ঢাকা বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৫

ফরিদপুরে কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক এখন উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি


এহসান রানা, ফরিদপুর photo এহসান রানা, ফরিদপুর
প্রকাশিত: ৯-৮-২০২১ দুপুর ১২:২৫
চয়ন কুমার মণ্ডল ফরিদপুরে সরকারি কে এম কলেজের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অনার্স তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। কলেজে ভর্তির শুরু থেকেই রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন তিনি। প্রথমে ছাত্রলীগের নেতাদের সাথে সখ্যতা থাকলেও পরে কলেজ ছাত্রদলের রাজনীতিতে নাম লেখান। দুই বছর কলেজ ছাত্রদলের বিভিন্ন কর্মসূচিতে সক্রিয় অবস্থান ছিল চয়নের। ভাঙ্গা কলেজ ছাত্রদলের পদ পেতে প্রায় এক বছর ধরে উপজেলা ও পৌর নেতাদের কাছে দৌড়ঝাঁপও করেছেন তিনি। অবশেষে সফলও হয়েছেন। চলতি বছরের এপ্রিলে ভাঙ্গা কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটিতে গুরুত্বপূর্ণ পদ পান চয়ন। ৩০ এপ্রিল ছাত্রদলের ঘোষিত কমিটিতে ১২নং যুগ্ম-আহ্বায়ক করা হয় চয়ন কুমার মণ্ডলকে। বিপত্তি ঘটে এখানেই। ভাঙ্গা কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক পদে থাকা সত্ত্বেও তিনি আবার নগরকান্দা ছাত্রলীগের সভাপতি হয়েছেন।
 
অভিযোগ রয়েছে, কলেজ ছাত্রদলের কমিটিতে থাকার তথ্য গোপন করে জেলা ছাত্রলীগকে বিভ্রান্ত করে চয়ন কুমার মণ্ডলকে নগরকান্দা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি করা হয়েছে। এর ফলে চয়ন কুমারের ছাত্রদল নেতা থেকে রাতারাতি ছাত্রলীগের সভাপতি বনে যাওয়ায় নগরকান্দা উপজেলা ছাত্রলীগের সক্রিয় ও ত্যাগী নেতাকর্মীদের মাঝে চরম ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করছে। এতে সংগঠনটির স্থানীয় নেতাকর্মীদের মাঝে মিশ্রপ্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
 
শুধু তথ্য গোপনই নয়, চয়ন কুমার মণ্ডল নগরকান্দা থানায় চুরি, মারধর, হত্যাচেষ্টা, নাশকতার অন্তত ৩টি মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি। এতগুলো মামলা থাকা পরও চয়ন কুমার মণ্ডলের নাম কিভাবে উপজেলা ছাত্রলীগের মতো দায়িত্বশীল পদে আসে সেটা নিয়েও এলাকায় আলোচনা-সমালোচনা চলছে। 
 
ছাত্রদল ও ছাত্রলীগ সূত্রে জানা গেছে, গত ৩০ এপ্রিল জেলা ছাত্রদলের সভাপতি সৈয়দ আদনান হোসেন অনু ও সাধারণ সম্পাদক তানজিমুল হাসান কায়েস ২১ সদস্যবিশিষ্ট ভাঙ্গা কাজী মাহবুবউল্যাহ সরকারি কলেজ ছাত্রদলের একটি আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেন। ওই কমিটির একজন আহ্বায়ক, ১৪ জন যুগ্ম-আহ্বায়ক, একজন সদস্য সচিব এবং বাকি সবাই সদস্য। ঘোষিত ওই কমিটির ১২ নম্বর যুগ্ম-আহ্বায়ক হিসেবে রয়েছে চয়ন কুমার মণ্ডলের নাম। 
 
অপর দিকে গত ৩১ জুলাই নগরকান্দা উপজেলা ছাত্রলীগের আংশিক কমিটি অনুমোদন দেয় ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগ। ঘোষিত ওই উপজেলা ছাত্রলীগের আংশিক কমিটি সভাপতি, সহ-সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক নিয়ে মোট ১২ সদস্যবিশিষ্ট। দলীয় প্যাডে স্বাক্ষর দিয়ে এ কমিটি অনুমোদন দিয়েছেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তামজিদুল রশিদ চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক ফাহিম আহমেদ। ঘোষিত ওই উপজেলা কমিটিতেও সভাপতি হিসেবে রয়েছে চয়ন কুমার মণ্ডলের নাম। এতে ছাত্রদল ও ছাত্রলীগের দুই কমিটিতে একই ব্যক্তির নাম থাকায় উপজেলাব্যাপী হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে।
 
