ঢাকা রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫

বিশ্ববাণিজ্যে বড় চ্যালেঞ্জ ট্রাম্পের শুল্কনীতি


রায়হান আহমেদ তপাদার  photo রায়হান আহমেদ তপাদার
প্রকাশিত: ২০-৪-২০২৫ দুপুর ১১:২৭

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পাল্টা শুল্ক বা রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ আরোপ তিন মাসের জন্য স্থগিত করলেও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশী পণ্য রফতানিকারকদের মধ্যে উদ্বেগ এখনো কাটেনি। ন্যূনতম ১০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক বহাল থাকায় এক ধরনের অনিশ্চয়তাও আছে। তবে তিন মাস পর কী হবে, সেটি নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না এখনো। এ নিয়ে অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠাও আছে। এ বিষয়ে সুরাহা করতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক তৎপরতাও চালাতে হবে। কেননা বাংলাদেশের রফতানি আয়ের সিংহভাগ আসে তৈরি পোশাক থেকে। তৈরি পোশাকের সবচেয়ে বড় বাজারও যুক্তরাষ্ট্র। একই সঙ্গে ২০২৬ সালে এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন বা স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উত্তরণের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এরপর আন্তর্জাতিক বাজারে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা হারাবে বাংলাদেশ। এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের পর যেসব সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে তা নিয়ে চূড়ান্ত প্রস্তুতি নেয়া প্রয়োজন। মার্কিন শুল্কনীতি এবং এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন নিয়ে বাংলাদেশকে এখনই বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নেয়া উচিত। বৈশ্বিক মন্দা রোধ করতে হলে সুযোগের সন্ধান করা ছাড়া বিকল্প কোনো পথ নেই। চীন ও আমেরিকা যখন দ্বিধাবিভক্ত হচ্ছে, তখন বিপর্যয়কর বাণিজ্যযুদ্ধ তীব্রতর হচ্ছে। মুদ্রাযুদ্ধের দিকে ধাবিত হচ্ছে। আমদানি, রপ্তানি, বিনিয়োগ ও প্রযুক্তি নিষেধাজ্ঞাসহ আর্থিক দিক দিয়ে বিভিন্ন ক্ষতি যা বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ কর্মসংস্থান নষ্ট করে দেবে। এটা বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে হচ্ছে না যে, বিশ্ব বড় একটা অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে। যেখানে ৯৬ শতাংশ জনসংখ্যা এর বাইরে বসবাস করছে, যারা বিশ্বের উৎপাদিত পণ্যের ৮৪ শতাংশ উৎপাদন করে। যদিও যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা আগে বৃদ্ধি থেকে হ্রাস-এর শুল্কনীতির কথা বলেছেন। ডোনাল্ড ট্রাম্পের লক্ষ্য হলো উৎপাদনকে জোর করে হলেও যুক্তরাষ্ট্রে ফিরিয়ে আনা। 
কিছু শুল্কের ৯০ দিনের শিথিলকরণের অর্থ এই নয় যে, তিনি সংকট প্রশমন করতে চান। গত সপ্তাহে কেয়ার স্টারমার সতর্ক করে দিয়েছিলেন, বিশ্ব আর কখনো আগের মতো হবে না। তিনি আমাদের মনে করিয়ে দিয়েছেন, মৌলিক পরিবর্তন ছাড়া সংকট মোকাবিলা করার চেষ্টা কেবল পতনের দিকে নিয়ে যাবে। তিনি ঠিকই বলেছেন। ২০০৮ সালের আর্থিক সংকট আমরা দেখেছি। বিশ্বব্যাপী সমস্যাগুলোর জন্য বিশ্বব্যাপী সমন্বিত সমাধান প্রয়োজন। আমাদের সাহসী ও আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া প্রয়োজন, যা জরুরি অবস্থার মতো। প্রধানমন্ত্রী যেমন তার মহান কৃতিত্বের সঙ্গে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষায় একটি জোট গঠন করছেন। আমাদেরও এমন একটি অর্থনৈতিক জোট করা বিশেষ প্রয়োজন। একই মনোভাবাপন্ন বিশ্বনেতারা যারা বিশ্বাস করেন, পরস্পর নির্ভরশীল বিশ্বে চাকরি এবং জীবনযাত্রার মান রক্ষা করতে হলে আমাদের মহাদেশজুড়ে অর্থনৈতিক নীতিগুলোর সমন্বয় করতে হবে।ট্রাম্পের শুল্কনীতির ফলে সৃষ্ট সরবরাহের ধাক্কা কমানোই এখনকার বড় চ্যালেঞ্জ। র‌্যাচেল রিভস যেমন প্রস্তাব করছেন, আমাদের বিশ্ববাণিজ্যকে চলমান রাখতে হবে। দুটি সংকট কখনোই এক রকম হতে পারে না। ২০০৯ সালে বাণিজ্য ভেঙে পড়ার পর রপ্তানিকারক এবং আমদানিকারক সংস্থাগুলোকে বর্ধিত ঋণ দেওয়াই ছিল বিশ্বব্যাপী কার্যকলাপের কেন্দ্রবিন্দু। চীনকে আরও মনে করিয়ে দিতে হবে যে, যদি তারা নিজেদের মুক্তবাণিজ্যের চ্যাম্পিয়ন হিসেবে উপস্থাপন করতে চায়, তাহলে তাদের স্বার্থ হলো বিশ্ববাজারে কম দামে পণ্য সরবরাহের চেয়ে অভ্যন্তরীণভাবে ভোগের সম্প্রসারণের দিকে বেশি মনোযোগ দিতে হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যা বিক্রি করতে পারে না তা ব্যবহারে নজর দিতে হবে। তবুও শুল্কের ধাক্কা সামলানোর জন্য বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে হবে।
