ভালোবাসার মূল্য ভালবাসা দিয়েই দিতে চাই : গাছার বিএনপি নেতা আবদুস সালাম

ঢাকার পার্শ্ববর্তী গাজীপুর জেলা শিল্প অধ্যুষিত হলেও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ একটি জেলা। দেশের বৃহত্তম সিটি কর্পোরেশন হওয়ায় গাজীপুর গুরুত্বপূর্ণ একটি নগর হিসেবে পরিলক্ষিত। গাজীপুরের গাছা মেট্রো থানার ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের বালিয়ারা গ্রামের আলহাজ কফিল উদ্দিন মণ্ডলের সুযোগ্য সন্তান আব্দুস সালাম মণ্ডল। বিএনপির রাজনৈতিক আঁতুড়ঘর খ্যাত ছাত্রদলে নাম লেখানো দিয়ে রাজনৈতিক পথচলা শুরু। সেই ১৯৯৯ থেকে ২০২৪ সাল দীর্ঘ ২৫ বছরের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার বলে দেয় আব্দুস সালাম মণ্ডলের রাজনৈতিক উপস্থিতি।
গত ১৭ বছরে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট একনায়কতন্ত্র দেখা গেলেও গাছা থানার সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম মণ্ডল কখনোই থেমেছিলেন না সমাজসেবা থেকে মানবসেবায় সবকিছুতে প্রাণবন্ত উপস্থিতিতে সরব রেখেছেন গাছা'র এই কৃতি সন্তান। তার এই মানবসেবা এবং জনকল্যাণমূলক রাজনীতি চর্চার কারণে এলাকায় মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন তিনি।
একাধিক এলাকাবাসী প্রতিবেদককে জানান, এলাকার যে কোনো মানুষের যে কোনো প্রয়োজনে আব্দুস সালাম মণ্ডল সুখ-দুখে সব সময় তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। তারা আরো বলেন, এখন সময় হয়েছে পরিবর্তনের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান এর পর দেশের অবস্থা সংস্কারময়ী হলেও আব্দুস সালাম মণ্ডল সমাজসেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন এজন্য আমরা এলাকাবাসী গর্বিত।
গাছা থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম মণ্ডলের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ২৫ বছর ধরে বিএনপির রাজনীতির সাথে সক্রিয় আছি কখনো কেউ বলতে পারবে না আব্দুস সালাম মণ্ডল চাঁদাবাজি বা কোন ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িত। যেহেতু আমি পেশায় একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার তাই রাজনীতির পাশাপাশি ডেসকোতে চাকুরী করতাম , বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকায় আওয়ামী সরকারের আমলে একাধিক মিথ্যা মামলা দিয়ে এবং রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে আমাকে চাকরিচ্যুত করা হয়।
সেখানেই ক্ষান্ত হয়নি ফ্যাসিবাদী সরকার ও তার দোসররা দিনের পর দিন পালা করে পুলিশ বাড়িতে অভিযান চালানোর কারণে এলাকাতে থাকতে পারিনি,কাটাতে হয়েছে অনেক নির্ঘুম রাত ও বিচ্ছিন্ন ছিল পরিবারের সকলের সাথে যোগাযোগ হতে হয়েছে গ্রেফতার খাটতে হয়েছে জেল আমার রাজনীতি করার কারণে আমার পরিবারকেও হতে হয়েছে আওয়ামী গুন্ডা বাহিনী ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হেনস্থার শিকার। বিনা অপরাধে আমাকে না পেয়ে আমার ছোট ভাই আব্দুস সামাদ মণ্ডলকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ তার উপরেও নির্মম নির্যাতন চালিয়ে তাকেও পাঠানো হয় কারাগারে।
আমি কারাগার থেকে জামিনে বের হওয়ার পর পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রি করে মালেকেরবাড়ী বাজারে শুরু করি পাইকারী চাউলের ব্যবসা, সেখানেও হামলা চালিয়ে বন্ধ করে দেয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। লুটপাট করা হয় দোকানের মালামাল এতে আমার প্রায় ৫০ লক্ষ টাকার আর্থিক ক্ষতি হয়।
তিনি আরো বলেন দলকে ভালোবেসে যৌবন বিসর্জন দিয়েছি প্রয়োজনে দেশ ও দলের জন্য জীবনটাও দিতে রাজি আছি। আল্লাহর কাছে একটাই চাওয়া যতদিন এই দেহে প্রাণ আছে ততদিন পর্যন্ত মানবতার সেবায় নিজেকে বিলীন করে দিতে চাই। এলাকার জনগণ যেভাবে আমাকে ভালোবাসে আমি সেই ভালোবাসার মূল্য ভালোবাসা দিয়েই দিতে চাই।
T.A.S / জামান

দুর্গাপুরে সাংবাদিকদের সাথে ওসি‘র মতবিনিময়

শ্রীপুরে নির্বাচন অফিসের মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি

নারী নিপীড়ন ধর্ষণের প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে পিরোজপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

ঘোড়াঘাটে অবৈধ বালু পরিবহনের দায়ে ২ শ্রমিকের তিন দিনের কারাদণ্ড

খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা হলেন কুমিল্লার আমিন উর রশীদ ইয়াছিন

কাউনিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

আ.লীগ নেতাকর্মী সাথে কোন আঁতাত সহ্য করা হবে না: এস এম মামুন মিয়া

পিরোজপুরে ওয়ার্ল্ড ভিশনের উদ্যোগে শিশুদের দক্ষতা বৃদ্ধি বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

জাতীয় ভিটামিন এ-প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে ঠাকুরগাঁওয়ে সাংবাদিকদের নিয়ে ওরিয়েন্টেশন

কাপ্তাই বিদ্যুৎ বিতরণ অফিস থেকে ৩টি ট্রান্সমিটার চুরি, থানায় অভিযোগ

র্যাবের অভিযানে চোরাই গরু উদ্ধার "চার চোর আটক

বেসিকোর ব্যবস্থাপক জুলফিকার আলীর বিরুদ্ধে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মানববন্ধন
