ঢাকা সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

বুয়েট বিষয় কিছু প্রশ্নের উত্তর খোঁজ করাটা অতীব জরুরি : আমরা যারা ছাত্রছাত্রীর অভিভাবক


প্রকৌশলী আজিজ মিসির সেলিম photo প্রকৌশলী আজিজ মিসির সেলিম
প্রকাশিত: ৭-৪-২০২৪ বিকাল ৫:১৭

গণতন্ত্র ও নিরপেক্ষ শব্দ দুইটি আপেক্ষিক, অর্থাৎ স্থান, ‘কাল বা সময়’ ও ‘পাত্র বা মানুষ’ ভেদে শব্দ দুইটির অর্থ বা যথার্থতা পাল্টে যায়। রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে শব্দ দুটির আপেক্ষিকতা আরও প্রকট ভাবে নজরে আসে বিশ্বব্যাপী। বুয়েট এর বর্তমান ছাত্র আন্দোলন বা প্রতিক্রিয়াকে মিডিয়া সহ সুশীল সমাজ আপাত দৃষ্টিতে নিরপেক্ষতার মোড়ক লাগাতে সচেষ্ট হলেও, বিষয়টি কি সত্যিই নিরপেক্ষ? আসন কিছু প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বেড়াই।

আপাত দৃষ্টিতে ‘নিরপেক্ষ’ মানে পক্ষপাতিত্বহীন, ন্যায়পরায়ণ বা পক্ষপাতশূন্য। ২০১৯ সালে অপরিপক্ব ও বিপথগামী কিছু ছাত্রের ক্রিয়াকর্মে ন্যাক্কারজণকভাবে আবরার হত্যাকাণ্ডের ঘটনাকে কেন্দ্র করে, দীর্ঘ ৫ বছর পর গভীর রাতে ছাত্রলীগ সভাপতি এর বুয়েট ক্যাম্পাস ভ্রমণকে কেন্দ্র করে যে আন্দোলন ও কর্মসূচিগুলো পালিত হচ্ছে, রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ এর বাহিরে থেকে, শুধুমাত্র যৌক্তিকতার নিরিখে বা বিচারে এই আন্দোলন ও কর্মসূচী গুলো কতটা নিরপেক্ষ মনে হয় আপনাদের কাছে ? 

বিশেষ করে ইলেকট্রনিক মিডিয়া ভিত্তিক টকশো পারফর্মার এবং দেশের তথাকথিত সুশীল সমাজের মুখপাত্র-গণ, যাদের কথাবর্তা ও আলোচনার কারণে সাধারণ জনগণ যেকোন ঘটনার নিরিখে চিন্তাভাবনা, বাছবিচার বা যুক্তিতর্কের আলোকে বিচার ও বিশ্লেষণ করার সক্ষমতা হারিয়ে ফেলছেন ক্রমান্বয়ে, দয়াকরে আপনারা আমার কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর দিবেন কি ? কারণ এই জাতির বড় একটা অংশ এখন আপনাদের চোখ দিয়ে দেখে, আপনাদের কোন দিয়ে শোনে, আপনাদের মুখদিয়ে অর্থাৎ আপনাদের মত করে বলার চেষ্টা করে। বুয়েট ক্যাম্পাসে হিজবুত তাহরীর এর পোস্টার লাগাতে গিয়েছিল কারা এবং তখন এই নিরপেক্ষ ও সাধারণ ছাত্ররা কোথায় ছিলেন? বাহির থেকে না ঢুকে, বা বুয়েট এর কোন ছাত্রের পরোক্ষ বা প্রত্যক্ষ সহায়তা ব্যতিরেকে কি দেয়ালে দেয়ালে পোস্টার লাগানো সম্ভব? ইমেইলে সংগঠনের কর্মী হওয়ার আবেদনের বিষয়টি না হয় ছেড়েই দিলাম! গভীর রাতে ছাত্রলীগের সভাপতির অঘোষিত ক্যাম্পাস পরিদর্শন এর ছবি বা ভিডিও ফুটেজ, যদি ঘুমিয়ে পড়া বা পড়ার টেবিলে বসে থাকা কিছু ছাত্র ছাত্রীর মোবাইলে চলে আসে, এমনকি বুয়েটে কর্মরত কিছু সিসিটিভি ফুটেজের তদারকির দায়িত্বে থাকা কর্মচারীর নজরে ধরা পড়ে,  তাহলে পোস্টার লাগানো ব্যক্তিদের ভিডিও ফুটেজ উক্ত ছাত্র শিক্ষক ও কর্মচারীদের মোবাইলে বা সিসিটিভিতে ধরা পড়েনি কেন? অথবা ছাত্র ছাত্রীদের মোবাইলে পোস্টার লাগানোর ভিডিও সরবরাহ করা হয়নি কেন ? অনুরূপ ভাবে ছাত্রদলের কমিটি করার পূর্বাপরের কর্মকাণ্ডের ছবি বা ভিডিও উনাদের মোবাইল বা সিসিটিভি তে ধরা পড়েনি কেন? বুয়েট শাখা শিবিরের সভাপতি সাহেবের ফেসবুক স্ট্যাটাস উনাদের দৃষ্টিগোচরে আসেনি কেন? আর যদি তা এসেও থাকে, তাহলে সেসময় এই আন্দোলনকারীরা প্রতিবাদ করেনি কেন? প্রতিক্রিয়া দেখায়নি কেন?