এ বিষয়ে জানতে চেয়ে ভাঙ্গা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সোহেল মৃধার মুঠোফোনে কল করেও তাকে পাওয়া যায়নি। পরে জানা যায়, সোহেল মৃধা এক মামলায় প্রায় দুই মাস ধরে কারাগারে আছেন। পরে এ বিষয়ে ভাঙ্গা কলেজ ছাত্রদলের ১নং যুগ্ম-আহ্বায়ক হামিদুর রহমান বলেন, চয়ন ভাঙ্গা কলেজের প্রভাষক রঞ্জিত কুমার মণ্ডলের ভাতিজা। সেই সুবাদেই আমি তাকে রাজনীতিতে এনেছি। সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়েছি। ছাত্রদলের রাজনীতিতে সে সক্রিয় ও সরব ছিল। এমনকি গত কয়েক মাস আগে কলেজ ছাত্রদলের নবঘোষিত কমিটিতে সে গুরুত্বপূর্ণ পদ পেয়েছে। বর্তমানে চয়ন কমিটির যুগ্ম-আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে। তবে হঠাৎ তিন দিন আগে শুনলাম চয়ন তার নিজ উপজেলা নগরকান্দা শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছে। এতে আমি বিস্মিত হয়েছি। তবে আজ পর্যন্ত সে কোনো পদত্যাগ বা অব্যাহতিপত্র দেয়নি। এ বিষয় তদন্ত করে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক  ব্যবস্থা নেয়া হবে। 
 
এদিকে চয়ন কুমারের বিরুদ্ধে নগরকান্দার ছাত্রলীগের একাধিক নেতা অভিযোগ করে বলেন, শুধু ভাঙ্গা কলেজই নয়, চয়ন ভাঙ্গা উপজেলা ও পৌর ছাত্রদলের প্রতিটি মিটিং-মিছিলেও সরব উপস্থিত থাকতেন। তবে হঠাৎ ছাত্রলীগে ডিগবাজি দেন। যদিও তিনি এ সংগঠনের প্রাথমিক সদস্য ফরমও পূরণ করেননি। ছাত্রলীগের কোনো কমিটিতেও তার না নেই। তবুও তিনি ছাত্রলীগের সভাপতি হওয়ার আমরা অবাক হয়েছি। কোন অদৃশ্য শক্তির জোরে তিনি সভাপতি হলেন সেটা বুঝে উঠতে পারছি না। 
 
নগরকান্দা উপজেলা ছাত্রলীগের কর্মী সৈকত শিমুল বলেন, এটা তো ছাত্রলীগের কমিটি না, ছাত্রদলের কমিটি। তানা হলে ছাত্রদলের লোক কিভাবে কমিটিতে জায়গা পায়। আমরা যারা দীর্ঘদিন ছাত্রলীগের রাজনীতি করি তাদের কাউকে না জানিয়ে জেলা ছাত্রলীগের নেতারা মোটা অঙ্কের টাকা পেয়ে গোপনে এ কমিটি ঘোষণা করেছেন।
 
এদিকে ভাঙ্গা কাজী মাহবুবউল্যাহ সরকারি কলেজের ব্যবস্থপনা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী রাকিবুল ইসলাম বলেন, গত তিন-চার দিন ধরে ফেসবুকে ভূগোল বিভাগের বড় ভাই চয়ন কুমার মণ্ডলকে কলেজের সবাই অভিনন্দন জানিয়ে পোস্ট দিচ্ছে। তিনি নাকি নগরকান্দা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হয়েছেন। কিন্তু আমরা তো তাকে ভাঙ্গা কলেজে ছাত্রদলের সোহেল ভাই, সবুজ ভাই, নিরা ভাই, রহমান ভাইদের সাথে  রাজনীতি করতে দেখেছি। এখন হঠাৎ করে কিভাবে সে নগরকান্দা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হলো সেটা আমি ভেবে পাচ্ছি না। 
 
