সীমান্তিকে কবির-পারভেজ-মোকছেদুরের লুটপাট
সীমান্তিকের চেয়ারম্যান ড. আহমদ আল কবির। বিগত ৫ই আগষ্ট ছাত্রজনতার উপর হামলার ঘটনায় একাধিক মামলায় এখন তিনি পালাতক রয়েছেন। তবে একাধিক সূত্র বলছেন তিনি ঢাকায় আত্মগোপনে আছেন। দেশে থেকে তিনি মামলাগুলো থেকে বাঁচার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। সীমান্তিকের পাশাপাশি তিনি সিলেট-১ আসন থেকে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য প্রয়াত আবুল মাল আব্দুল মুহিত ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড.এ.কে আব্দুল মোমেন এর ভগ্নিপতি। তাই বিগত সরকারে শাসন আমলে তিনি ছিলেন সব কিছুতে অপ্রতিরুদ্ধ্য। দলীয় ক্ষমতাকে পুঁজি করে দুই হাতে কামিয়েছেন শত-শত কোটি টাকা। এনজিওর নামে বিদেশ থেকে টাকা এনে আবার পাচাঁর করেছেন বিদেশে। তিনিসহ তার সহযোগীরা সকলেই এখন কোটিপতির তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন। তার পেশাদারিত্বের ৪৫ বছরের ৩০ বছর পরিচয় ছিল শুধুমাত্র এনজিও সংস্থা সীমান্তিকের চীফ পেট্রোন হিসাবে। সর্বশেষ ১৫ বছরে তাঁর নামের আগে সংযোজন হয়েছে অর্থনীতিবিদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষানুরাগী, রাজনীতিবিদ, সমাজবিজ্ঞানী সহ হরেক রকম পদপদবীর বাহার। সিলেট রাজনৈতিক অঙ্গনে ছিলেন অসীম ক্ষমতার মালিক। জনশ্রুতি রয়েছে কবির যেখানেই হাত দেন, সেখানে সোনা ফলে বা টাকার গাছের জন্ম হয়। অথচ সেই সোনার ভেতরে কতটা খাঁদ তা কেউ জানে না। যারা জানেন, তারা সবাই সুবিধাভোগী অথবা তার তলপিবাহক। এমনই এক মুখোশধারী ভূয়া কথিত অর্থনীতিবিদের নাম হচ্চে ড. আহমদ আল কবির। যার সবই আছে শুধু একটা জিনিস ছিলোনা, সেটা হচ্ছে ‘এমপি পরিচয়’। তাই, নামের পেছনে ‘এমপি’ লাগাতে বিগত সরকারে ডামি নির্বাচনে সিলেট-৫ (জকিগঞ্জ-কানাইঘাট) আসনে প্রথমে নৌকার মনোনয়ন চেয়ে প্রচারণায় নেমেছিলেন। পরে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে শেখ হাসিনার কথায় স্বতন্ত্র ডামি প্রার্থী হয়ে ট্রাক প্রতিক নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচন করেছেন। দুই হাতে খরচ করছেন অবৈধ পথে কামানো কোটি-কোটি টাকা। তবুও এমপির তকমা লাগাতে পারেননি তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অনিয়ম-দুর্নীতি আর দুই মন্ত্রীর ভাগ্নি জামাই পরিচয়ের প্রভাব দেখিয়ে মাত্র ১৫ বছরে হাজার কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন সিলেটের আলোচিত এনজিও ব্যক্তি ড.আহমদ আল কবির। তবে কি ভাবে তিনি এতো অর্থ-সম্পত্তির মালিক হয়েছেন এনিয়ে রয়েছে নানা রকম কাহিনী। সচেতন মহলের প্রশ্ন, কবিরের সম্পত্তির উৎস্য কোথায়? মাত্র ১৫ বছর আগেও সিলেট শহরে যার সামান্য বাসার জায়গা ছাড়া খুব বেশি স্থাবর সম্পত্তি ছিলনা। আর এই কয়েক বছরে তিনি ‘আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ’ অঢেল সম্পত্তির মালিক। হয়েছেন একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় সহ নানা রকম প্রতিষ্টানের প্রতিষ্ঠাতা। নামে-বেনামে করেছেন আরও বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের তলপিবাহক হিসেবে ২০০৯ সালে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান কবির। দুই মেয়াদে টানা দীর্ঘ ৬ বছর তিনি রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব পালন করেন। পারিবারিক ভাবে অসচ্ছল ছিলেন না ড. আহমদ আল কবির। তবে হঠাৎ করে হাজার কোটি টাকার মালিক হয়ে যাওয়ার প্রধান সিঁড়ী ছিল ‘রূপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান’ পরিচয় এবং রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়া নাকি সীমান্তিকের প্রজেক্ট আত্মসাৎ করা, এমন প্রশ্ন সবার মাঝে।