আন্দোলন, সংগ্রাম ও পরীক্ষা বর্জনের প্রসঙ্গোগুলো না হয় বাদই দিলাম
এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজলে একটা জায়গায় কেন্দ্রীভূত হওয়া যায় বা সমাধানে পৌঁছানো সম্ভব, তাহলো বর্তমান আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারি গুটি কয়েক ছেলেমেয়ে মূলতঃ আওয়ামী মূল্যবোধের বিরোধী, মুক্তিযুদ্বের চেতনা পরিপন্থী, মুজিবাদর্শ বা অন্য বিষয়গুলো না হয় আলোচনার বাহিরে রাখলাম। আচ্ছা আবারও ভেবে দেখি, তারা কি সত্যিই নিরপেক্ষ বা পক্ষপাতহীন? নাকি নিরপেক্ষতার মোড়কে মৃত আবরার-কে উপলক্ষ্য বানিয়ে কোন পক্ষের স্ক্রিপ্ট অনুযায়ী নাটকের মঞ্চায়ন করে যাচ্ছে শুধুমাত্র সেইসাথে পরীক্ষার পড়াশুনার চাপে দিশেহারা কোমলমতি ছাত্রছাত্রীদের মাথায় বিপথগামী কিছু ছাত্রের কর্মের ফলাফল হিসেবে ‘মৃত-আব্রার’কে পুনরুজ্জীবিত করার মাধ্যমে রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে সরকার বা আওয়ামী মতাদর্শ-কে  ভিলেন হিসেবে ঢুকিয়ে দেয়া হচ্ছে ? 
নিদেন পক্ষে বুয়েট কে ব্যবহার করে গ্রামগঞ্জসহ সারাদেশের সাধারণ মানুষসহ কিশোর তরুণ ও যুবকদের মাথায় একটা রাজনৈতিক মতাদর্শকে ভিলেন বা অনৈতিকতার প্রতীক হিসেবে ঢুকিয়ে দেয়ার পাঁয়তারা তো বলা যেতেই পারে বিষয়টিকে।

