বন্ধ হোক নারী নির্যাতন

নারী! মা, বোন, অর্ধাঙ্গিনী আরো অনেক অনেক পরিচয় বহনকারী এ মানুষ গুলো আজ আমাদের সমাজে নিপীড়িত, অবহেলিত। পরিবারে-কর্মক্ষেত্রে নারীর এগিয়ে যাওয়া, গতিশীলতা, অর্থনৈতিক সম্পৃক্ততা ও দৃশ্যমান ভূমিকা রাখার পরও নারী নির্যাতন কমছে না। বরং নির্যাতনের ধরন বদলাচ্ছে। মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের পাশাপাশি দিনে দিনে মানব সমাজে নতুন নতুন অপরাধের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। যার অন্যতম উদাহরণ 'নারীর প্রতি সহিংসতা' বা নারী নির্যাতন। বর্তমানে ধর্ষণ এবং পারিবারিক নির্যাতন এক ভয়ঙ্কর অবস্থায় পৌঁছে যাচ্ছে। বিশেষ করে নারী নির্যাতনের মতো ঘটনা ইদানীং মহামারী আকার ধারণ করেছে। এ নিয়ে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি ও কঠোর সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে না পারলে এর কোনো প্রতিকার হবে না।
বর্তমান সমাজে নারীদের প্রতিনিয়ত শারীরিক ও মানসিকভাবে অপদস্ত হতে হচ্ছে। প্রাচীন আমলের বিভিন্ন সামাজিক প্রথা, কুসংস্কার এমনকি লোকলজ্জার ভয় কাটিয়ে নারীরা এখন পুরুষের পাশাপাশি পথচলতে শুরু করেছে। কিন্তু এই সময়ে এসেও পথেঘাটে, বাসে-ট্রেনে এমনকি বাসা, স্কুল-কলেজ, মাদরাসা বা কর্মস্থলে নারীরা ব্যাপকহারে নির্যাতিত হচ্ছে। যৌতুক, বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহ, ধর্ষণ, হত্যা, তালাকসহ এমন নারী সহিংসতার ঘটনা প্রতিনিয়তই ঘটছে। নারীরা পারিবারিক, সামাজিক এমনকি রাজনৈতিক সহিংসতার ও স্বীকার হচ্ছেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে পারিবারেই নারীরা সহিংসতার সবচেয়ে ভয়াবহ ধরনের মুখোমুখি হন। নারী ও মেয়েদের বিরুদ্ধে সহিংসতা যেনো এখন নিয়মিত ঘটনা। নারীর উপর পুরুষের অবিরাম ক্ষমতার অপব্যবহারের ফলে সাম্প্রতিককালে এই নির্যাতনের ঘটনা বেড়ে চলেছে। প্রতিদিন দেশের কোনো না কোনো স্থান থেকে ধর্ষণের ভয়াবহ বার্তা ভেসে আসে। একটি, দুটি নয় প্রতিদিন পত্রিকা খুললেই পাওয়া যায় প্রতিনিয়ত ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের খবর। পৃথিবীব্যাপী এসব সহিংসতার শিকার হয়ে প্রতি বছর অসংখ্য নারীর মৃত্যু হচ্ছে।
নারী যেমন ঘর সামলায়, সন্তান সামলায়, রান্না বান্না করে, সাজগোজ করে, স্বামীসেবাও করে। এই নারীই আবার শ্রমজীবী মানুষ হয়ে ইট ভাঙে। কর্মজীবী নারী অফিসে ছোটে। আবার এই নারীর উপর হয় নির্যাতন, হয় সহিংসতাও। নারী হয় ধর্ষিত হয়, আর এই নারীকেই আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়। নারীর প্রতি অন্যায়-অবিচার, অনধিকার, অস্বীকার, মারপিট, প্রতিটি কাজে দোষারোপ করা সহ এমন কাজগুলো আমরা ছোট করেই দেখছি। আবার কেউ কেউ দেখছিই না। এছাড়া স্ত্রী নির্যাতনের বিষয়টিকে আমাদের অন্ধ সমাজ স্বাভাবিক ঘটনা হিসেবেই ধরে নেয়। এসব ঘটনার পাশাপাশি আবার যৌতুক প্রথাকে প্রতিষ্ঠিত করছে একটি স্বার্থান্বেষী মহল। যা নির্যাতনের মাত্রা আরো এক ধাপ বাড়িয়ে দিয়েছে। নারীর অবস্থার যে পরিবর্তন যে হচ্ছে না এর দায় নারীরও কিছু কম নয়। আগে অধিকাংশ বাড়িতে দেখা যেতো স্ত্রীরা স্বামীদের আপনি করে বলতেন। এমনকি নারী পুরুষের সম্পর্ক আপনিতেই ছিলো। কিন্তু এখন তা তুই তাকারিতে চলে