ঢাকা রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

বাঁচতে হলে বাঁচাতে হবে


এসএম পিন্টু photo এসএম পিন্টু
প্রকাশিত: ২২-৬-২০২৪ বিকাল ৫:২৬

জীবনের প্রতি মায়া নেই এমন মানুষতো দুরের কথা জীব জন্তু বা কোন প্রাণি এমনকি উদ্ভিদও পাওয়া যাবেনা। সবাই বাঁচতে চায়, আর নিজে বাঁচার জন্য যদি কেউ মরেও যায় তাহলেও যেন তার কিছুই এসে যায়না। এমন একটা ভাব সচরাচরই আমরা দেখতে পাই। কিন্তু আমরা কি জানি যে নিজে বেঁচে থাকতেও অনেক কিছুর প্রয়োজন আছে ? আর সেসবের যোগান আসবে কোথা থেকে? হয়তো অনেকেই ভাবেননা। যদি ভাবতেন তাহলে নিজে বাঁচার জন্য অন্য সবকিছু ধ্বংস করতেননা। প্রাচীন গ্রীক দার্শনিক ও বিজ্ঞানি এরিস্টটল তাঁর রাজনীতির বই ১ এ বলেছিলেন, ”মানুষ সামাজিক জীব সে একা বাস করতে পারেনা, তাই তাকে সমাজবদ্ধ হয়ে বসবাস করতে হয়।” নানা প্রয়োজনে মানুষ একে অপরের সহযোগীতা প্রয়োজন। সেটা হোক কোন মানুষ, বন্য/জলজ প্রাণি, উদ্ভিদ কিংবা পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি।
যদিও ইংরেজ দার্শনিক টমাস হব্স, তাঁর ’লেভিয়াথান’ গ্রন্থে সামাজিক চুক্তির আলোচনায় মানবপ্রকৃতি সম্পর্কে বলেছিলেন, ”মানুষ স্বভাবতই স্বার্থপর ও আত্মকেন্দ্রিক। মানুষের যাবতীয় কর্মপ্রচেষ্টা ও যাবতীয় আবেগ-অনুভূতি আকর্ষণ ও বিকর্ষণজনিত আকাংখা ও বিতৃষ্ণার দ্বারা পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত। হবসের মতে, ক্ষমতালাভের আকাংখা মানুষের সহজাত ও মজ্জাগত। মানুষ যদিও আকাংখার দ্বারা পরিচালিত হয় কিন্তু সে তার আকাংখাকে শুধু বর্তমানের সুখান্বেষণে সীমাবদ্ধ রাখে না বরং ভবিষ্যতের জন্য কাজে লাগায়। হব্সের মতে, মানুষ স্বাতন্ত্রবাদী। অপরের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত বা প্রভাবিত হওয়াকে মানুষ পছন্দ করে না।
তবুও কি আমরা বন্ধু বা পারিপার্শ্বিক অনুকূল পরিবেশ ছাড়া বাঁচতে পারব? না, এটা কখনোই সম্ভব না। তাহলে নিজেদের প্রয়োজনেই আমাদের সবকিছু টিকিয়ে রাখতে হবে। যদি আমরা একা বাঁচতেই পারবনা তাহলে দেখা যাক আমাদের বেঁচে থাকার জন্য কি অপরিহার্য। সাধারণতঃ মানুষ বেঁচে থাকতে হলে আলো, বাতাস,পানি, সুষম খাবার, ঔষধ, ভালো বন্ধু বা সঙ্গী এবং অনূকুল পরিবেশ দরকার। কিন্তু এসব কিছু রক্ষার জন্য আমাদের যা করা এবং যা পরিহার করা উচিৎ তা করছি? হয়তো কেউ কেউ করছে কিন্তু বেশিরভাগ লোকই সঠিক কাজটা করছেনা।
মহান আল্লাহ/সৃষ্টিকর্তা অগনিত জীব সৃষ্টি করেছেন। এরমধ্যে একমাত্র মানুষকেই সৃষ্টি করেছেন বিবেক বোধ সম্পন্ন করে। যারমধ্যে ভালো-মন্দ জ্ঞান আছে। আর বাকি সবকিছুই সৃষ্টি করেছেন মানুষের কল্যাণের জন্য। মানুষের প্রয়োজনে। ময়লার পোকা মাকড় থেকে শুরু করে যেকোন জীবই কোন না কোনভাবে আমাদের উপকারে লাগে। আমরা ক্ষুদ্র জ্ঞানে অনেক সময় তা বুঝতে পারিনা। পর্যাপ্ত আলোর জন্য সুর্য, বাতাসের জন্য গাছপালা, পানির জন্য নদী,সাগর, ঝর্ণা আবার মাটির নিচেও রেখেছেন প্রচুর বিশুদ্ধ পানি। পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষার জন্য আছে পাহাড় পর্বতমালা। আমাদেরই প্রয়োজনে জলাশয়ে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ও জলজ প্রাণি। গাছে ধরছে ফুল ফল, মাঠ ভরে ওঠছে ফসলে ফসলে। আবার বিভিন্ন রোগের ঔষধ তৈরি করতে ব্যবহার হয়ে আসছে হরেক রকমের উদ্ভিদ ও প্রাণি। আমরা নিজেদের ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় প্রয়োজনে বা নিস্প্রয়োজনে এসব ধ্বংস করে ফেলছি। 
