ঢাকা মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫

অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ব্যবসায়ীর কাছ থেকে নগদ টাকা ও চেক বই ছিনতাই


নিজস্ব সংবাদদাতা photo নিজস্ব সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ১৭-৮-২০২৪ বিকাল ৬:৩০

সাভারের আশুলিয়ার ব্যবসায়ী জাহিদ হাসানকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে নগদ টাকা ও  ছিনতাইয়ের অভিযোগ উঠেছে।  সরাসরি জড়িত ছিলেন ব্যবসায়ী চাহিদ হাসানের কর্মচারী  এবং সহযোগী স্থানীয় দুইজন 

ব্যবসায়ী জাহিদ হাসান :

বিগত ৯  মাস পূর্বে জাহিদ হাসান তার আশুলিয়া চারাবাগ পাওয়ার প্লাস ব্যাটারি ফ্যাক্টরি, চাঁদাবাজের অত্যাচারে  পরিচালনা করতে পারছিল না ঠিক সেই মুহূর্তে পারচেজ ম্যানেজার আবু সাঈদ, এবং অ্যাকাউন্টস্ ম্যানেজার অসীম গুপ্তার কাছে ফ্যাক্টরির সকল কিছু বুঝিয়ে রেখে যায়,তার অফিসিয়াল যত কাগজপত্র সবকিছুই ফ্যাক্টরিতে মজুদ ছিল, 

* ফ্যাক্টরি রেখে চলে আসার কারণ*

 চাঁদাবাজ সর্বহারা নিষিদ্ধ ডাকাত গোষ্ঠী পরিচয় দিয়ে পাবনার, কিছু সংখ্যক লোক প্রতিনিয়ত চাঁদা দাবি করত এবং চাঁদা না দিলে জবাই করার হুমকি প্রদান করত।

 এমতাবস্থায়  প্রতিষ্ঠানটি রেখে  কর্মচারীদের হাতে বুঝিয়ে দিয়ে বাধ্য হই এবং বুঝিয়ে দিয়ে ঢাকায় চলে আসি   ঢাকায় চলে আসার কিছুদিন পরেই সবার আসল রূপ বেরিয়ে আসে, ফ্যাক্টরি কোন প্রকার হিসাব নিকাশ  প্রদান করে না, এবং সব সময় জাহিদ হাছান কে  বলে মোবাইল বন্ধ করে রাখেন তাকে  ভয় ভীতি দিয়ে রাখত, ফ্যাক্টরি ম্যানেজার,  এবং অ্যাকাউন্ট্স্ ম্যানেজারের নির্দেশক্রমে, চাঁদাবাজরা চাঁদা দাবি করত। 

এবং প্রতিনিয়ত হুমকি প্রদান করত,  ফ্যাক্টরি সকল তথ্য তারা চাঁদাবাজের কাছে  প্রদান করত  জাহিদ হাছান কোন সিম ব্যবহার করতো এটা পর্যন্ত তারা জেনে যেত যখন অ্যাকাউন্টস্ ম্যানেজারকে হিসাব নিকাশের জন্য ডাকা হয়, তখন সে ঠিক করে হিসাব প্রদান করে না,  অ্যাকাউন্টস্ ম্যানেজারের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, যত প্রকার দুর্নীতি করেছে, ফ্যাক্টরি ‌ থেকে  যত   লক্ষ লক্ষ টাকা সরিয়েছে পারচেজ ম্যানেজার আবু সাঈদ, পার্সোনাল ব্যাংক 
একাউন্টের মাধ্যমে আত্মসাৎ করেছে, 

 আবু সাঈদের কাছে অ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্ট চাইতে গেলে সেও মার মুখী ব্যবহার করে  এবং তারা জাহিদ হাছন কে   হিসাব বুঝিয়ে দিবে বলে  ফ্যাক্টরিতে আশুলিয়া আসতে বলে এমতাবস্থায় যখন  ১০ই আগস্ট ২০২৪  সন্ধ্যায় ফ্যাক্টরিতে যায়  হিসাব নিতে এবং  চেক বই এবং অন্যান্য কাগজপত্রে নিতে , তখন দেশীয় চাপাতি অস্ত্রের মুখে জাহিদ হাছান কে  জিম্মি করে, 

দুইটা অ্যাকাউন্টের চেক বই ইসলামী ব্যাংকের  এবং, তিনটা ব্ল্যাঙ্ক চেকে সাইন করিয়ে রাখে  এবং ফ্যাক্টরিতে নগদ টাকা ছিল ১০ লক্ষ টাকা সেটাও নিয়ে নেয় এবং ফ্যাক্টরি লিখে নেওয়ার জন্য স্ট্যাম্প আনতে যায়, এখানে উপস্থিত ছিল,  একাউন্টস্ ম্যানেজার অসীম গুপ্তা,পা‌‌রচেজ ম্যানেজার আবু সাঈদ, এবং চাঁদাবাজ গ্রুপের তিনজন, সবার হাতেই দেশীয় অস্ত্র চাপাতি এবং চাকু ছিল তারা ফ্যাক্টরিটাকে দখল করে,পারচেজ ম্যানেজার আবু সাঈদ,  একটি  মোটরসাইকেল জোরপূর্বক রেখে দেয়, ফ্যাক্টরির ভিতরে যখন জাহিদ হাছান কে আটকে রেখে তারা সবাই বাইরে চা খেতে গেলে ,ফ্যাক্টির পিছন থেকে  পালিয়ে আসে জাহিদ হাছান  