গেছে। এর যেমন ভালো দিক রয়েছে তেমনি মন্দ দিকও রয়েছে। এখন ঘরে ঘরে অশান্তি, আত্নহত্যা, ডিভোর্স যেনো লেগেই আছে। নারী সমাজকে এই হীনমন্যকর পরিস্থিতি থেকে রক্ষায় সোচ্চার নারীবাদীরা, প্রণিত হয়েছে নানাবিধ আইনও। তবু নারীসমাজের দুর্দশা থেকে মুক্তি মিলছে না। করোনাকালে নারীর প্রতি সহিংসতা যেমন বেড়েছে তেমনি তা বহুমাত্রিক আকার ধারণ করেছে। সমাজ-রাষ্ট্র তো নয়ই, পরিবারও নির্যাতনের শিকার নারীর পাশে দাঁড়ায় না। অনেক ক্ষেত্রে অভিযুক্ত ব্যক্তি প্রভাবশালী হলে তার বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগ করা যাচ্ছে না। এ সংস্কৃতি অপরাধপ্রবণতা বাড়িয়ে দিচ্ছে। আবার আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ সংশ্লিষ্টরা করোনা মোকাবিলায় ব্যস্ত হওয়ায় নারী নির্যাতনের বিষয়ে মনোযোগ হারাচ্ছে। করোনাকালীন সময়ে যৌন সহিংসতা, পারিবারিক কলহ, শারীরিক নির্যাতন, হত্যা, তালাক, যৌতুকের জন্য অত্যাচার, বিকৃত যৌনতাও নারী নির্যাতনের ভিন্ন রূপ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
নারী নির্যাতনের সংখ্যা, ধরণ যে দিন দিন বেড়েই চলছে তা পরিসংখ্যান ঘাটলেই স্পষ্ট হয়ে যায়। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের দেয়া তথ্য মতে, শুধুমাত্র ২০২০ সালে দেশে ১৩৪৬ কন্যাশিশু ও নারী ধর্ষণের ঘটনাসহ মোট ৩৪৪০ জন নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। পরিষদটির লিগ্যাল এইড উপ-পরিষদে সংরক্ষিত ১৩টি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে ২০২০ সালে নারী ও শিশু নির্যাতনের এই তালিকা করেছে। এর মধ্যে ১০৭৪ জন ধর্ষণ, ২৩৬ জন গণধর্ষণ ও ৩৩ জন ধর্ষণের পর হত্যা ও ৩ জন ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যাসহ মোট ১৩৪৬ জন নারী ও কন্যাশিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এছাড়া ২০০ জনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছে ৪৩ জন। ৭৪ জন যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে। এসিড দগ্ধের শিকার হয়েছে ২৫ জন, এর মধ্যে এসিড দগ্ধের কারণে মৃত্যু ৪ জন। অগ্নিদগ্ধের শিকার হয়েছে ২৯ জন, তার মধ্যে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। উত্ত্যক্তের শিকার হয়েছে ৫৯ জন। অপহরণের ঘটনা ঘটেছে মোট ১২৫ জন। পাচারের শিকার হয়েছে ১০১ জন তন্মধ্যে পতিতালয়ে বিক্রি ৪ জন। বিভিন্ন কারণে ৪৬৮ জন নারী ও শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। এছাড়াও ৩৫ জনকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। যৌতুকের কারণে নির্যাতন হয়েছে ১১৭ জন, তন্মধ্যে ৫২ জন যৌতুকের কারণে হত্যা হয়েছে। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১৫৯ জন। বিভিন্ন নির্যাতনে শিকার হয়েছেন ১৬৪ জন। ২৫২ জন নারী ও কন্যাশিশুর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। বাল্যবিবাহ সংক্রান্ত ঘটনা ঘটেছে ১১৭টি। পাশাপাশি সাইবার ক্রাইম অপরাধের শিকার হয়েছেন ৪৩ জন নারী। এসব পরিসংখ্যান থেকে বুঝাই যায়, নারী নির্যাতনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই রয়েছে ক্ষত-বিক্ষত নৃশংসতার চিন্হ। এর মাঝে যুক্ত হয়েছে করোনাকালীন সময়ে নারীর প্রতি অন্যায় অত্যাচারের চিত্র। এ যেনো মহামারি থেকে কোনো অংশে কম নয়।