তবে সূত্র বলছে, সীমান্তিকের একটি শাখা হচ্ছে বিনোদীনি ক্লিনিক, যার ব্যয়বার বহণ করে সিলেট সিটি করপোরেশন। এসব প্রতিষ্টান দেখবাল করার জন্য সিসিক থেকে দুজন ডাক্তার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। প্রতিমাসে তারা এসব ক্লিনিক ভিজিট করেন। তাই সিসিক থেকে তাদের বেতন ভাতা দেওয়া হয়। কিন্তু ক্লিনিক পরির্দশনের বদলে ক্লিনিকের অফিসে বসেই তাদের দায়িত্ব শেষ করেন। বিনিময়ে উল্টো সীমান্তিকের পক্ষ থেকে তাদেরকে প্রতিমাসে আরো ৩০/৪০ হাজার টাকা করে বখরা দেওয়া হয়। প্রতিটি ক্লিনিকে ১২/১৪ জন স্টাফ,ডাক্তার, নার্স থাকার কথা থাকলেও কাগজে কলমে তাই দেখানো হয়। কিন্তু বাস্তবে প্রতিটি ক্লিনিকে থাকে তারতম্য। ১২/১৩ জনের বদলে ৬/৭ জন দিয়েই কাজ চালিয়ে নেওয়া হয়। কিন্তু বেতন নেওয়া হয় সেই ১২/১৪ জনের। এসব ক্লিনিক থেকে কাউকে স্থায়ী নিয়োগপত্র দেওয়া হয়না। কাগজে এক রকম বেতন দেখানো হলেও বাস্তবে দেওয়া হয় কাগজের বেতনের অর্ধেক। এভাবে শুধু বিনোদিনি ক্লিনিক দিয়েও কবির ও তার সহযোগীরা কয়েক শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। বিভিন্ন তথ্য সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালে ‘রূপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান’ হওয়ার পরে ব্যাংকটির একক অধিপতি হয়ে ওঠেন ড.আহমদ আল কবির। ব্যাংকের নিরাপত্তা কর্মী থেকে উচ্চপদস্থ শত শত কর্মকর্তা-কর্মচারীর নিয়োগ হয় তার হাত ধরেই। পুর্ণাঙ্গ সরকারি এই চাকরির জন্য জনপ্রতি ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা করে ঘুষ নিতেন কবির। এছাড়াও ছিল ব্যাংক ঋণ বাণিজ্য। বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা ঘুষ নেওয়ার মাধ্যমে একেক প্রতিষ্ঠানকে হাজার কোটি টাকার লোন দিয়েছেন কবির। এতে করে নিজে হয়েছেন অঢেল অর্থবিত্তের মালিক, আর সরকারি এই ব্যাংকটিকে নিয়ে গেছেন দেউলিয়ার পথে। এখানেই শেষ নয়, তার রাতারাতি আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে যাওয়ার পেছনে আরও রয়েছে, করোনা টেস্ট বাণিজ্য, অবৈধ পন্থায় সরকারি জমি লিজ গ্রহন, অবৈধ মানবপাচার ব্যবসাসহ সর্বোপরি ইহুদী রাষ্ট্র ইসরায়েল কানেকশন। ১৩০ শতক জমির বন্দোবস্ত, পরে শর্তলঙ্ঘন করে সীমান্তিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের নামে সিলেট নগরীর অকৃষি খাতের ৯৭ শতক জায়গা নামমাত্র মূল্যে বন্দোবস্ত নেন ২০১২ সালে। একই ভাবে ৩৩ শতক জায়গা বন্দোবস্ত দেওয়া হয়েছে ‘আরটিএম ইন্টারন্যাশনাল শিক্ষা ও মানবসম্পদ কেন্দ্রের’ নামে। অকৃষি খাতের জমি দীর্ঘমেয়াদি বন্দোবস্ত দেওয়া হয় ২০১০ সালে। মোট ১৩০ শতক জমির বন্দোবস্তের শর্ত হিসেবে সম্পাদিত দলিলে উল্লেখ রয়েছে, জমি যে উদ্দেশ্যে দেওয়া হয়েছে সেই উদ্দেশ্য ব্যতীত অন্য কোনো উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যাবে না।
