ঢাকা শনিবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

খাগড়াছড়ির ভোটের হাওয়া

বিএনপি’র জয়ে ফ্যাক্টর ইউপিডিএফ, দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারে জামায়াত


আল-মামুন,খাগড়াছড়ি photo আল-মামুন,খাগড়াছড়ি
প্রকাশিত: ২০-৮-২০২৫ দুপুর ৩:২৩

আলোচনা আর সম্ভাব্য নির্বাচনী তারিখ ঘোষণার পর থেকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হাওয়া বইতে শুরু করেছে পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির ২৯৮নং আসনে। এরই মধ্যে সবুজ পাহাড়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে জয়ের প্রতিযোগিতা প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে। সমতলের চেয়ে পাহাড়ের রাজনৈতিক সমীকরণ এবং বিভিন্ন ভাষাভাষীর মানুষের বসবাসের কারণে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ভিন্ন হওয়ায় জয়ের লক্ষ্যে সব দলগুলো নিজেদের কৌশলী পথ ধরে হাঁটছে। অপরূপ সৌন্দর্যে ঘেরা খাগড়াছড়িতে বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, পাহাড়ের আঞ্চলিক সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ), পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি, গণঅধিকার পরিষদ, এনসিপিসহ সব দলের কার্যক্রম রয়েছে। নির্বাচনমুখী এসব দলগুলো নিজেদের সক্ষমতা ও দলের সাংগঠনিক অবস্থার জানান দিতে কেউ কারও চেয়ে পিছিয়ে নেই। যদিও ভোটের মাঠে জয়-পরাজয় নিশ্চিত করবেন স্থানীয় ভোটাররা।

জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের পর দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বদলের নানা হিসাব-নিকাশ, শান্তি আর স্বস্তির লক্ষ্যে নিজেদের পছন্দের গুরুত্বপূর্ণ ভোট দিতে ভোটাররা এখন থেকেই হিসাব কষছে। আবার ভোট হবে কি হবে না সেই শঙ্কাও রয়েছে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে। পাহাড়ের ভোটাররা বলছে, কোনো প্রতিহিংসা বা উত্তপ্ত পরিস্থিতি নয়, পরিবার-পরিজন নিয়ে শান্তিতে বসবাস করার মতো নিরাপদ দেশের নেতৃত্ব দেবে এমন রাজনৈতিক দল চায় পাহাড়ের শান্তিপ্রিয় মানুষ।

দিন ঘনিয়ে আসার সাথে সাথে খাগড়াছড়িতে সক্রিয়তা বেড়েছে বিএনপি ও জামায়াতের। কোনো কোনো দল নীরবে নির্বাচনী জয়ের কৌশলে সরব থাকলেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে। সরকার পতনের পর থেকে বিএনপি খাগড়াছড়ির রাজপথে প্রতিনিয়তই মিছিল-শোডাউন করে আগামী নির্বাচনে ‘উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান, এমপি এবং খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির সভাপতি, কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক ওয়াদুদ ভূঁইয়াকে’ জয়যুক্ত করতে ভোটারদের কাছে আহ্বান জানিয়ে আসছে। একই সাথে পাহাড়ের উন্নয়নে বিগত দিনে করে যাওয়া ফিরিস্তি তুলে ধরে দলটির আগামীর লক্ষ্য নিয়ে ভোট চাইছেন বিভিন্ন সভা-সমাবেশে। তবে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে ওয়াদুদ ভূঁইয়ার নাম আলোচনায় থাকলেও যেকোনো সংকট সৃষ্টি হলে বিকল্প প্রার্থী হবেন খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির উপদেষ্টা ও ওয়াদুদ ভূইয়ার স্ত্রী জাকিয়া জিনাত বিথী। বিএনপির একক প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়া মন্তব্য করে তার বিকল্প নেই বলে জানিয়ে খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমএন আবছার বলেন, ওয়াদুদ ভূঁইয়া পাহাড়ের জনমানুষের আস্থার ঠিকানা, পাহাড়ের উন্নয়নের রূপকার। তিনি আরও বলেন, নির্বাচনী আমেজ নিয়ে বিএনপি সরব আছে। প্রধান উপদেষ্টার নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর থেকে উৎসবমুখর পরিবেশে বিএনপি জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর কাজ করছে। এলাকায় এলাকায় গিয়ে গণসংযোগসহ নির্বাচনী কার্যক্রমের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এবারের নির্বাচনে বিএনপির সাথে পাহাড়ের আঞ্চলিক সংগঠন ইউপিডিএফ-এর হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আশঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, জনগণ বিএনপিকে জয়যুক্ত করবে। এ সময় তিনি বিএনপির ২০০১-০৬ সাল পর্যন্ত উন্নয়নের কথা তুলে ধরে তার ধারাবাহিকতা তুলে ধরে জনগণ ধানের শীষের প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়াকে এমপি হিসেবে দেখতে চায় বলেও মন্তব্য করেন। এ সময় তিনি প্রতিপক্ষরা পাহাড়ি-বাঙালি ইস্যু তৈরি করার চেষ্টা করছে অভিযোগ তুলে এর প্রতিরোধে প্রশাসন কাজ করছে বলে জানান। বিএনপির ভোট ব্যাংক ধরে রাখতে কাজ করছেন বলে জানিয়ে সকলের কাছে উন্নয়নের জন্য ওয়াদুদ ভূঁইয়াকে ভোট দেয়ার আহ্বান জানান। তিনি আরও মন্তব্য করেন যে বিএনপি একটি মুক্তিযুদ্ধের দল এবং সেজন্য মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াতকে নয় বরং জনগণ বিএনপিকে ভোট দেবে।

