বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি নির্বাচনঃ প্রধান ইস্যু হতে পারে ক্যাডার বৈষম্য দূরীকরণ

আগামী ৯ জুন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির নির্বাচন। এতে প্রধান ইস্যু হতে পারে দীর্ঘদিনের দাবি শিক্ষা ক্যাডারে বৈষম্য দূরীকরণ। গত সরকারে শেষ সময় এ ইস্যুটি নিয়ে শিক্ষা সমিতির নেতারা আন্দোলন সংগ্রাম করলেও কোন কিছুরই সমাধান হয়নি। তাই এবার ভোটারদের চাহিদা থাকবে যারা ক্যাডার বৈষম্য নিয়ে কাজ করবে তাদেরকে নেতা হিসাবে বিবেচনায় রাখা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এবারের নির্বাচনে সম্ভাব্য ৩টি প্যানেল অংশ নিচ্ছে। প্যানেল গুলো হলো সাহেদ-তানবির প্যানেল, মামিনুল হক-জিয়া আরেফিন প্যানেল, ড. রুহুল কাদের-ড. হুমায়েরা প্যানেল। এছাড়া অন্য প্যানেলগুলো বিষয় এখন প্রার্থিতা নিশ্চিত করা হযনি। তবে বর্তমান মহাসচিব মো. শওকত হোসেন মোল্লা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নির্বাচন করার কথা রয়েছে। এছাড়াও অনেক প্রার্থী রয়েছে যাদের বিষয় এখনো জানা যায়নি।
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের সংগঠন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির বহু প্রতীক্ষিত নির্বাচন। দুই বছর মেয়াদে সমিতির সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছিল ২০২২ সালে। ১২৩ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাহী কমিটির নেতা নির্বাচিত করতে সমিতির ১৫ হাজারের বেশি সদস্য তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন এই নির্বাচনে।
কমিশন সূত্রে জানা গেছে, সারাদেশে প্রায় ৩শ' কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ করা হবে। সারা দেশের ৯টি শিক্ষা অঞ্চলে কর্মরত শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তাসহ সরকারি কলেজ শিক্ষক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি), শিক্ষাবোর্ড, নায়েম, টিটি কলেজ, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এবং শিক্ষা সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে কর্মরত ক্যাডার কর্মকর্তারা এবাবের নির্বাচনে ভোট দিবেন।
এ সংগঠনের বর্তমান মহাসচিব শওকত হোসেন মোল্লা তিনি সকালের সময়কে বলেন, আমি বিগত দিনে বেসরকারি কলেজ আত্তীকরন নিয়ে অনেক আন্দোলন সংগ্রাম করে ছিলাম। ওই আন্দোলনে আমার মূল স্লোগান ছিলো ‘নো বিসিএস নো ক্যাডার, এ আন্দোলন সফল হয়েছে। এ জন্য সরকার এখন বেসরকারি কলেজ আত্তীকরনের ক্ষেত্রে বিসিএস ছাড়া ক্যাডার হিসাবে নিচ্ছেননা। এজন্য আমি প্যানেল ছাড়াও নির্বাচন করলে জয়ী হবার সম্ভাবনা রয়েছে বলে তিনি মনে করেন। এ ছাড়া তিনি এবার ক্যাডার বৈষম্য নিয়ে কাজ করবেন বলে জানান। তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে আমরা অন্য ক্যাডারে সাথে বৈষম্যে শিকার হচ্ছি। আমাদের ৪র্থ গ্রেডের পর কোন গ্রেড নেই। আমরা অধ্যাপক হলেও আমাদের চতুর্থ গ্রেডে থেকে বিদায় নিতে হয়। আমরা সরকারে কাছে ৩য় গ্রেডর জন্য দাবী জানিয়েছি। যাতে আমাদেরকে অধ্যাপক পর্যায় তৃতীয় গ্রেড দেয় হয়।
সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ, শিক্ষা প্রশাসনের একাধিক দপ্তর প্রধান ও শিক্ষা ক্যাডারের সদস্যদের সঙ্গে গত কয়েকদিন আলোচনা করে জানা গেছে, ভোটের মাঠে অনেকখানি এগিয়ে আছেন সাহেদ-তানবির প্যানেল। এমনকি একাধিক জরিপেও এই প্যানেলের এগিয়ে থাকার খবর পাওয়া গেছে। এই প্যানেলে সভাপতি পদে রয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের কলেজ ও প্রসাশনের পরিচালক প্রফেসর সাহেদুল খবির চৌধুর, মহাসচিব হিসেবে রয়েছেন কলেজ ও প্রসাশনের সহকারি পরিচালক তানভীর হাসান।
তানভীর হাসানের সাথে এ বিষয় কথা বললে তিনি সকালের সময়কে বলেন, এবার আমরা বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। আমরা বিজয়ী হলে ক্যাডার বৈষম্য নিয়ে কাজ করবো। কারন এ ইস্যুটি দীর্ঘদিনের এখন পর্যন্ত সমাধান হয়নি। এ ছাড়া আমরা অধ্যাপক পর্যায় যারা রয়েছে তাদের জন্য গাড়ী বরাদ্ধ দিতে হবে। এ বিষয়টি নিয়েও কাজ করবো।
এমএসএম / এমএসএম

পিডি নিয়োগে প্রথম হয়েও বাদ শেকৃবি অধ্যাপক , নিয়ম ভেঙে প্রকল্প পেলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা

পবিপ্রবির নতুন উদ্যোগে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য স্থায়ী নামাজ রুম

ডিআইইউতে আন্তর্জাতিক সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন সম্পন্ন

গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তিপূর্ণ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ভিপি মৃদুল, জিএস রায়হান

আইএফপিআরআই ও সার্ক কৃষি কেন্দ্রের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর

ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি'তে শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন BIM 2025

চাকসু নির্বাচনে ব্যালট নম্বর প্রকাশ, আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু

গঠনতন্ত্রে নিয়মিত শিক্ষার্থীদের সংযোজন করে ইকসু'র দাবি

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রক্টর ও ছাত্র-উপদেষ্টার পুনঃনিয়োগ

পাস্ট ডিবেটিং সোসাইটির নতুন সভাপতি রউফ, সম্পাদক তন্নি

বিশ্বসেরা ২ শতাংশ গবেষকের তালিকায় পবিপ্রবির ৩ শিক্ষার্থী

রাবিতে শাটডাউন প্রত্যাহার, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন জাতীয়তাবাদী শিক্ষকদের