বন্দোবস্তের জায়গায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সীমান্তিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের নামে যে জমি বন্দোবস্ত নেওয়া হয়েছে, সেখানে আহমদ আল কবিরের নামে কমপ্লেক্স, সীমান্তিক এনজিও অফিস, সীমান্তিক হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সীমান্তিক নার্সিং কলেজ, সীমান্তিক ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, সীমান্তিক শিক্ষা উন্নয়ন কেন্দ্র, সীমান্তিক আইডিয়াল টিচার্স ট্রেনিং কলেজ রয়েছে। এ ছাড়া সীমান্তিক মহিলা ডিগ্রি কলেজ, সীমান্তিক আইডিয়াল স্কুল নামে দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। অন্যদিকে নগরীর পূর্ব শাহীঈদগাহ এলাকার বন্দোবস্ত নেওয়া সরকারি ভূমিতে ৮ তলাবিশিষ্ট ভবন করা হয়েছে। সেই ভবনে আরটিএম ইন্টারন্যাশনাল শিক্ষা ও মানবসম্পদ কেন্দ্রের পাশাপাশি আহমদ আল কবিরের নামে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আরটিএম আল কবির টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি, আরটিএম ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মা ও শিশুস্বাস্থ্য ক্লিনিক, সিলেট সদর উপজেলা ডায়াবেটিক সমিতি, আরটিএম নার্সিং কলেজ, আরটিএম ফিজিওথেরাপি অ্যান্ড পুনর্বাসন কেন্দ্র, আরটিএমআই ম্যাটস ও আইএইচটি নামে প্রতিষ্ঠান রয়েছে। পাশাপাশি একটি ব্যাংকিং সেবা প্রতিষ্ঠান রয়েছে ওই ভবনে। এতে করে দুই জায়গা বন্দোবস্ত নেওয়ার শর্ত লঙ্ঘন করেছেন আহমদ আল কবির।
সীমান্তিকের আরো কিছু প্রকল্প হচ্ছে, সীমান্তিক বর্তমান প্রকল্প ডোনার ফান্ডেড, আরবান প্রাইমারি হেলথ কেয়ার সার্ভিস ডেলিভারি প্রজেক্ট-২ (ইউপিএইচসিএসডিপি), সিলেট সিটি কর্পোরেশনের বস্তিতে পরিবার পরিকল্পনা পরিষেবা প্রদান, টেকসই স্বাস্থ্য উন্নয়নের জন্য বিপণন উদ্ভাবন (গওঝঐউ), বোনাস কিডস, পুষ্টি সচেতনতা সহায়তা পরিষেবা, বিকাশ মিডওয়াইফস প্রোগ্রাম, জিএসএম কমিউনিটি মোবিলাইজেশন কার্যক্রম, মামনি গঘঈঝচ, ঠএউ এর ইনভেস্টমেন্ট কম্পোনেন্ট (ওঈঠএউ), ম্যালেরিয়া এলিমিনেশন প্রোগ্রাম, সীমান্তিক কারেন্ট প্রজেক্ট স্ব-অর্থায়ন, সীমান্তিক প্যাথলজি এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টার (জঞ-চঈজ ল্যাব সহ), মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল (গঅঞঝ), কমিউনিটি প্যারামেডিক ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (ঈচঞও), ডিপ্লোমা মিডওয়াইফারিতে, ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এবং মিডওয়াইফারি, সীমান্তিক হাসপাতাল ও ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, শিমান্তিক কলেজ, সিলেট, সীমান্তিক আইডিয়াল স্কুল, সীমান্তিক আইডিয়াল টিচার্স ট্রেনিং কলেজ (বিএড কলেজ), সীমান্তিক ইন্টারন্যাশনাল হাই স্কুল, সীমান্তিক ডিগ্রি কলেজ, সিলেট, সীমান্তিক প্রিমিয়ার ক্লিনিক
সীমান্তিক নিয়ে পুকুর চুরি : সীমান্তিক নামের এনজিওর কার্যক্রম নিয়েও পুকুর চরির মতো অভিযোগ রয়েছে। ১৯৭৯ সালে এনজিওটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হলেও বাস্তবে ১৯৯১ সালে বিএনপি ক্ষমতাসীন হওয়ার পর সিলেটের কানাইঘাটের বাসিন্দা সাবেক প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক সচিব প্রয়াত হারিছ চৌধুরীর পৃষ্ঠপোষকতা ছিল। এনজিওতে প্রায় দুই হাজার লোকবল কর্মরত। চারটি স্কুল ও কলেজ এবং সিলেট শহর ও সিলেট বিভাগের ১৩টি