বিগত ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হন শহিদুল ইসলাম ফরহাদ। এবারও তিনি মনোনয়ন চাইবেন বলে নিশ্চিত করেন। অন্যদিকে ২০০৮ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সমীরণ দেওয়ান-এর প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। এ বিষয়ে নিশ্চিত হতে বেশ কয়েকবার মুঠোফোনে কল দিয়েও তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। জাতীয় পার্টি (জাপা)-এর পক্ষ থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সোলাইমান আলম শেঠ নাকি মিথিলা রোয়াজা টিকেট পাচ্ছেন, তা এখন দেখার পালা।

এদিকে নির্বাচনী মাঠে সক্রিয় থাকা শান্তি ও ইনসাফের বার্তা নিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর একক প্রার্থী কুমিল্লা মহানগর জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এয়াকুব আলী চৌধুরীর পক্ষে নীরবে জনসেবামূলক কার্যক্রম নিয়ে এগুচ্ছে সংগঠনটি। চাঁদাবাজি, মামলা, হয়রানি, জুলুম, নির্যাতনের বিপরীতে অবস্থানে থেকে ন্যায়ের পথে ভোট চায় ভোটারদের। চলতি বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি খাগড়াছড়ি আসনে জামায়াতের পক্ষ থেকে অ্যাডভোকেট এয়াকুব আলী চৌধুরীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। অ্যাডভোকেট এয়াকুব আলী চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলে শাসক নয়, সেবক হতে চায়। জনগণ জামায়াতকে জয়যুক্ত করলে রাষ্ট্রের মানুষের অধিকার, ন্যায় বিচার এবং ইনসাফের রাষ্ট্র গঠনে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গঠনে কাজ করবেন। তিনি আরও বলেন, তারা নির্বাচিত হলে পাহাড়ের বহু ভাষাভাষীর মানুষের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, শিক্ষার প্রসার, মেডিকেল কলেজ স্থাপনসহ ভিন্ন ধর্মের মানুষের কৃষ্টি কালচার সংরক্ষণে কাজ করাসহ দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তুলে পাহাড়ের মানুষকে আত্মনির্ভরশীল হিসেবে গড়ে তোলায় কাজ করবেন।