নারী নির্যাতন মানবতার এক ভয়ংকর নিগ্রহ। সামাজিক অধঃপতনের চূড়ান্ত পর্যায়ে এদেশে এখন অহরহ ঘটছে নারী ও শিশু ধর্ষণ। বিভিন্ন ধরনের নির্যাতনের খবর সব সময় পত্রিকায় বেরুচ্ছে না। অথচ এই অসহায় নির্যাতিত নারী ও শিশুকে সমাজে অসতী বা খারাপ বলে গণ্য করে ধিক্কার দিচ্ছে সমাজপতিরা আর অপরদিকে ধর্ষণকারী বা নির্যাতনকারীরা আইনের ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। এমন কি যৌতুক, প্রেম প্রত্যাখ্যান, কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়া, স্বামীকে দ্বিতীয় বিয়েতে অনুমতি না দেয়ায় নৃশংসভাবে হত্যা করাসহ জীবন ভর নারী বিনা অপরাধে শারীরিক ও মানসিক শাস্তি ভোগ করছে।
অথচ নেপোলিয়ন বলেছিলেন, ‘আমাকে একজন শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাদের একটি শিক্ষিত জাতি দেব।’বিদ্রোহী কবি নজরুল ইসলাম বলেছেন- ‘সাম্যের গান গাই, আমার চক্ষে পুরুষ রমণী কোন ভেদাভেদ নাই।''বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর। বিশ্বে যা কিছু এল পাপ-তাপ, বেদনা অশ্রুবারি, অর্ধেক তার আনিয়াছে নর, অর্ধেক তার নারী।’
বর্তমান সমাজে চরম দারিদ্র্যতা আর সামাজিক ও পারিবারিক অত্যাচারের বলি হয়েই একজন মেয়েকে বাধ্য হয়ে বেছে নিতে হয় পতিতাবৃত্তির মতো ঘৃণ্য জীবন। নারী সমাজের পশ্চাদপদতা এবং পুরুষের তুলনায় তারা নিম্নস্তরের এ বিষয়ে বিভ্রান্তিকর চিন্তাধারায় তারা মন আচ্ছন্ন রাখে কিংবা তাদের পিছিয়ে রাখার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চলে। এজন্য শুধু পুরুষরা দায়ী নয়, পুরুষতান্ত্রিকতায় আক্রান্ত নারীরাও অনেক ক্ষেত্রে দায়ী। যুগ যুগ ধরে নারীদের মনে যে ধারণা সৃষ্টি হয়েছে, তা হল: সামাজিক ও রাজনৈতিক কাজ নারীদের জন্য নয়। এখনও এই ধারণাই বদ্ধমূল রাখার চেষ্টা চলে যে নারীরা ঘরের বাইরে গেলে তাদের পারিবারিক ও সামাজিক জীবন ধ্বংস হয়। মেয়েদের প্রতি এ ধারণাকে কিছু প্রচার মাধ্যমগুলো যেমন- নাটক, চলচ্চিত্র, গল্প, উপন্যাস আরও দৃঢ়মূল করে। যার ফলে বর্তমান সময়ে বিয়ে ও যৌতুক, তালাক ও নির্যাতন, এসিড নিক্ষেপ, ধর্ষণ, স্ত্রী হত্যার মতো নৃশংসতা সমগ্র সমাজকে বিষাক্ত করে তুলেছে।
আমাদের সমাজে নারীদের একটা সময় বোঝা হিসেবে গণ্য করা হতো, এমনকি একটা সময় বেচাকেনাও হতো। আর সেই পন্থারই আধুনিকায়ন করে ভোগ্য হিসেবে আর পতিতালয়ে দেখা মেলছে। এসবই নারীর প্রতি নির্যাতন ও সহিংসতার দৃষ্টান্ত। নারীদের উপর সহিংসতার আরেকটি কারণ হল এদের উপর সমাজের নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি। নারী নিজ পরিবারেও নির্যাতিত হচ্ছে। বিদ্যমান সমাজ ব্যবস্থায় সহিংসতার শিকার অনেক নারী চাইলেও আইনের আশ্রয় নিতে পারেন না বরং পরিবার ও সন্তানের কথা ভেবে সহ্য করছেন বাধ্য হয়ে। বছরের পর বছর নারীর প্রতি নির্যাতন প্রতিরোধ নিয়ে আন্দোলন করেও এর সমাধান মেলছে না। নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে অতীতেও। অবশ্য তখন মানুষের মধ্যে এতো সচেতনতা ছিল না। তখন নারী নির্যাতন যে একটা অপরাধ সেটা হয়তো অনেকে জানত না। এখন সময় পাল্টাচ্ছে। শিক্ষা দীক্ষায় এগিয়েছে মানুষ। সচেতনতা সৃষ্টি হচ্ছে সকল ক্ষেত্রেই। কিন্তু