কারণ 
১.আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়া এই কয়েকজনের দৃষ্টিতে হিজবুত তাহরীর, ছাত্রদল বা ছাত্রশিবিরের কর্মকাণ্ডসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের ক্রিয়াকর্মগুলো কোন রাজনৈতিক কর্ম হিসেবে পরিগণিত হয়নি, এমনকি চোখে আঙুল দিয়ে দেখানোর মত করে নিকট অতীতের অন্যান্য রাজনৈতিক মতাদর্শ ভিত্তিক কর্মগুলো কে দেখিয়ে দিলেও তাদের দৃষ্টিতে সেসব গোচরীভূত হচ্ছে না। তাদের দৃষ্টিতে  ওরা সাধারণ ও নিরপেক্ষ ছাত্রদের অংশবিশেষ মাত্র। বিষয়টি অত্যন্ত গর্হিত পক্ষপাতের নামান্তর, যেখানে সরকারকে ধারাবাহিক ভাবে বিব্রত করার অংশ হিসেবে তারা একটি পক্ষের হয়ে অন্ধের মত ক্রিয়াকর্ম চালিয়েই যাচ্ছে।
২.এটাও হতে পারে, যারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তারা উপরোক্ত ছাত্র সংগঠনগুলোর সক্রিয় ও বুদ্ধিমান নেতৃবৃন্দ এবং অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা নিচ্ছেন, আব্রারের প্রতি থাকা সাধারণ ছাত্রদের আবেগ কে কাজে লাগিয়ে দলীয় কর্মসূচি পালনের মাধ্যমে নিজেদের রাজনৈতিক সংগঠনকে শক্তিশালী অবস্থানে নেয়ার চেষ্টা করছে। এক্ষেত্রে এই  প্রচেষ্টা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার এর মধ্যে পড়ে। শুধু কিছু মিথ্যা বুলি আওড়ানো সহ অভিনয় করতে হচ্ছে এসকল নেতৃবৃন্দের। বাংলাদেশের রাজনীতি বিদেরা যে পরিমাণ মিথ্যা বলে, তাতে এটা কোন অপরাধের মধ্যে পড়ে না। 
৩. তৃতীয়ত:  হয়তো তারা উপরোক্ত সংগঠন গুলোর সক্রিয় কর্মী নয়, সাইলেন্ট কর্মী বা পূর্বথেকে পাওয়া সুবিধাভোগী, এখন শুধু নির্দেশ মত ভূমিকা রাখতে বাধ্য হচ্ছে।
৪. হয়তো উপরোক্ত কারণগুলোর কোনটাই নয়, কোনো পক্ষের সাথেই তাদের সরাসরি বা প্রত্যক্ষ যোগাযোগ নেই। সেক্ষেত্রে তারা কোন তীক্ষ্ণ্ন বুদ্ধির দ্বারা বা ভিনদেশের কোন রহঃবষষরমবহপব এর রহঃবষষরমবহঃ কর্মের শিকারে পরিণত হয়েছে বা হচ্ছে। তারা যে কারও ক্রীড়নক, সেটাই হয়তো বুঝতে পারছে না।
তবে যদি শেষক্ত অর্থাৎ ৪ নম্বর কারণটি যাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য; বাস্তবতার নিরিখে তারাই শিশুসুলভ বুদ্ধিমত্তার অধিকারী অথবা অপবুদ্ধির ধারক ও বাহক; যাদের ভিন্নভাবে পাগল বলেও অভিহিত করা যেতে পারে। সম্ভবত আমাদের দেশের একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও সাবেক বিরোধীদলীয় নেত্রী ইতিহাসের সত্য বচনগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি বচনের মালিক, তাহলো ‘শিশু ও পাগল ছাড়া নিরপেক্ষ বলে কিছু নেই।
বিষয়টি রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে ধ্রুব সত্য, কারণ আপনি যদি চুপচাপ বা নিরব দর্শক সেজে বসে থাকেন তাহলে আপনি কোন না কোন ভাবে সরকার বা ক্ষমতাসীনদের সাপোর্টার বা সমর্থন কারি। পার্টির কর্মীরা যদি প্রত্যক্ষ সাপোর্টার হয় তাহলে চুপচাপ থাকা ব্যক্তিবর্গ পার্টির মৌন সমর্থক বা পরোক্ষ সমর্থক হিসেবে পরিগণিত হবেন। গণতন্ত্রে নিরপেক্ষ শব্দের আভিধানিক কোন অর্থ নেই, হয় পক্ষের নয়ত বিরোধী পক্ষের। 
আমি যে কথাটি বলতে এতক্ষণ ধরে যুক্তিতর্কের আলোকে লিখে চলেছি, উনি কিন্তু মাত্র একটি বাক্যে দুর্দান্ত ভাবে সেই কথাটি বলে দিয়েছেন। 
একারণেই হয়ত, উনি প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেত্রী হতে পেরেছিলেন, আর আমি এখনও লেখক, রাজনীতিবিদ, বা টকশো পারফর্মার। যাইহোক এবার নেতৃত্ব দানকারী ছাত্রছাত্রীদের পিতামাতা ও মুরুব্বিদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি । সক্রিয় বা নিষ্ক্রিয় যেভাবেই হোক না কেন ? রাজনীতি করা বা নাকরা সাংবিধানিক ভাবে সকল প্রাপ্ত বয়স্ক বাংলাদেশী নাগরিকের মৌলিক অধিকার। এক্ষেত্রে চালু বা বন্ধ রাখার ক্ষেত্রে মহামান্য প্রেসিডেন্ট ব্যতীত অন্যকারো নাক গলানোর এখতিয়ার নাই। 
বুয়েটের ভিসি মহোদয়সহ দেশের অপরাপর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমূহের কর্ণধার মহোদয়গণ, যাহারা উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর রাজনৈতিক কর্মকন্ডকে নোটিশ দিয়ে বন্ধ করে রেখেছেন, তারা সকলেই সংবিধান পরিপন্থী কর্ম করে রেখেছেন। কিন্তু তাসত্ত্বেও কেন উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ আছে? কেনোই না সেসবের ছাত্ররা প্রতিবাদ করছে না ?
উত্তর আবারও একইরূপ, রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে নিয়োগ প্রাপ্ত ভিসি মহোদয়গণ, আর আমরা ও আপনাদের মধ্যে বেসিক তেমন কোন পার্থক্য নেই, আমরা সকলেই প্রায় একইরূপ শিক্ষায় শিক্ষিত। কোনটা অধিকার কোনটা অনধিকার চর্চা ? কোনটা উচিৎ আর কোনটা অনুচিৎ,?কোনটা নিরপেক্ষ আর কোনটা পক্ষপাত দুষ্ট ?? ঘটনা চক্রে উদ্ভূত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হলে আমরা কেউই কিছুই জানি না। ভগ্যদোষে বা রাজনৈতিক আনুকূল্যে হয়তো আমরা কেউ কেউ ভিসি, কেউ কেউ লেখক, কেউ কেউ টকশো পারফর্মার,  আর কেউ কেউ নিরীহ পিতামাতা বা গার্ডিয়ান। তবে যেটুকু যুক্তিতর্ক বুঝতে সক্ষম হলে আমরা শিশু বা পাগলের ক্যাটাগরীর আওতামুক্ত থাকতে পারি, সেটুকুর আলোকে বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা না যে, হিজবুত তাহরীর, ছাত্রদল, বা ছাত্র শিবিরের কর্মকাণ্ড দৃষ্টিগোচরিভূত না হয়ে যদি শুধু ছাত্রলীগের কর্মকাণ্ডের প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ থাকে, তাহলে বুঝতে হবে আপনার বা আমাদের ছেলে মেয়ে হয়তো ছাত্রলীগের অন্ধভক্ত, যেকারনে ছাত্রলীগের কর্ম ব্যতীত কিছুই তাদের চোখে পড়ে না, অথবা অন্ধশত্রু বা চিরশত্রু বা মনেপ্রাণে ছাত্রলীগের বিরোধিতাকারী বা সরকার বিরোধী মতাদর্শের অন্তর্ভুক্ত। বিষয়টির অবতারণা করলাম এই কারণে যে, এক আবরার এর কারণে আরও ২৬ জন কোমলমতি মেধাবী ছাত্রের জীবন যৌবন ও ভবিষ্যত আজ বিপন্ন হতে চলেছে নাজানি অসাংবিধানিক, যাকে অন্য আঙ্গিকে রাষ্ট্রীয় বিধানের বিরোধিতার আওতাভুক্ত বলা যেতে পারে,  সরকারকে বিব্রত করতে কোন মহলের ক্রীড়নক হয়ে কাজ করতে গিয়ে নাজানি আপনার আমার মুষ্টিমেয় কয়েকজন ছেলেমেয়ের জন্য আরও কতশত ছেলেমেয়ে বা ছাত্রছাত্রীর জীবন বিপন্ন হয়ে পরে। সীমালঙ্ঘন কোন ক্ষেত্রেই সমীচীন নয়, মাননীয় কোর্টের আদেশ কিন্তু সেই সীমারেখা কেই নির্দেশ করে, যা অমান্য করা শুধু অন্যায় নয়, চরম অন্যায়।