মহাদেশগুলোয় সামষ্টিক অর্থনৈতিক ও আর্থিক নীতিগুলোর সমন্বয় না করে বাণিজ্য পুনরুজ্জীবিত করা সহজ হবে না। কম দামি এশিয়ান পণ্য রপ্তানির কারণে মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব বিবেচনা করার পরও বিশ্বব্যাপী মুদ্রাস্ফীতি বাড়বে। কিন্তু এই ধাক্কার চেয়েও বড় সমস্যা হলো-ভোক্তাদের আস্থা ভেঙে পড়া এবং ব্যবসায়িক বিনিয়োগ হ্রাস পাওয়া। এর অর্থ হলো আমাদের সুদের হারে সমন্বিত হ্রাসের প্রয়োজন হতে পারে। এমন একটি উদ্যোগ নিতে হবে যার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রও যোগ দিতে পারে। যে দেশগুলোতে সম্প্রসারণের সুযোগ রয়েছে সেখানে আর্থিক সহায়তা করা যেতে পারে। আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো এই বিশ্বাসের ওপর নির্মিত হয়েছিল যে, যদি সমৃদ্ধি টিকিয়ে রাখতে হয় তাহলে তা ভাগ করে নিতে হবে। সর্বত্র অর্থনৈতিক সাফল্য অর্জন করা সম্ভব নয়, যদি না যেখানে প্রয়োজন সেখানে কাজ করতে প্রস্তুত না থাকা যায়। যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য নিয়ে অথবা সাহায্য ছাড়াই ব্রিটেন অবিলম্বে বিশ্বব্যাংকের ১৫০ বিলিয়ন ডলারের অনুদান কাজে লাগাতে হবে। ঋণ প্রদানের ক্ষমতা বাড়াতে হবে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের ১ ট্রিলিয়ন ডলারের আর্থিক ক্ষমতাকে কাজে লাগাতে হবে, বিশেষ করে অত্যধিক ঝুঁকিপূর্ণ, শুল্ক-ক্ষতিগ্রস্ত উন্নয়নশীল অর্থনীতিগুলোকে বেশি সাহায্য করতে হবে। ২০০৯ সালে বাণিজ্য ঋণ এবং বহুপক্ষীয় ব্যাংক অর্থের সংমিশ্রণ বিশ্ব অর্থনীতিকে ১.১ ট্রিলিয়ন ডলারের ওপর ভিত্তি করে গড়ে তুলেছিল এবং বিশ্বকে আরও মন্দার দিকে ঠেলে দিয়েছিল। সমন্বিত পদ্ধতি আমাদের কেবল বিশ্ব অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করার সুযোগ দেয় না। বরং ২০২০ সালের একটি বাক্যাংশ ব্যবহার করে ভালোভাবে গড়ে তোলা। যুক্তরাজ্যের উচিত ইইউর সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করা। প্রকৃতপক্ষে, ইউরোপে চলমান পরিবর্তনগুলো এমন একটি সহযোগিতামূলকভাবে গড়ে তুলতে হবে যা ব্রেক্সিট-পরবর্তী বাণিজ্য বাধা অপসারণের চেয়েও বেশি বিস্তৃত হয়।
ইউরোপের নেতৃত্ব দেওয়ার আকাঙ্ক্ষা যা তাদের সাহসী করে তোলে। ঐক্যবদ্ধ থাকার আকাঙ্ক্ষা যা অনেক সময় ভীতু করে তোলে। এর মধ্যে সর্বদা একটি উত্তেজনা ছিল। কিন্তু আজ ইউরোপে যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় কম মুদ্রাস্ফীতি রয়েছে এবং এটি দ্রুত সুদের হার কমাতে পারে। যদি বিশ্বের কাছে শেষ আশ্রয় ঋণদাতা হিসেবে কাজ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ইচ্ছা সন্দেহের মধ্যে পড়ে, তাহলে ইউরোপকে অন্য একটি ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিতে হতে পারে। বিশ্বব্যাপী আর্থিক স্থিতিশীলতা বোর্ডকে ব্যাংক এবং ব্যাংকিং-বহির্ভূত খাতের মধ্যে স্থিতিশীলতার জন্য কী কী ঝুঁকি মোকাবিলা করা প্রয়োজন তা অবিলম্বে রিপোর্ট করতে বলা উচিত। যদি প্রয়োজন হয়, তাহলে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংককে তারল্য সহায়তার প্রয়োজন এমন বৃহত্তর দেশগুলোয় মুদ্রাবিনিময় সম্প্রসারণের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের শূন্যস্থান পূরণ করতে বলা যেতে পারে।