আমরা নির্বিচারে গাছপালা কাটছি ফলে পরিবেশের উপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। এর ফলে অতিবৃষ্টি অনাবৃষ্টিতে ফসলের ক্ষতি হচ্ছে। পাহাড় কাটছি, পুকুর, নালা,নদী, খাল ভরাট করছি। ফলে বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্ভিদ ও প্রাণি। আর এসব কারনেই প্রতিনিয়ত ঘটছে প্রাকৃতিক বিপর্যয়। আজকে অতিবৃষ্টি-অনাবৃষ্টি, ঘুর্নিঝড়, জলোচ্ছাস, ভূমিকম্প, অসহনীয় গরম, নতুন নতুন অজানা রোগের প্রাদুর্ভাব, বিষাক্ত প্রাণিকূলের আগমন এসব কিছুই আমরা আমন্ত্রন দিয়ে ডেকে আনছি। আজকে আমাদের পরিবেশ ঠিক থাকলে আমরা সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে পারতাম।
 যত্রতত্র ময়লা আবর্জনা স্তুপ করে রাখছি, পরিবহনে প্রয়োজনীয় সতর্কতা না থাকায় দূষিত হচ্ছে বাতাস। যার ফলে বাড়ছে রোগ জীবানু। অন্যদিকে কমছে ঔষধ তৈরিতে ব্যবহারের কাঁচামাল। নিত্যব্যহার্য দূষিত পানি জলাশয়ে মিশে বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে অনেক জলজ প্রাণি। আবার বিষাক্ত পানিতে বসবাস করা মাছ খেয়ে আমরা অসুস্থ হয়ে পড়ছি। আবার বাজারে খাদ্যপণ্য ও ঔষধ তৈরিতে ভেজালের কারনে বাড়ছে রোগীর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। ফলে মানুষ দিনদিন মৃত্যুর দিকে এগুচ্ছে।   
প্রকৃতি সংরক্ষণ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা আইইউসিএনের ২০১৫ সালের গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশে বিলুপ্ত প্রাণীর প্রজাতির সংখ্যা ৩১টি। ২০০০ সালের প্রতিবেদনে এই সংখ্যাটি ছিল ১৩। অর্থাৎ ১৫ বছরে বাংলাদেশ থেকে আঞ্চলিকভাবে বিলুপ্ত হয়ে গেছে অন্তত ১৮টি প্রজাতির প্রাণী।
আইইউসিএন তাদের ২০১৫ সালের প্রতিবেদন বলছে, বাংলাদেশে ১৬০০-এর বেশি প্রজাতির প্রাণী রয়েছে, যাদের মধ্যে ৩৯০টি প্রজাতিই বিলুপ্তির হুমকির মুখে রয়েছে। এই প্রজাতিগুলোকে আইইউসিএন লাল তালিকাভুক্ত করেছে। এই ১৬০০ প্রজাতির প্রাণীর মধ্যে ৫০টিরও বেশি প্রজাতি বিলুপ্তির ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। 
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খাদ্য ও বাসস্থান সংকট, বন উজাড়, অপরিকল্পিত নগরায়ণসহ নানা কারণে বন্যপ্রাণী বিলুপ্ত হচ্ছে। আইইউসিএনের গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশে মোট ৫৬৬ প্রজাতির পাখি ছিল একসময়। তবে ১০০ বছরের মধ্যে ১৯ প্রজাতির পাখি চিরতরে হারিয়ে গেছে। এ সময়ে বিলুপ্ত হয়েছে ১১ প্রজাতির স্তন্যপায়ী ও এক প্রজাতির সরীসৃপ। বিলুপ্ত হওয়া স্তন্যপায়ী প্রাণীর মধ্যে রয়েছে ডোরাকাটা হায়েনা, ধূসর নেকড়ে, নীলগাই, বান্টিং বা বনগরু, বনমহিষ, সুমাত্রা গন্ডার, জাভা গন্ডার, ভারতীয় গন্ডার, বাদা বা জলার হরিণ, কৃষ্ণষাঁড় ও মন্থর ভালুক। পাখির মধ্যে রয়েছে লালমুখ দাগিডানা, সারস, ধূসর মেটে তিতির, বাদা তিতির, বাদি হাঁস, গোলাপি হাঁস, বড় হাড়গিলা বা মদনটাক, ধলাপেট বগ, সাদাফোঁটা গগন রেড, রাজশকুন, দাগি বুক টিয়াঠুঁটি, লালমাথা টিয়াঠুঁটি, গাছ আঁচড়া ও সবুজ ময়ূর। আর সরীসৃপজাতীয় প্রাণীর মধ্যে মিঠাপানির কুমির বাংলাদেশ থেকে হারিয়ে গেছে। 
আইইউসিএনের প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, দেশের ৩৯০টি বন্যপ্রাণী কোনো না কোনোভাবে বিপন্ন। এসব প্রাণীর তালিকাকে আবার তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এর মধ্যে মহাবিপন্ন প্রাণী ৫৬টি, বিপন্ন ১৮১টি ও ঝুঁকিতে আছে ১৫৩টি প্রজাতি। আর ঝুঁকির কাছাকাছি রয়েছে ৯০ প্রজাতির প্রাণী। এ প্রজাতিগুলোকে আইইউসিএন লাল তালিকাভুক্ত করেছে। শুধু ২০২১ সালেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ৩০টির বেশি হাতি মারা হয়েছে বলে গত বছর এক সংবাদ সম্মেলনে জানায় পরিবেশবাদী সংগঠনগুলোর জোট ‘বাংলাদেশ প্রকৃতি সংরক্ষণ জোট।’