লেখক: প্রকৌশলী আজিজ মিসির সেলিম
সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের 
বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিষয়ক উপ-কমিটি

এমএসএম / এমএসএম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার গণতন্ত্রের জন্য চ্যালেঞ্জ

কোচিং-এর গোলকধাঁধায়, শ্রেণিকক্ষে পাঠদানে গুরুত্ব নেই

সাংবাদিকের দল সমর্থন গণতন্ত্রের জন্য হুমকি

ইঁদুরের কৃতজ্ঞতা

নাগরিক সেবা ও প্রত্যাশার সংকট: রাষ্ট্রীয় কর্মচারী কোথায়?

টেকসই সমাজ গঠনে সাম্য একটি অপরিহার্য ভিত্তি

শুভ জন্মাষ্টমী : সত্য, সুন্দর ও সাম্য প্রতিষ্ঠায় শান্তির বার্তা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য

জনগণের অংশগ্রহণে নির্বাচিতরাই কাশ্মীরের শাসক

স্বৈরশাসকের বিদায়, বিদ্রোহ ও পলায়ন

জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তারেক রহমান

এপিআই ও এক্সিপিয়েন্ট উৎপাদনে বাংলাদেশের আত্মনির্ভরশীলতা: স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির নবদিগন্ত উন্মোচন

ট্রাম্প-উরসুলার বাণিজ্য চুক্তিতে স্বস্তির হাওয়া