এদিকে আঞ্চলিক সংগঠনগুলোর মধ্যে এরই মধ্যে আসন ভাগাভাগি বা সমঝোতার কথা শোনা গেলেও তার বাস্তবতা এখনো অসমর্থিত সূত্র পর্যন্তই সীমাবদ্ধ। ভোটের মাঠে পাহাড়ের শক্তিশালী আঞ্চলিক দল ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) নিজ সম্প্রদায়ের (পাহাড়ি) ভোটারদের জোরালো সমর্থনে একাট্টা থাকায় নীরবে মাঠ গুছাচ্ছে তারাও। তবে সংগঠনটির একাধিক প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। পাহাড়িদের অধিকার আদায়ে মাঠে সরব থাকা ইউপিডিএফের পক্ষ থেকে একাধিক প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা প্রসীত বিকাশ খীসা, সংগঠক মাইকেল চাকমা, সংগঠনটির নেতা নতুন কুমার চাকমা, সচিব চাকমা ও উজ্জ্বল স্মৃতি চাকমার নাম শোনা যাচ্ছে। পাহাড়ে বিশেষ করে দীর্ঘ সময় ধরে অধিকার আদায়ের আন্দোলনে সরব ইউপিডিএফ নীরবে খাগড়াছড়িতে নিজেদের শক্ত অবস্থান করে নেয়ায় ভোটের মাঠে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে পাহাড়ি ভোটারদের ভোট ব্যাংকে অন্য প্রার্থীদের হানা দেয়াটা বেশ কষ্টসাধ্যই নয়, অসম্ভব বলে মনে করেন একাধিক পাহাড়ি ভোটার। বর্তমানে নির্বাচনী পরিবেশ নেই মন্তব্য করে ইউপিডিএফকে নির্বাচনীমুখী জনবান্ধব সংগঠন বলে মন্তব্য করে ইউপিডিএফ-এর মুখপাত্র অংগ্য মারমা বলেন, সাধারণ জনগণের জন্য কথা বলতে সব সময় আমাদের সংগঠন প্রস্তুত। বর্তমানে ভোটাধিকার প্রয়োগ নয় শুধু সে রায়ের সঠিক প্রতিফলন এবং বাস্তবায়ন চায় বলেও তিনি জানান। সারাদেশে গণঅভ্যুত্থানের পর এক পরিবেশ আর পাহাড়ে অঘোষিত সেনা শাসন জারি রেখে নির্বাচন অসম্ভব বলে তিনি মনে করেন। তাই তিনি পাহাড়ে সেনাশাসন প্রত্যাহার করে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টির দাবি জানান। একই সাথে পাহাড়ে বসবাসরতদের অধিকার এবং তার বাস্তবায়নের উপর গুরুত্বারোপ করে তিনি নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টি হলে ইউপিডিএফ-এর পক্ষ থেকে নির্বাচনে অংশ নেবে বলেও জানান।

এদিকে প্রার্থী হিসেবে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (এমএন লারমা সমর্থিত জেএসএস)-এর পক্ষ থেকে সংগঠনটির নেতা বিমল কান্তি চাকমার নাম শোনা যাচ্ছে। তবে সংগঠনটি নির্বাচনে অংশ নেবে কিনা তা স্পষ্ট কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ খাগড়াছড়ি জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাওলানা কাউসার আজিজীকে প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়েছে। খাগড়াছড়ি আসনে সংগঠনের পক্ষ থেকে নিজেকে প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ভোটারদের অধিকার আদায় ও ন্যায় বিচারসহ আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনে তিনি প্রস্তুত আছেন।

এখন পর্যন্ত দলের পক্ষ থেকে কোনো প্রার্থী চূড়ান্ত করা না হলেও গণঅধিকার পরিষদের চট্টগ্রাম অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো: লোকমান হোসেন-সহ কয়েকজনের নাম শোনা যাচ্ছে। তবে আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন তিনি। মো: লোকমান হোসেন জানান, ৩০০ আসনে প্রার্থী দিবে গণঅধিকার পরিষদ। সেখানে খাগড়াছড়িতে তিনি এবং কেন্দ্র মনোনীত প্রার্থী ভোটে লড়বেন জানিয়ে তিনি বলেন, ৩ পার্বত্য জেলায় বিদ্যমান সমস্যা নিয়ে গণঅধিকার পরিষদ কাজ করছে এবং করবে। স্বাধীনতার পর থেকে যত সরকারই ক্ষমতায় এসেছে তারা নানা ভাবে সমস্যাকে জিইয়ে রেখে ফায়দা লোটার চেষ্টা করেছে। কোনো সরকারই পার্বত্যাঞ্চলের মান উন্নয়ন করেনি দাবি করে তিনি পাহাড়ের মানুষ শিক্ষা সহ প্রতিটি ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে বলেও দাবি করেন। এ সময় তিনি আরও বলেন, পার্বত্যাঞ্চলের অবকাঠামোগত আশানুরূপ উন্নয়ন হয়নি। খাগড়াছড়ি পর্যটন এলাকা হলেও সেখানে পর্যটকদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নেই। মহাসড়কগুলোর বেহাল দশা, আঞ্চলিক সড়কের খারাপ অবস্থা, বিদ্যুৎ সমস্যাসহ পাহাড়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের লেখা-পড়ার মান ভালো না হওয়ায় তাদের মেধা বিকশিত করতে পারছে না। তাই সকল বিষয়কে বিবেচনায় রেখে গণঅধিকার পরিষদ কাজ করবে জানিয়ে ২১ দফা ইশতেহার বা নীতি নিয়ে কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলে তিনি জানান। নির্বাচিত দল না হয়েও সংস্কার ও প্রস্তাবণা নিয়ে কাজ বাস্তবায়নের পথে রয়েছে জানিয়ে তিনি পাহাড়ের সকল জাতি-ধর্মের মানুষের সমান অধিকার নিয়ে কাজ করবেন বলেও জানান।