তারা বলছে বাংলাদেশে বনাঞ্চলে হাতির সংখ্যা বর্তমানে প্রায় ২০০।হাতির আবাসস্থল ধ্বংস হওয়া, হাতি চলাচলের পথে বসতবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন ধরনের স্থাপনা তৈরি হওয়ার পাশাপাশি হাতি সংরক্ষণে যথাযথ উদ্যোগ না নেয়া হাতির সংখ্যা কমে আসার বড় কারণ মনে করা হয়। বাংলাদেশে চিতা বাঘের সংখ্যা ৩০টি থেকে ৫০টি বলে ধারণা করা হয়েছে। সারাবিশ্বে বিপন্ন বা সংকটাপন্ন না হলেও বাংলাদেশে চিতা বাঘকে চরম সংকটাপন্ন হিসেবে চিহ্নিত করেছে আইইউসিএন।
এগুলো ছাড়াও বনরুই, বনগরু, মেছো বাঘ, উল্লুক, ঘরিয়ালা বনবিড়ালসহ বিভিন্ন ধরনের ভোঁদড়, বানর, কচ্ছপ বাংলাদেশ থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।
কালের পরিক্রমায় হারিয়ে যাচ্ছে বেজি বা নেউলে। এটি হারপেস্টিডে গোত্রের শ্বাপদ স্তন্যপায়ী প্রাণী। একে বলা হয় সাপের শত্রু। দিনের বেলায় খাবার সংগ্রহ করে রাতে মাটিতে নিজেদের তৈরীকৃত গর্তে বাস করে। বেজি ফসলের খেতের ছোট-বড় ইঁদুর, সাপ, মাছ, ব্যাঙ, পোকামাকড়, পাখি এমনকি পাখির ডিম খায়। মাঝে মধ্যে এরা হাঁস-মুরগি, কবুতরের ছানা এবং অন্যান্য ছোট প্রাণীও খায়। তাই গ্রামীণ জনগোষ্ঠী বেজিকে শত্রু মনে করে। তবে দুয়েকটা হাঁস মুরগির ছানা খেয়ে বেজি কৃষকের যে ক্ষতি করে, তার চেয়ে অনেক বেশি উপকার করে ফসলের খেতের ইঁদুর ও পোকামাকড় খেয়ে। এছাড়াও বেজি যে অঞ্চলে থাকে, সে অঞ্চলে সাপ থাকে না। বিষধর সাপ, ব্যাঙ, পোকামাকড় এবং বিভিন্ন ধরনের কীটপতঙ্গ খেয়ে বেজি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় অসামান্য অবদান রাখে।
প্রকৃতি সংরক্ষণ বিষয়ক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব ন্যাচার অ্যান্ড ন্যাচারাল রিসোর্সেসের (আইইউসিএনএন) বাংলাদেশ এবং বৈশ্বিকভাবে বন্যপ্রাণীর যে রেড লিস্ট আছে, সে ক্যাটাগরিতে বেজির নাম নেই। তবে সারাদেশেই বেজির অবস্থা খারাপ। উপযুক্ত পরিবেশের অভাবে আগের তুলনায় শহর এবং গ্রামে বেজি কমে গেছে ।
২০১৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অফ নেচারের তালিকায় ১১৬টি বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতি, ১৩২টি সম্ভবত বিলুপ্ত প্রজাতি, ৩৫টি বন্য প্রজাতির মধ্যে বিলুপ্ত, ১৩টি সম্ভবত বন্য প্রজাতির মধ্যে বিলুপ্ত, পাঁচটি বিলুপ্তপ্রায় একটি উপ-প্রজাতি এবং উদ্ভিদের চারটি বিলুপ্তপ্রায় জাত রয়েছে। 
এছাড়া একসময় যেখানে সেখানে থানকুনি, বিলাই আছড়া, কাটানটে, ভাং, কালো ধুতরা, বনবেগুন, উলটকম্বল, রাম চন্ডাল, কালো তুলসী, রাম তুলসী, শতমূলী, অগ্নিশ্বর, রক্তচিতা, দুধরাজ, ফণিমনসা, ন্যাড়াসেজার, কালোমেঘ, বনধনে, লজ্জাবতী, বিষকাটালী, নীলকণ্ঠ, আকন্দ, সর্পগন্ধ্যা, বিশলা করণী, ঈশ্বরীমূল, পিপুল, বাসক, দাদমর্দন, একাঙ্গি, ভেরেন্ডা, তাল মাঘনা, যজ্ঞ ডুমুর, ভুই আমলা, স্বর্ণলতাসহ নানা জাতের গাছ-গাছড়া প্রাকৃতিকভাবেই জন্ম নিতো। এখন এগুলো তেমন একটা দেখা যায়না বললেই চলে। এসব উদ্ভিদ ভেষজ কাজে ব্যবহার হতো। 
দেশ থেকে যেসব প্রজাতি হারিয়ে যাচ্ছে তার অন্যতম কারন হচ্ছে মানুষ কর্তৃক সৃষ্ট পরিবেশ বিপর্যয়ের ফলাফল। আর যেসব প্রজাতি হারিয়ে যাচ্ছে তা আমাদের সকলের জীবনেই বেঁচে থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।  তাই এখনো সময় আছে আমাদেও সচেতন হওয়ার। এখনি সচেতন না হলে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম পৃথিীবিতে বেঁচে থাকাই দায় হয়ে পড়বে। তাই শুধু নিজেরা বেঁচে থাকার কথা চিন্তা করলেই চলবে না অন্যকেও বাঁচিয়ে রাখার জন্য কাজ করতে হবে। আমাদের এমন কোন কাজ করা উচিৎ নয় যাতে অন্যকারো জন্য তা ক্ষতির কারন হয়। হউক সেটা মানুষ পশুপাখি কিংবা হিংস্র জন্তু জানোয়ার। যদি আমরা এসব বাঁচিয়ে রাখতে না পারি তাহলে আমরাতো বাঁচবইনা বরং আমাদের পরবর্তী প্রজন্মও বাঁচবেনা। জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় খাবার সংকটে পড়বে। আবার এমন কিছু খাবার পাবে যা পরিবেশ বিপর্যয়ের ফলে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর হয়ে যাবে। ঔষধের কাঁচামালে ভেজাল থাকায় যথাযথ কাজ করবেনা। ডাক্তারের কাছে যাবেন ঔষধও খাবেন কিন্তু রোগের সংখ্যা শুধু বাড়তেই থাকবে।  তাই নিজের প্রয়োজনেই অন্যকে বাঁচানোর দায়িত্ব নিন। কারন বাঁচতে হলে বাঁচাতে হবে।
লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও সভাপতি: রেলওয়ে জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন।