ব্রিটেন যদি প্রয়োজনীয় রপ্তানি-নেতৃত্বাধীন প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে চায়, তাহলে সমন্বিত বহুপক্ষীয় পদক্ষেপ অপরিহার্য। জীবন বিজ্ঞান ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা থেকে শুরু করে জ্বালানি পরিবর্তন এবং সৃজনশীল শিল্প আন্তর্জাতিক ভাবে প্রতিযোগিতা মূলক ক্ষেত্রগুলোকে উৎসাহিত করার ওপর শিল্পনীতি পুনর্নির্ধারণের মাধ্যমে এই প্রবৃদ্ধিকে আরও গতিশীল করা হবে। এ ধরনের বিশ্ববিজয়ী ক্লাস্টারগুলোকে উন্নীত করার জন্য গবেষণা ও উন্নয়ন এবং উচ্চস্তরের দক্ষতার ক্ষেত্রে আরও বেশি বিনিয়োগ করতে হবে। তবে এটি এমন একটি প্রতিযোগিতাবান্ধব ব্যবস্থারও দাবি করে, যা যুক্তরাজ্যের সৃজনশীল প্রতিভার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আক্রমণের মুখে কেবল বহুপক্ষীয় অর্থনৈতিক ব্যবস্থাই নয় বরং আইনের প্রতি শ্রদ্ধা থেকে শুরু করে জাতির আত্মনিয়ন্ত্রণ এবং মানবিক সহায়তার প্রতি ঐতিহাসিক প্রতিশ্রুতি পর্যন্ত নিয়মভিত্তিক ব্যবস্থার প্রতিটি স্তম্ভ অনেক গুরুত্বপূর্ণ। প্রকৃতপক্ষে, অর্থনৈতিক ও ভূরাজনৈতিক ব্যবস্থায় একযোগে ভাঙন দেখতে পাচ্ছে বিশ্ব। কিন্ত দ্রুত পুরাতন ব্যবস্থার ধ্বংসাবশেষে পরিণত হওয়া থেকে একটি নতুন ব্যবস্থা গড়ে তুলা যায়, তা নিয়ে ভাবতে হবে।
বিশ্বের মানুষের জীবনযাত্রার মান সমর্থন করার জন্য একসঙ্গে কাজ করতে হবে। এটি করতে গেলে মৌলিক নীতিগুলো ঝুঁকির মুখে পড়তে পারে। আন্তর্জাতিক সহযোগিতা আমাদের সম্মিলিত স্বার্থে করতে হবে। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, বাংলাদেশের এখন স্বল্পমেয়াদি আর দীর্ঘমেয়াদি দুই ধরনের করণীয় আছে। দীর্ঘমেয়াদির মধ্যে একটি করণীয় হলো, নির্দিষ্ট কোনো দেশ ও একটি পণ্যের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে হবে এবং রফতানি পণ্যের বৈচিত্র্যায়ণ করতে হবে। আপাতত দ্রুত দরকষাকষিতে যেতে হবে। বিশেষ করে তৈরি পোশাক নিয়ে। পূর্ব নির্ধারিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২৬ সালেই স্বল্পোন্নত দেশের কাতার থেকে উন্নয়নশীল দেশের গোষ্ঠীতে বাংলাদেশের উত্তরণ ঘটবে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশ বিদেশে পোশাক রফতানির ক্ষেত্রে নানা সুযোগ-সুবিধা পায়; যেমন শুল্কমুক্ত রফতানি, নানা শর্ত-নমনীয়তা, রফতানি সাহায্য ইত্যাদি। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ ঘটলে বাংলাদেশের এসব সুযোগ-সুবিধা চলে যাবে। স্বল্পোন্নত দেশের স্তর থেকে উন্নয়নশীল স্তরে উন্নীত হলে বাংলাদেশ অন্যান্য সুযোগও হারাবে-যেমন অনুদান সাহায্য, অত্যন্ত কম সুদহারে ঋণ পাওয়ার সুযোগ, ঋণ ফেরত দেয়ার ক্ষেত্রে শর্তের শিথিলতা, প্রায় শূন্য বা অত্যন্ত কম শুল্কে বিশ্ববাজারে রফতানির সুযোগ ইত্যাদি। এতে অনেকেই শঙ্কা প্রকাশ করছেন যে এমন একটি কাঠামোয় বাংলাদেশের বর্তমান নাজুক অর্থনীতি আরো ভঙ্গুর হয়ে পড়বে। এ উত্তরণ কৌশলের পরিপ্রেক্ষিতে যা প্রয়োজন, তা হলো: কৌশল বাস্তবায়নের জন্য একটি সংঘবদ্ধ কর্মকাণ্ড দরকার হবে, যার জন্য নীতিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক নেতৃত্ব প্রয়োজন হবে।এবং এর জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার ও কাঠামোগত পরিবর্তন অত্যাবশ্যকীয়। পরিশেষে বলব,পণ্য রফতানির ক্ষেত্রে এক দেশ ও এক পণ্যের ওপর নির্ভরশীলতা কখনই অর্থনীতির জন্য ভালো নয়। 
আমাদের মনে রাখতেই হবে, রফতানি গন্তব্যের বৈচিত্র্যায়ণ এবং পণ্যের বৈচিত্র্যায়ণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করে। আগে থেকেই এ ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা না গেলে মার্কিন পাল্টা শুল্কনীতি কার্যকর হলে ও এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে চাপ বাড়বে। কেননা আমাদের রফতানিমুখী পণ্য এমনিতেই কম। এ খাতের সিংহভাগ পণ্য আবার রফতানি হয় যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে। যুক্তরাষ্ট্রের মতো বাজারে রফতানি বাধাগ্রস্ত হলে বাংলাদেশের অর্থনীতি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। রফতানি পণ্য ও রফতানি গন্তব্যে বৈচিত্র্য আনার দীর্ঘমেয়াদি নীতি গ্রহণের পাশাপাশি আমাদের স্বল্পমেয়াদে এ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কূটনৈতিক তৎপরতা বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে ভবিষ্যতেও এ ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে আমাদের শিল্প ও রফতানিমুখী খাতকে কীভাবে টেকসই করা যায় তার পথ অনুসন্ধান করতে হবে।
লেখক: গবেষক ও কলাম লেখক 