একই ভাবে এনসিপির পক্ষ থেকে কোনো দলীয় প্রার্থী ঘোষণা না করলেও আলোচনায় রয়েছে খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের সদস্য ও এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণ অঞ্চল দায়িত্বপ্রাপ্ত) মনজিলা ঝুমার নাম। তিনি জানান, সংগঠনকে শক্তিশালী ও সাংগঠনিক গতিশীলতায় আমরা কাজ করে যাচ্ছি। জনগণের আস্থা, ভরসা ও যে লক্ষ্য নিয়ে দেশ নতুন করে স্বাধীনতা অর্জন করেছে সে লক্ষ্য পূরণে কাজ করার কথা জানান তিনি। এ সময় তিনি কেন্দ্র চাইলে খাগড়াছড়ি আসনে প্রার্থী হতে প্রস্তুত আছেন বলেও জানান।

খাগড়াছড়ির সাধারণ ভোটাররা চায় শান্তিপূর্ণ বসবাস, নিরাপত্তা, অনিয়ম-দুর্নীতি ও চাঁদাবাজমুক্ত রাষ্ট্রীয় ও সমাজ ব্যবস্থা। যেখানে নিজেদের মৌলিক অধিকারের বাস্তবায়নসহ যোগ্য প্রার্থীকে বাছাই করে ভোটের মাধ্যমে এমপি নির্বাচিত করতে চান বলে জানান পার্বত্য এ জনপদের মানুষগুলো। খাগড়াছড়ি জেলা নির্বাচন অফিস সূত্র জানায়, ৩টি পৌরসভা, ৯ উপজেলা ও ৩৮টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ২৯৮নং খাগড়াছড়ি সংসদীয় আসনে এবার পুরুষ ভোটার- ২ লক্ষ ৬৮ হাজার ৮৭৮ জন, নারী ভোটার ২ লক্ষ ৬০ হাজার ৫৯০ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের ৩ জন ভোটারসহ মোট ভোটার ৫ লক্ষ ২৯ হাজার ৪৭১ জন। খাগড়াছড়ি জেলায় ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ১৯৬টি বলে নির্বাচন অফিস সূত্র নিশ্চিত করেছে।

এমএসএম / এমএসএম

গাছের ডালে ঝুলন্ত অবস্থায় ডেকোরেশন কর্মীর লাশ উদ্ধার

কুড়িগ্রারে রৌমারীতে সেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত

চৌগাছায় পনিতে ডুবে আড়াই বছরের শিশু আবু বক্করের মৃত্যু

কালীগঞ্জে দুই মাদক কারবারী আটক

হাতিয়ায় চেয়ারম্যান ঘাট-নলচিরা নৌরুটে নতুন সি-ট্রাক উদ্বোধন

‎গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথে থাকবো- মোস্তাফিজুর রহমান

রাজশাহীর সেই বহিস্কৃত এসআই ২ দিনের রিমান্ডে

রাজশাহীতে আদিবাসীদের ভয় দেখিয়ে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

হাসিনার শাসন ইতিহাসের জঘণ্যতম অধ্যায়: অধ্যাপক মুজিবুর রহমান

ছাত্রদলের উগ্র ও সন্ত্রাসী স্লোগানের প্রতিবাদে সাভারে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

পটুয়াখালীর জেলের জালে ৪৪ কেজির কোরাল, বিক্রি ৬৬ হাজার টাকায়

কোটালীপাড়ায় পাগলা কুকুরের কামড়ে আহত ১৫, আতঙ্কে এলাকাবাসী

লোহার খাঁচায় বন্দি পায়েরা সেতু