উপজেলায় ২০টি ক্লিনিক ও হাসপাতাল রয়েছে বলে প্রচার করা হচ্ছে। বাস্তবে সিলেট, কানাইঘাট-জকিগঞ্জ উপজেলা ছাড়া এর কার্যক্রম কাগজে কলমে থাকলেও বাস্তবে নেই কার্যক্রম। দলীয় প্রভাব খাটিয়ে সীমান্তিক পরপর চারবার সিলেট বিভাগে ‘শ্রেষ্ঠ এনজিও’ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর পুরস্কার অর্জন করে। আহমদ আল কবিরের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগের বিষয়ে সীমান্তিক কমপ্লেক্সে গিয়েও তার সাক্ষাৎ মেলেনি। সীমান্তিকের চেয়ারপারসন শামীম আহমদকেও পাওয়া যায়নি। তাদের দপ্তর থেকে জানানো হয়, রাজনৈতিক কারণে তারা স্বশরীরে হাজির না থেকে কার্যক্রম চালাচ্ছেন। এদিকে সিলেট বিভাগের ১৩টি উপজেলায় ২০টি ক্লিনিক ও হাসপাতাল রয়েছে বলে প্রচার করা হচ্ছে। বাস্তবে সিলেট, কানাইঘাট-জকিগঞ্জ উপজেলা ছাড়া এর কার্যক্রম কাগজে কলমে সিমাবদ্ধ।
সীমান্তিকের এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে উপ নির্বাহী পরিচালক পারভেজ আলমের সাথে দেখা করতে চাইলে অফিসে গিয়ে তাকে না পেয়ে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনি দুদিনপর অফিসে এসে কথা বলার জন্য এ প্রতিবেদককে অনুরোধ করেন। অভিযোগের ব্যাপারে জানতে দুই দিনপর অফিসে গিয়ে তাকে না পেয়ে একাধিকবার মোবাইল ফোনে কল দিলেও তিনি আর ফোন রিসিভ করেননি। অভিযোগ রয়েছে পারভেজ আলম নিজেই আহমদ আল কবিরের সীমান্তের উপ নির্বাহী পরিচালকের পদে থেকে কয়েক কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন। সিলেট নগরীর চামেলিবাগে গড়ে তুলেছেন পাঁচতলার আলিশান বাড়ি।তার বিভিন্ন দুর্নীতি নিয়ে চলছে অনুসন্ধান। তবে তিনি নিজস্ব কিছু সাংবাদিক ছাড়া কারো সাথে দেখা করেনা। অফিসে থাকলে নিচ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয় স্যার অফিসে নেই।
অপরদিকে সীমান্তিকের নির্বাহী পরিচালক মোকছেদুর রহমানের বক্তব্য নিতে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। পরে তার মোবাইল ফোনে অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানতে ক্ষুদে বার্তা পাঠানো হলেও তিনি আর কোনো সদুত্তর দেননি। আহমদ আলী কবীর ও শামীমের বক্তব্য জানতে দুজনের ব্যবহৃত ব্যক্তিগত মোবাইলে কল দিলে ফোন রিসিভ করেননি।
এমএসএম / এমএসএম
ঈশ্বরদীতে ট্রেনে কেটে এক ব্যক্তির মর্মান্তিক মৃত্যু
মসজিদের খতিব–ইমাম–মুয়াজ্জিনদের সুরক্ষায় নীতিমালা চূড়ান্তঃ কুমিল্লায় ধর্ম উপদেষ্টা
মেহেরপুর-১ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পুনঃবিবেচনার দাবিতে গণজমায়েত
চর ওয়াশপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর করেন জাতীয় বীর আমান উল্লাহ আমান
গাজীপুরের রাজনীতিতে ঝড় তুললেন ইরাদ সিদ্দিকী
ধুনটে বালুবাহী দুই ট্রাকের চাপে অটোরিকশাচালক নিহত
পটুয়াখালী প্রেসক্লাবের হীরক জয়ন্তী পালন
হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে চিলমারী মডেল থানার এসআই আসাদুজ্জামানের আকস্মিক মৃত্যু
কোম্পানীগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ও সহায়তা প্রদান
দুমকিতে সশস্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
দুমকিতে গাভী লুটপাটের অভিযোগ 'মিথ্যা', দাবি করে সংবাদ সম্মেলন
ভূমিকম্পকে আল্লাহর সতর্কবার্তা হিসেবে দেখার আহ্বান – মাওলানা আব্দুল ওয়াহাব (বড় হুজুর, কাছাইট)