এ বিষয়ে চয়ন কুমার মণ্ডলের বক্তব্য জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, এটা তার বিরুদ্ধে একটা ষড়যন্ত্র। আমার নামে কোনো মামলা নেই। তিনি বলেন, আমি আজীবন ছাত্রলীগ করেছি, ছাত্রদলের রাজনীতির সাথে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।  আমি ও ছাত্রদলের চয়ন এক ব্যক্তি নই। আমি ভাঙ্গা কলেজে লেখাপড়া করি কিন্তু ওখানে ছাত্রদলের চয়ন কুমার মণ্ডল নামে কাউকে চিনি না।  এ নামে ভাঙ্গা কলেজে কেউ আছে বলেও আমার জানা নেই।
 
ঘটনার সত্যতা যাচাইয়ের জন্য নগরকান্দা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান কামরান বলেন, ছাত্রলীগের এ কমিটি ঘোষণার ক্ষেত্রে আমার কাছ থেকে কোনো পরামর্শ নেয়া হয়নি। কমিটি ঘোষণার পর জানতে পারলাম ছাত্রদলের রাজনীতি করা চয়নকে সভাপতি করা হয়েছে। আমি দীর্ঘদিন ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক ছিলাম তাই ভাঙ্গার অনেক নেতাকেই চিনি। চয়ন ছাত্রদল করত এটা আমি অনেক আগে থেকেই অবগত। এজন্যই চয়নকে ছাত্রলীগের কমিটিতে দেখে অবাক হয়েছি। এটা ছাত্রলীগের জন্য লজ্জাজনক। এর মাধ্যমে নগরকান্দা ছাত্রলীগের কবর রচিত হবে বলে মনে করি।
 
তিনি বলেন, হয়তো নগরকান্দায় ছাত্রলীগের সভাপতি হওয়ার কেউ যোগ্য ছিল না বলেই ছাত্রদল নেতাকে দিয়ে চালিয়ে নেয়া হয়েছে। তবে আমি বলব, যেহেতু অভিযোগ উঠেছে সেহেতু জেলা ছাত্রলীগের নেতাদের উচিত হবে অভিযোগের তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা। 
 
এ বিষয়ে ফরিদপুর জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক তানজিমুল হাসান কায়েস বলেন, আসলে কেউ যদি ছাত্রদলের পদে আসতে চায় তাহলে তার সমস্ত ডকুমেন্ট জেলা ছাত্রদলকে জমা দিতে হয়। পরে আমরা সেটা যাচাই-বাছাই করে কমিটি দেই। কিন্তু ছাত্রদলের পদে থাকার পরেও যদি কাউকে ছাত্রলীগে নেয়া হয় সেটা একান্ত ছাত্রলীগের ব্যাপার। এমন কোনো ঘটনা ঘটলে আমরা তাকে দল থেকে বহিষ্কার করব। আলফাডাঙ্গায়ও এমন একটি ঘটনা ঘটেছে। ওই ছেলে রনি কিন্তু আবেদন করে অনেক আগেই ছাত্রদলে এসেছে। তারপরেও অন্তত ৬ মাস পরে আবার তার নাম ছাত্রলীগে এসেছে। এতে আমাদের দোষ কী? একটা ছেলে ছাত্রদলের চলতি কমিটিতে থাকতে কিভাবে তারা তাকে আবার ছাত্রলীগে নিল? তাতে বোঝা যায় ছাত্রলীগ যাচাই-বাছাই না করে কমিটি দেয়।
 
তবে কমিটি ঘোষণাকারী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তামজীদুল রশিদ চৌধুরী রিয়ান বলেন, চয়ন ছাত্রলীগের কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন না জেনেও চাপে পড়ে তাকে কমিটির সভাপতি করতে বাধ্য হয়েছি। তবে কিসের চাপ তা তিনি স্পষ্ট করে বলতে রাজি হননি। রিয়ান বলেন, চয়ন কলেজ ছাত্রদলের পদে ছিল এটা আমার জানা ছিল না।
 
