব্যবহার করছে। চট্টগ্রাম শহরের ওপরে ৮টি বিদ্যুত বিক্রয় ও বিতরণ কেন্দ্র এ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় চলমান  ১২টি নতুন উপকেন্দ্র চারু হলে বিদ্যুত পরিচালনায় আর কোন ঘাটতি থাকার কথা নয় কিন্তু সরকারের এই পদক্ষেপ এখন ব্যর্থ। ডাবল লাইনে ২০ মেগাভোল্ট অ্যাম্পেয়ার (কুলিং ব্যতীত) ও কুলিংসহ ২৬ মেগাভোল্ট অ্যাম্পেয়ার বিদ্যুত সরবরাহের ক্ষমতা রয়েছে এ বারটি উপকেন্দ্রে। এখানে উল্লেখ্য, এ বারটি উপকেন্দ্র গ্যাস ইন্সুলেটেড ব্রেকার সিস্টেমে পরিচালিত। 
শুধু উপকেন্দ্র নির্মাণ বা চালুর মধ্যে সরকার থেমে নেই। সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ বিদ্যুত উন্নয়ন বোর্ড প্রক্প পরিচালকের মাধ্যমে শহরে ও শহরের বাইরে আরও আটটি উপকেন্দ্রের সংস্কার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। কুমিরার বারআউলিয়া উপকেন্দ্র, বাড়বকুন্ডের উপকেন্দ্র ও পটিয়া উপকেন্দ্রে সংস্কার ও আপগ্রেডেশন কাজ চলমান রয়েছে। খুলশী, বাকলিয়া, কক্সবাজারের চকরিয়া, হাটহাজারী ও ফৌজদারহাট উপকেন্দ্রের সংস্কার কাজ ও আপগ্রেডেশন সংস্কাার হয়ে বিদ্যুত বিতরণ শুরু করেছে ২০২১ সাল থেকে। 
আরও জানা গেছে, এসব উপকেন্দ্র স্থাপন, সংস্কার ও আপগ্রেডেশন করতে বিদ্যুতের লাইন নির্মাণ বা স্থাপন করতে হয়েছে। ৩৩ কেভি নতুন করে লাইন টানা হয়েছে ১৬৪ কিলোমিটার এবং সংস্কার করা হয়েছে ১৭৪ কিলোমিটার। এখানে উল্লেখ্য, ৩৩ কেভি লাইনের সুবিধা নিচ্ছে বৃহদায়ন প্রতিষ্ঠানগুলো। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন কলকারখানায় ১১ কেভি লাইনও ব্যবহার হচ্ছে। এ প্রকল্পের আওতায় ১৯৫ কিলোমিটার ১১ কেভি লাইন নতুনভাবে স্থাপন করা হয়েছে এবং ১৮২ কিলোমিটার লাইন সংস্কার করা হয়েছে ১১ কিলো ভোল্টের। তবে ১১ কেভি থেকে আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনে শূন্য দশমিক ৪ কেভি সাবলাইন টানা হয়েছে। এরমধ্যে ২৬৫ কিলোমিটার নতুন এবং ২৬৮ কিলোমিটার পুরাতন লাইন সংস্কার করা হয়েছে। এছাড়াও শূন্য দশমিক ৪ কেভি লাইন নতুনভাবে টানা হয়েছে ৪৮০ কিলোমিটার এবং সংস্কার করা হয়েছে ৪শ কিলোমিটার। গ্রাহক সেবায় ২৫০ কিলোভোল্ট অ্যাম্পেয়ারের ১ হাজার ৪৬০টি ট্রান্সফরমার স্থাপন করা হয়েছে। ১০০ কিলোভোল্ট অ্যাম্পেয়ারের ৭৫টি ট্রান্সফরমার ও ২৫ কিলোভোল্ট অ্যাম্পেয়ারের ১১৫টি ট্রান্সফরমার স্থাপনের মাধ্যমে এ মেগাপ্রকল্পের বিদ্যুত সরবরাহ নিশ্চিত করা হলেও এখন বিদ্যুত বিভ্রাটে গ্রাহকের নাভিশ^াস। 

এমএসএম / এমএসএম

লোহাগড়ায় সরকারি রাস্তা দখল, ঘরবন্দি শিরিনা খাতুন

সান্তাহারে ইয়াবা ট্যাবলেট ও প্রাইভেট কারসহ দুইজন গ্রেপ্তার

নেত্রকোনা জেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে গরুর গাড়ি মার্কা প্রার্থীর সমর্থনে সভা

কাউনিয়ায় এইচএসসি ব্যবহারিক পরীক্ষায় টাকা নেওয়ার অভিযোগে

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে গাছের চারা বিতরণ

দুই সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচী ও প্রতিবাদ সমাবেশ পালিত

পলিথিন ও প্লাস্টিক বর্জন করে চটের ব্যাগ ব্যবহার করুন- কৃষি ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

সোনাগাজীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গরু চোরসহ গ্রেফতার-০৪, চোরাই গরু উদ্ধার

সীমান্তে বিপুল পরিমান অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার

ভূরুঙ্গামারীতে বিএনপির নেতাদের নামে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে

রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এভাবেই নষ্ট হচ্ছে পৌরসভার অর্ধ কোটি টাকার সম্পদ

টাকার বিনিময়ে সনদ বিক্রি, শিক্ষার্থী নেই তবুও চলছে এমপিওভুক্ত কলেজ

জয়পুরহাটে ব্র্যাকের উদ্যোগে ১৩৯ জন গ্রাহকের মাঝে তেলাপিয়া মাছের পোনা বিতরণ