মোহাম্মদপুরের আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে মিজানের একাল সেকাল

হাবিবুর রহমানের মিজানের রাজনীতি শুরু হয় স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনামল থেকে। তার রাজনীতির হাতে খড়ি ১৯৭৫ সালের আগে। পরবর্তীতে সাবেক ৪৫ নম্বর (বর্তমান ৩২ নাম্বার ওয়ার্ড) এর ১৯৯১ সালে থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত আওয়ামীলীগের সভাপতি পদে নির্বাচিত হন এরপর ২০০৩ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত বৃহত্তর মোহাম্মদপুর থানা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করেনন এবং একাধিকবার ওয়ার্ড কমিশনার নির্বাচিত হয় ।
২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত দলের দুরবস্থার সময় দলের একনিষ্ঠ কর্মী হয়ে দায়িত্বশীল জায়গা থেকে দায়িত্ব পালন করেছেন এই হাবিবুর রহমান মিজান।
মিজানের আত্মজীবনী নিয়ে কথা হয় সকালের সময়ের সাথে, তিনি বলেন দলের গুরুত্বপূর্ণ ক্রান্তি লগ্নে ওয়ান ইলেভেনের সময় জননেত্রী শেখ হাসিনার কারামুক্তির লক্ষ্যে গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে বেগবান করতে বৃহত্তর মোহাম্মদপুর আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত রেখে আওয়ামী লীগের স্বপক্ষে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করেছিলাম। তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাবেক রাষ্ট্রপতি মরহুম জিল্লুর রহমান কে প্রধান অতিথি করে দিয়েছিলেন একাধিক কর্মসূচি।
সে সময়ের গণ আন্দোলনকে গতিশীল রাখতে আসাদ গেট মূল ফটক সহ বৃহত্তর মোহাম্মদপুরের বিভিন্ন স্থানে জনাব হাবিবুর রহমান মিজানের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছিল শক্তিশালী অবস্থান। তিনি ১৯৯১ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত সাবেক ৪৫ নম্বর ওয়ার্ড বর্তমান ৩২ নাম্বার ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন পরবর্তীতে বৃহত্তর মোহাম্মদপুর থানা আওয়ামী লীগে ২০০৩ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ৩২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর হিসেবে এ ওয়ার্ড কে আধুনিকায়ন করার লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচির কর্মকার্যের বাস্তবায়নের মাধ্যমে জনগণকে একটি আধুনিক ওয়ার্ড উপহার দিয়েছিলেন।
ক্যাসিনো মামলায় গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানতে চাইলে জনাব হাবিবুর রহমান মিজান প্রতিবেদককে বলেন, গ্রেপ্তারের সাথে দলের কোন সম্পর্ক ছিলো না। কিছু লোকের ব্যক্তি সার্থে আমাকে গ্রেফতার করানো হয়েছিল। মুক্তির বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি মনে করি আমার অবিভাবক জননেত্রীর তত্ত্বাবধানে আমি ছাড়া পেয়েছি।
বর্তমানে আপনি আওয়ামী লীগের কোন দায়িত্বে আছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, বর্তমানে আমার কোন পদ নেই। পদ না থাকলেও আমি সর্বদা দল ও জনগণের সাথে নিয়োজিত আছি। আমার নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে যে দায়িত্ব দেবেন, আমি সে দায়িত্ব নিয়ে দায়িত্বশীলতা রক্ষা করব। এছাড়াও সর্বদা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ ও লালন করেই বাকি জীবন বাঁচতে চাই। তিনি আরও বলেন আওয়ামী লীগের কর্মী এটাই আমার পরিচয় ।
তিনি আরও বলেন আমার অনেক বয়স হয়েছে মানুষ কতকালই বা,বাঁচে? আমার দলের ও জনগণের সেবা করে যেতে পারলেই হলো।৩২ নং ওয়ার্ড এর বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন,ফুটপাত,ওয়ার্ডের বাচ্ছাদের খেলার মাঠ আগেরই টেন্ডার করা ছিলো। তাই এখন বাস্তবায়ন হচ্ছে।
তিনি বলেন প্রয়াত সাবেক মেয়র হানিফের সময় থেকে এই ওয়ার্ডের উন্নয়ন করেছি। ওয়ার্ডে প্রতিটি অলিগলিতে সোডিয়াম আলোর ব্যবস্থা আমিই করেছিলাম যা অদ্যাবধি চলমান। বর্তমানেও ওয়ার্ডে ভালো কাজ হচ্ছে।
এমএসএম / এমএসএম

কৃষক লীগ নেতা মোজাজ্জেল ঢালী এখন স্বেচ্ছাসেবক দলে পদ পেতে মরিয়া

আশুলিয়াকে "উচ্চ শিক্ষা নগরী" গড়তে পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয়ের একসাথে পথচলা

কোতোয়ালী থানা প্রেসক্লাবের জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধন: সাংবাদিক সমাজে আনন্দ ও উচ্ছ্বাস

মেহনতী ও শ্রমজীবী মানুষের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

রাজপথের নির্ভীক সৈনিক আব্বাস আলী: জয়পুরহাট-২ এ পরিবর্তনের প্রত্যাশা

ইসলামী ক্যাটাগরিতে সেরা অভিনেতার সম্মাননা পেলেন শিশু শিল্পী নাহিদুল ইসলাম

গঠনতন্ত্র ও আরপিও অনুযায়ী কাউন্সিলে নির্বাচিত বৈধ নেতৃত্ব লাঙ্গল প্রতীকের মালিক

মাদকবিরোধী অভিযান, ব্যাপক পরিবর্তন গেন্ডারিয়া এলাকায়

জেএসএস এর নবনির্বাচিত যুগ্ম মহাসচিব শোয়েব রহমান

শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

রুহুল আমিন গাজীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

মন্দির পরিদর্শনে ঢাকা গেন্ডারিয়া থানার ওসি, পূজাকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার আশ্বাস