চয়নের বিরুদ্ধে রজু হওয়া মামলার এজহার পর্যালোচনা ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ১৭ অক্টোবর তালমা বাজারে ভ্যানস্ট্যান্ডের কাছে এসএস ইলেকট্রনিক্সের দোকানের সামনে উপজেলার মানিকদির বাসিন্দা তারেক মল্লিকের (৩০) পথরোধ করে পূর্বপরিকল্পিতভাবে মারধর ও কুপিয়ে জখম করে তার কাছ থেকে নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যান চয়ন কুমার মণ্ডল। ওই ঘটনায় পরদিন তারেক মল্লিক বাদী হয়ে নগরকান্দা থানায় চয়ন কুমার মণ্ডলসহ আরো কয়েকজনের বিরুদ্ধে চুরি ও হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন (মামলা নং ১৭/২০)।
 
এছাড়াও অভিযুক্ত চয়ন ২০২০ সালে  রাজনৈতিক মতবিরোধ নিয়ে উপজেলার তালমার মোড় রাজ্জাকের চায়ের দোকানের সামনে থেকে নগরকান্দার ঝাউডাঙ্গী গ্রামের বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মজনু পাটোয়ারীকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে উপর্যুপরি কুপিয়ে গুরতর আহত করে পালিয়ে যায়। ওই ঘটনায় মজনু পাটোয়ারী বাদী হয়ে চয়নকে আসামি করে নগরকান্দা থানায় একটা হত্যাচেষ্টার মামলা করেন (মামলা নং ১৩/২০)।
 
২০২০ সালের ৮ আগস্ট রাজনৈতিক মতবিরোধকে কেন্দ্র করে নগরকান্দা উপজেলা বিএনপির উপদেষ্টা ফিরোজ খানের নেতৃত্বে চয়ন কুমার মণ্ডলসহ আরো বেশ কয়েকজন যুবক দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে উপজেলার পিপরুল গ্রামের ছামাদ মাতুব্বরের (৬০) বাড়িতে হামলা চালিয়ে তাকে মারধর বাড়িঘর ভাংচুরসহ মালামাল লুটপাট করে পালিয়ে যায়। পরে এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ছামাদ মাতুব্বর বাদী হয়ে নগরকান্দা থানায় চয়ন কুমার মণ্ডলসহ ৮-১০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন (মামলা নং ০৯/২০)।

এমএসএম / জামান

ধামইরহাটে ইউনিয়ন পর্যায়ে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপন্নতা যাচাই কর্মশালা অনুষ্ঠিত

বালাগঞ্জে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ পালিত

বরিশাল ৩নং আসনে তৃণমুলের পছন্দের প্রার্থী আঃ ছত্তার খান

বাঁশখালীর সেই ভেঙে পড়া কালভার্ট নিজস্ব অর্থায়নে মেরামত করে দিলেন গণ্ডামারা ইউপি চেয়ারম্যান

কাউনিয়ায় আমন মৌসুমের ধান ও চাল ক্রয় কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু

রাজশাহী-১ আসনে ভোটের মাঠে জনপ্রিয়তার শীর্ষে অধ্যাপক ড. আব্দুর রহমান মুহসেনী

ফ্যাসিস্ট,চাঁদাবাজ,জুলুমবাজদের আর ছাড় দেয়া হবেনাঃ ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম

আদমদীঘিতে জাতীয় প্রানি সপ্তাহ উপলক্ষ্যে প্রানি সম্পদ প্রদর্শনী

হাটহাজারীতে প্রাণী সম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন

নড়াইলে সর্বোচ্চ ওয়ারেন্ট তামিলকারী অফিসার এসআই আমির হোসেন ও এএসআই রুহুল আমিন

পাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের জন্য ‘উচ্চ শিক্ষায় মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ কৌশল’ শীর্ষক কর্মসূচি ও রিসার্চ মেথোডলোজি বিষয়ে প্রশিক্ষণ

ধামইরহাটে জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহে উদ্বোধনী প্রদর্শনী মেলায় দুম্বা প্রদর্শন

হোসেনপুরে গণ্যমান্য ব্যক্তি ও সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ডিসি মোহাম্মদ আসলাম মোল্লার মতবিনিময়