এমএসএম / এমএসএম

সাংবাদিকের দল সমর্থন গণতন্ত্রের জন্য হুমকি

ইঁদুরের কৃতজ্ঞতা

নাগরিক সেবা ও প্রত্যাশার সংকট: রাষ্ট্রীয় কর্মচারী কোথায়?

টেকসই সমাজ গঠনে সাম্য একটি অপরিহার্য ভিত্তি

শুভ জন্মাষ্টমী : সত্য, সুন্দর ও সাম্য প্রতিষ্ঠায় শান্তির বার্তা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য

জনগণের অংশগ্রহণে নির্বাচিতরাই কাশ্মীরের শাসক

স্বৈরশাসকের বিদায়, বিদ্রোহ ও পলায়ন

জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তারেক রহমান

এপিআই ও এক্সিপিয়েন্ট উৎপাদনে বাংলাদেশের আত্মনির্ভরশীলতা: স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির নবদিগন্ত উন্মোচন

ট্রাম্প-উরসুলার বাণিজ্য চুক্তিতে স্বস্তির হাওয়া

মানবিক সংকটের দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব

বিশ্ব পানিতে ডুবা প্রতিরোধ দিবস ২০২৫ : গল্পের মাধ্যমে গড়ে উঠুক সচেতনতার বাঁধ