রাজধানীর মোহাম্মদপুরে কলেজ গেটে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশ

মোহাম্মদপুরে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ এর আয়োজন করা হয়েছে এসময় বক্তারা বলেন আজ থেকে প্রতিটি থানায় এবং ওয়ার্ডে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের মাঠে নামার নির্দেশ দেওয়া হলো যেকোনো দুর্যোগে তারা মাঠে থাকবে।
আজ থেকে দেশের প্রতিটি থানায় এবং ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে আওয়ামীলীগের সাথে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের মাঠে নামার নির্দেশ দিয়েছে 'মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ' থেকে মুক্তিযোদ্ধারা। এ সময় মুক্তিযোদ্ধারা বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের হাতে অস্ত্র দেন। আমরা আবারও ১৯৭১ সালের মতো দেশ বিরোধী সকল ষড়যন্ত্রে বিরুদ্ধে এবং জামাত-শিবির রাজাকারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামতে চাই। আজ থেকে দেশের প্রতিটি থানা,ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা আওয়ামীলীগের সাথে মাঠে থাকবে। এমন ঘোষণা দেন মুক্তিযোদ্ধারা।
(শনিবার ৩ আগস্ট ) সকাল ১১টায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কলেজ গেট এলাকায় মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের সামনে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা,বীর মুক্তিযোদ্ধাএসব বলেন, এসময় শত শত মুক্তিযোদ্ধারা উপস্থিত ছিলেন টাওয়ারের সামনে।
সমাবেশে মুক্তিযোদ্ধারা বলেন, আমরা ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর পাশাপাশি, জামাত-শিবির রাজাকার ও আল বদর বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশকে স্বাধীন করেছি। সেই সময় আবার এসে গেছে। আবারও এই দেশে শেখ হাসিনার পাশে দাঁড়াতে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রয়োজন হয়েছে। আমরা আবারও হাতে অস্ত্র নিয়ে জামাত-শিবিরের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামতে চাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি আমাদের হাতে আবারও অস্ত্র তুলে দিন। আমরা আবারও দেশকে বাঁচাতে ঝাঁপিয়ে পড়বো।
এসময়, প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাবেক সেনা প্রধান ও মুক্তিযোদ্ধা জেনারেল হারুনুর রশীদ (বীর প্রতীক) বলেন, আমরা এদেশকে জামাত শিবির মুক্ত করতে আবারও মাঠে নেমেছি। এখন আর ঘরে বসে থাকার সময় নাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করতে যেকোনো প্রয়োজনে আমরা মুক্তিযোদ্ধারা জীবন বাজি রেখে আবারও ঝাপিয়ে পড়বো। আমরা যেভাবে দেশকে স্বাধীন করেছি। ঠিক সেভাবেই আবারও দেশকে জামাত-শিবির মুক্ত করে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনবো। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা শফিকুল বাহার মজুমদার টিপু বলেন, সারাদেশে থাকা মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানরা প্রতিটি থানায় ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের সাথে মাঠে থাকবে। আমাদের দেশকে জামাত-শিবিরের হাত থেকে রক্ষা করতে আমাদের পাশাপাশি আমাদের সন্তানরা ঝাপিয়ে পড়বে। আজ থেকে আমরা আবারও দেশের স্বার্থে মাঠে নেমেছি। এখন আর ঘরে বসে থাকার সময় নাই। আমরা আবারও ১৯৭১ সালের মতো হাতে অস্ত্র নিয়ে মাঠে নামার প্রয়োজন এসে গেছে। এ সময় আরেক মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন পাহাড়ী বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের হাতে অস্ত্র দিন। আমরা আবারও জামাত-শিবির রাজাকারদের দমন করতে অস্ত্র হাতে মাঠে নামতে চাই। আমরা আবারও দেখতে চাই। এ দেশে কোন রাজাকার আল বদরের জায়গা নাই।
মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ার এর সভাপতি বাহার উদ্দিন রেজা (বীর প্রতীক), সাধারণ সম্পাদক আবু শহীদ বিল্লাহ বকুল, শফিকুল বাহার মজুমদার টিপু, নাজির আহমেদ চৌধূরী মাকসুদ, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংগঠনের সভাপতি হুমায়ন কবির, শরিফ উদ্দিন জয়, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম নয়ন, কাওসার আহমেদ ভূইয়া সহ আরও অনেকে।
এমএসএম / এমএসএম

ডিএমপির মুগদায় মাদক কারবারিদের হামলায় এসআই গুরুতর আহত

৪৮তম (বিশেষ) বিসিএস-এ উত্তীর্ণ সব চিকিৎসকদের নিয়োগের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

“বিএনপি মানুষের প্রত্যাশা পূরণে পরিকল্পিতভাবে কাজ করবে” : ব্যারিস্টার অমি

ভক্ত-দর্শনার্থীদের আবেগে মুখরিত উত্তরা সার্বজনীন মন্দির প্রাঙ্গণ

কৃষক লীগ নেতা মোজাজ্জেল ঢালী এখন স্বেচ্ছাসেবক দলে পদ পেতে মরিয়া

আশুলিয়াকে "উচ্চ শিক্ষা নগরী" গড়তে পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয়ের একসাথে পথচলা

কোতোয়ালী থানা প্রেসক্লাবের জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধন: সাংবাদিক সমাজে আনন্দ ও উচ্ছ্বাস

মেহনতী ও শ্রমজীবী মানুষের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

রাজপথের নির্ভীক সৈনিক আব্বাস আলী: জয়পুরহাট-২ এ পরিবর্তনের প্রত্যাশা

ইসলামী ক্যাটাগরিতে সেরা অভিনেতার সম্মাননা পেলেন শিশু শিল্পী নাহিদুল ইসলাম

গঠনতন্ত্র ও আরপিও অনুযায়ী কাউন্সিলে নির্বাচিত বৈধ নেতৃত্ব লাঙ্গল প্রতীকের মালিক

মাদকবিরোধী অভিযান, ব্যাপক পরিবর্তন গেন্ডারিয়া এলাকায়