নারী নির্যাতনের মতো একটি মারাত্মক স্পর্শকাতর বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি হয়নি। নারী সহিংসতা রোধে আছে আইন, বিভিন্ন ধরনের আন্তর্জাতিক সনদ ও চুক্তি। কিন্তু এগুলোর কোন বাস্তবায়ন নেই। এসব আইন সম্পর্কে সাধারণ মানুষও সচেতন নয়। সর্বোপরি আইন প্রয়োগকারী ও আইন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোতে নারী ও দরিদ্র মানুষের প্রবেশাধিকার নেই বললেই চলে। নারী নির্যাতন প্রতিরোধে তাই প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন।
নারী নির্যাতন প্রতিরোধে বছরের পর বছর ধরে শুধু আন্দোলন কিংবা প্রতিবাদ সভা সম্মেলনেই থেকে যাচ্ছে সবকিছু। কিন্তু এর প্রতিরোধ বা আটকানোর জন্য লোকজন নেই। নেই সমাজ থেকে উপড়ে ফেলে দেয়ার মতোই কেউই। নারী সহিংসতা রোধে প্রচলিত আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। নারীর প্রতি সহিংসতা রোধের জন্য আইন ছাড়াও আমাদের প্রয়োজন ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। এই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনই নারীর প্রতি সহিংসতার প্রতিরোধ করতে পারবে যার মাধ্যমে নারী পাবে সহিংসতার প্রতিকার, গড়ে উঠবে নারী সহিংসতা মুক্ত একটি সুন্দর সমাজ। তাই নারীদের প্রতি আমাদের এই দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনে পরিবার ও সমাজ তথা আমাদের সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। নারীদেরও সোচ্চার হতে হবে। নারীদের কথা বলতে হবে নিজ নিজ অধিকার আদায়ে। পারিবারিক সহিংসতা ও নারী নির্যাতন রোধ করতে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। এ সমস্যা মোকাবিলায় নারীর ক্ষমতায়নের ওপর জোর দিতে হবে। উন্নত আইনব্যবস্থা, সামাজিক নীতি-বদল ও স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির দিক থেকে পুরুষদের এগিয়ে আসতে হবে। পারিবারিক সহিংসতার বিরুদ্ধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। ব্যক্তি সচেতনতা থেকে শুরু করে এই বিষয়ে সকলকে সচেতন থাকতে হবে। নারী নির্যাতন প্রতিরোধের দায়িত্ব শুধু পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ ও সামাজিক সংগঠন গুলোর প্রতিবাদ সমাবেশই নয় বরং ব্যক্তি, সমাজ ও সরকারেরই মূল দায়িত্বটা পালন করতে হবে।
এমএসএম / এমএসএম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার গণতন্ত্রের জন্য চ্যালেঞ্জ

কোচিং-এর গোলকধাঁধায়, শ্রেণিকক্ষে পাঠদানে গুরুত্ব নেই

সাংবাদিকের দল সমর্থন গণতন্ত্রের জন্য হুমকি

ইঁদুরের কৃতজ্ঞতা

নাগরিক সেবা ও প্রত্যাশার সংকট: রাষ্ট্রীয় কর্মচারী কোথায়?

টেকসই সমাজ গঠনে সাম্য একটি অপরিহার্য ভিত্তি

শুভ জন্মাষ্টমী : সত্য, সুন্দর ও সাম্য প্রতিষ্ঠায় শান্তির বার্তা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য

জনগণের অংশগ্রহণে নির্বাচিতরাই কাশ্মীরের শাসক

স্বৈরশাসকের বিদায়, বিদ্রোহ ও পলায়ন

জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তারেক রহমান

এপিআই ও এক্সিপিয়েন্ট উৎপাদনে বাংলাদেশের আত্মনির্ভরশীলতা: স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির নবদিগন্ত উন্মোচন

ট্রাম্প-উরসুলার বাণিজ্য চুক্তিতে স্বস্তির হাওয়া
Link Copied