 আরো জানা যায় স্থানীয় কিছু সংখ্যক লোককে  সাথে নিয়ে এগুলা করছে।  আরো জানা যায়, চারাবাগ  এলাকায় যত ইজিবাইক ছিনতাই হয় স্থানীয় লোকসহ তারা এটার সাথে জড়িত থেকে তাদের সহযোগিতা করে। উল্লেখ্য , জাহিদ হাছান  জানের হুমকির কারণে ঢাকায় গোপনে এক জায়গায় অবস্থান করে  তারপরেও প্রতিনিয়ত জাহিদ হাছান কে  হুমকি প্রদান করে এবং দাবি করে জাহিদ হাছান কাছে টাকা পায়।
 ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা,  যা তাদের একাউন্টস্ স্টেটমেন্ট চেক করলে প্রমাণিত হয়ে যাবে 

:সাংবাদিক প্রশ্ন করলে: 

এ বিষয়ে আপনি কোন থানায় পদক্ষেপ নিয়েছেন কিনা : জাহিদ হাসান বলেন :

 ৫ ই আগস্ট এর পর প্রশাসনিক ব্যবস্থা ঠিক ছিলনা  যার কারনে থানায় কোন প্রকার অবগত করতে পারিনি  প্রশাসনিক ব্যবস্থা ঠিক হলে  তাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত প্রমাণ সহ ভিডিও রেকর্ডিং, কল রেকর্ডিং সহ আইনের আশ্রয় নিব  সাংবাদিক প্রশ্ন করলে আপনার কোন দেনা পাওনা আছে কিনা জাহিদ হাসান বলেন ব্যবসা যেহেতু করেছি কিছু দেনা পাওনা তো থাকতেই পারে, আমি একটা সমিতি থেকে লোন নিয়েছিলাম শুধুমাত্র তারাই আমার কাছে পাঁচ লক্ষ টাকা পাবে এছাড়া 
 কেউ আমার কাছে টাকা পয়সা পাবে না বরং আমি অনেকের কাছে টাকা পাওনা  উল্লেখ্য ফ্যাক্টরি রেখে চলে আসার কারণে, ফ্যাক্টরিতে অনেক কিছু চুরি হয় পাশাপাশি অনেক টাকা আত্মসাৎ করা হয় যার কারণে ফ্যাক্টরির পরিচালনা করতে পারিনি  বসিয়ে বসিয়ে ওয়ার্কারের বেতন দিতে হয়েছে।
 এতে আমার অনেক টাকা লস হয়েছে। ব্যবসা পরিচালনা করতে না পারায় সমিতির টাকাটি পরিশোধ করতে পরিনি  এবং টাইম নেওয়া হয়েছে টাকাটি পরিশোধ করে দিব  এবং আরো অভিযোগ আছে  কারখানার মহিলার ওয়ার্কারের সাথে শারীরিক অত্যাচার করে তাকে ঐখান থেকে বের করা হয়েছে। এ বিষয়ে অন্যান্য ওয়ার্কাররা সাক্ষী আছে। প্রয়োজন হলে তারাও সামনে আসবে। 

 সাংবাদিক অনুসন্ধানে দেখা যায়  অসীম গুপ্তা  এর আগে নাভানা সিএনজিতে কর্মরত ছিল,ওইখানে প্রায় অনেক টাকা আত্মসাৎ করে গা ঢাকা দিয়েছিল ,পরে কিছুদিন অবৈধ ব্যবসার সাথে লিপ্ত ছিল যেমন হুন্ডির ব্যবসা অনলাইন ক্যাসিনো ব্যবসা, পরে সব কিছু হারিয়ে পাওয়ার প্লাসে যোগদান করেন,  উল্লেখ্য আবু সাঈদ চাইনিজদের ট্রান্সলেটর,  সে মূলত চাইনিজদের সাপ্লাই য়ার হিসেবে কাজ করতো, বিদেশী মদ  থেকে শুরু করে নারী সাপ্লাই করে থাকতো, এবং চাইনিজরা  বিয়ের প্রবণ দেখিয়ে বাংলাদেশী অসহায় মেয়েদেরকে পাচার করত, পরে যে কোন ঝামেলার কারণে গা ঢাকা দেয়, এবং পরে পাওয়ার প্লাস এ পারচেজ অফিসার হিসাবে চাকরি নেয়। 

 অনুসন্ধান চলমান......

 

Sunny / এমএসএম

তিতাস গ্যাস জাতীয়তাবাদী শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন সিবিএ এর অভিষেক ও শপথ অনুষ্ঠান

জাইকার সহায়তায় রাজউক কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন TOD প্রকল্পের ৪র্থ সেমিনার আয়োজিত

ব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের ছয় দফা দাবি

জাইকার সহায়তায় রাজউক কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন TOD প্রকল্পের ৪র্থ সেমিনার অনুষ্ঠিত

কামরাঙ্গীরচর থানার মোঃ আমিরুল ডিএমপি লালবাগ বিভাগে শ্রেষ্ঠ অফিসার হিসেবে নির্বাচিত

পেশাদারিত্ব ও মানবিকতায় উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রাখায় বিশেষ সম্মাননা পেলেন ডিসি মহিদুল ইসলাম

ঝিনাইদহ অফিসার্স ফোরামের নতুন কমিটি গঠন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

বিনামূল্যে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ শিখাচ্ছে পাথওয়ে

উত্তরায় SEDA ফাউন্ডেশনের ১৭তম মেধা যাচাইয়ে প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান, ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনায় নকশা দাখিল ও অপসারণের নির্দেশ

হাতপাখা নির্বাচিত হলে ঢাকা-১৮ কে একটি মডেল সিটি হিসেবে গড়ে তুলা হবেঃ আলহাজ্ব আনোয়ার

ডেমরায় সাংবাদিকদের সাথে জামায়াতে ইসলামী প্রার্থীর মত মতবিনিময় সভা