Aminur / Aminur

বাংলাদেশ সংবিধানের আলোচিত ৭০ অনুচ্ছেদ প্রেক্ষিতঃ রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যমত

শতাব্দির সেরা মাটির সৈনিক কৃষক যোদ্ধা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম বাজেট ও জনগণের প্রত্যাশা

ট্রাম্প-সালমান কথোপকথনে বিশ্ব কী বার্তা পেল

এফবিসিসিআইর ডিজিটাল রূপান্তর : ব্যবসায়িক নেতাদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল সেবা

জাতীয় ঐকমত্য কঠিন হলেও উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ

রাজনৈতিক অঙ্গনে এক অনন্য উচ্চতায় তারেক জিয়া

কেমিক্যাল আতঙ্ক নয়, চাই বিজ্ঞানসম্মত আমচাষ ও প্রশাসনিক সচেতনতা

শুভ অক্ষয় তৃতীয়া: দানে ধ্যানে অনন্তকালের পূণ্যলাভ

শিক্ষা উপকরণের ব্যবহার ও গুরুত্ব, বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

ইসরায়েলের বর্বরোচিত যুদ্ধের অবসান হোক

চায়না-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ জেনারেল হাসপাতাল নিয়ে তিস্তা পাড় বাসীর প্রত্যাশা

বিশ্ববাণিজ্যে বড় চ্যালেঞ্জ ট্রাম্পের শুল্কনীতি