তারেক রহমানের নেতৃত্বে হাসিনার পতন ত্বরান্বিত হয়
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ক্ষুদ্র ঋণ বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ড. এম এ কাইয়ুম বলেছেন, গত বছরের জুলাইয়ের ২৮ তারিখ মানে আজকের এই দিনে আন্দোলনকারী ছাত্ররা আন্দোলন প্রত্যাহার করেছিল। শেখ হাসিনার কাছে আত্মসমর্পণ করে তারা ক্লাসে ফিরতে চেয়েছিল। ঠিক তখন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশের জনগণ হাসিনা পতন আন্দোলন ত্বরান্বিত করে।
আজ সোমবার (২৮ জুলাই)রাজধানীর গুলশানের একটি হলরুমে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ড. এম কাইয়ুম বলেন, ছাত্রনেতারা ওইদিন আন্দোলন প্রত্যাহার করলেও দেশের মানুষ হাসিনা পতন চূড়ান্ত আন্দোলনে রাজপথে নেমে পড়েন। তারা ছাত্রদের আহ্বান শোনেনি। কিন্তু আজ তারা এককভাবে দাবি করে আন্দোলনের। তারা ওই সময় আইনমন্ত্রীর সাথে বৈঠকে বসে আন্দোলন প্রত্যাহারেরও সিদ্ধান্ত নেয়। সুতরাং আমরা সমালোচনা করতে চাই না। তবে, তাদেরকে বলতে চাই বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে আন্দোলন চালিয়ে গিয়েছি। ১৭ বছরের ধারাবাহিক আন্দোলনের ফল হিসেবে শেখ হাসিনার পতন আন্দোলন সফল হয়।
তিনি বলেন, আমাদের নেতা তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা রাজপথে ঝাঁপিয়ে পড়েছি। হাসিনা পতন আন্দোলনে আমার নির্বাচনী এলাকা বাড্ডাতেই শুধু ৩১ জন শহীদ হয়েছে। তাদের প্রত্যেকের পরিবারের কাছে আমরা গিয়েছি। এই ৩১ জনের মধ্যে একজনও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নেই। আমরা প্রতিটি পরিবারকে আর্থিকসহ সব ধরনের সহযোগিতা করছি। আগামীদিনেও এই সহযোগিতা করা হবে।
তিনি আরো বলেন, বিএনপি এ দেশের সাধারণ মানুষের দল। তাদের জন্যই রাজনীতি করে। সেই সাধারণ মানুষকে সঙ্গে নিয়েই বিএনপি এবং তারেক রহমানের নেতৃত্বে সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করা হবে। ইনশাআল্লাহ, আগামী ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এজন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ ও সতর্ক থাকতে হবে।
নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, নিজ নিজ এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো রাখার জন্য কাজ করুন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় রাখুন। তবে স্বৈরাচারের দোসরদের মতো সাধারণ মানুষের ওপর কোনো অন্যায়-অবিচার করা যাবে না।
তিনি জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশ রয়েছে, আগামীতে দেশে একটি পরিচ্ছন্ন, স্বচ্ছ ও সুষ্ঠু রাজনৈতিক পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়।
ড. এম কাইয়ুম বলেন, এলাকায় দখল চাঁদাবাজি করবেন না। মাদকের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। কোনো নেতাকর্মী যেন চাঁদাবাজি দখলবাজির সাথে জড়িয়ে না পড়ে। আওয়ামী দোসরদের পাতানো ফাঁদে পা দেবেন না। সবাই সতর্ক থাকুন।
সভায় অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব এ জি এম শামছুল হক, মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আতাউর চেয়ারম্যান, তুহিরুল ইসলাম তুহিন, মহানগর উত্তরের সদস্য জাহাঙ্গীর মোল্লা, সোহেল ভূঁইয়া, ভিপি শাহীন।
এমএসএম / এমএসএম
ঝিনাইদহ অফিসার্স ফোরামের নতুন কমিটি গঠন
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
বিনামূল্যে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ শিখাচ্ছে পাথওয়ে
উত্তরায় SEDA ফাউন্ডেশনের ১৭তম মেধা যাচাইয়ে প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান, ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনায় নকশা দাখিল ও অপসারণের নির্দেশ
হাতপাখা নির্বাচিত হলে ঢাকা-১৮ কে একটি মডেল সিটি হিসেবে গড়ে তুলা হবেঃ আলহাজ্ব আনোয়ার
ডেমরায় সাংবাদিকদের সাথে জামায়াতে ইসলামী প্রার্থীর মত মতবিনিময় সভা
গণধোলাইয়ে মারা গেলো চোর, হত্যা মামলায় ফাঁসলো নারী সাংবাদিক
আত্মনিবেদিত রাজনীতিবিদ শেখ ফজলে বারী মাসউদ
যুবদের আত্মরক্ষামূলক মৌলিক প্রশিক্ষণের প্রথম ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপ্ত
গেমপ্লিফাই সফলভাবে আয়োজন করল অনসাইট স্পোর্টস কুইজ প্রতিযোগিতা
মাদক সন্ত্রাস প্রতিরোধে ঐক্যের ডাক, পরিবর্তনের অঙ্গীকার কামাল হোসেনের