ঢাকা বৃহষ্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫

ভ্যাকসিনই এখন মানব জাতির রক্ষাকবচ


অধ্যাপক ডা. উত্তম কুমার বড়ুয়া photo অধ্যাপক ডা. উত্তম কুমার বড়ুয়া
প্রকাশিত: ৮-৯-২০২১ দুপুর ৪:৩১

প্রথমে জেনে নেয়া যাক ভ্যাকসিন কী? ভ্যাকসিন হচ্ছে রোগের এক ধরনের প্রতিষেধক। এটি রোগ উৎপাদনকারী কোনো জীবাণুর অংশ বিশেষ হতে বা কোনো মৃত জীবাণু থেকে বা জীবাণুর ক্ষতিকারক বিষ রস (টক্সিন) থেকে উৎপাদিত জৈব রসায়ন (বায়োলজিক্যাল) উপাদান, যা মানবদেহে বা প্রাণীতে প্রয়োগের ফলে নির্দিষ্ট রোগ সৃষ্টিতে অ্যান্টিবডি তৈরির মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বা আমৃত্যু প্রতিরোধ করতে সক্ষম।

এবার জেনে নেয়া যাক ভ্যাকসিন আবিষ্কারের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস। খ্রীষ্টপূর্ব ৪২৯ সালে গ্রীক ইতিহাসবিদ থুসিডিডেস লক্ষ্য করেন এথেন্স শহরে যেসব রোগী গুটিবসন্তে আক্রান্ত হওয়ার পর বেঁচে গেছে তাদের মধ্যে কেউ এ রোগটিতে পুনরায় আক্রান্ত হচ্ছে না। অর্থাৎ তাদের মধ্যে এক ধরনের প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্জিত হয়েছে। দশম শতাব্দীতে সর্বপ্রথম চীন টিকার আদিরূপ ভ্যারিওলেশন আবিষ্কার করেন। এই পদ্ধতিতে গুটিবসন্তে আক্রান্ত রোগীদের দেহের পাচড়া নিয়ে সুস্থ মানুষের দেহের সংস্পর্শে আনা হতো। পরবর্তীতে তুরস্ক ও ইংল্যান্ডে ভ্যারিওলেশন পদ্ধতি বিস্তার লাভ করে।

১৮৮০ সালে লুইপাস্তুর জলাতঙ্ক ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেন। ১৯০১ সালে ডিপথেরিয়া প্রতিরোধে সিরাম থেরাপি আবিষ্কার করে জার্মান বিজ্ঞানী এমিল ভন বেহরিং চিকিৎসা বিজ্ঞানে সর্বপ্রথম নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। পরবর্তীতে জাপানী চিকিৎসক আরেক ধাপ এগিয়ে শিবাসবুরো কিতাসাতো ডিপথেরিয়া ও ধনুষ্টংকরের ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেন। ব্রিটিশ চিকিৎসক এডোয়ার্ড জেনারকে ফাদার অব দ্য ইম্যুানিলোজি বলা হয়ে থাকে। এডোয়ার্ড জেনার ১৭৯৬ সালে প্রথম প্রমাণ করেন কাউপক্স দ্বারা গোয়ালিনিরা আক্রান্ত হয়ে তাদের মধ্যে গুটিবসন্তের প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্জন করে, যার ফলে তারা গুটিবসন্তের দ্বারা আক্রান্ত হন না। তিনি গোয়ালিনির শরীর থেকে পুঁজ নিয়ে জেমস ফিলিপ নামক আট বছরের এক বালকের বাহুতে প্রয়োগ করেন এবং ছয় সপ্তাহ পরে ওই বালকের শরীরে গুটিবসন্তের জীবাণু প্রবেশ করান। দেখা গেল, বাচ্চাটির গুটিবসন্ত হলো না। অর্থাৎ গোয়ালিনির শরীরে গুটিবসন্তের রোগ প্রতিরোধ করার অ্যান্টিবডি ছিল, যা প্রবেশ করিয়ে বালকের প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্জন করায় গুটিবসন্ত দ্বারা সে আক্রান্ত হলো না। এভাবে ১৭৯৮ সালে গবেষণার মাধ্যমে এডোওয়ার্ড জেনার প্রথম ‘গুটিবসন্ত’র ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেন। 

অনেকে মনে করেন, সপ্তদশ শতাব্দীতে চীনা বৌদ্ধ ভিক্ষু স্বল্পমাত্রায় সাপের বিষ পান করতেন, যাতে এর দংশনের বিষক্রিয়ার বিরুদ্ধে শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়। এ পর্যন্ত মানব দেহের জন্য প্রায় ২৯টি ভ্যাকসিন বিদ্যমান আছে। মানব দেহের পাশাপাশি প্রাণীর জন্যও আলাদা ভ্যাকসিন আছে। যেমন- গরু, বিড়াল, কুকুর, ঘোড়া, খরগোশ, মহিষ, ছাগল, ভেড়া, মুরগি, কবুতর, হাঁস, পাখিসহ ইত্যাদির জন্য ভ্যাকসিন বিদ্যমান। প্রাণীর জন্য বিশ্বের প্রথম করোনা টিকা হিসেবে নিবন্ধন দিয়েছে রাশিয়া। ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস প্যারাসাইট, রিকেটসিয়া, ফানগাস, প্রোটোজোয়া, ইত্যাদি জীবাণু দ্বারা মানব দেহে রোগব্যাধি সৃষ্টি হয়। সব ধরনের জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিষেধক আবিষ্কৃত হয়নি। তৎমধ্যে মূলত ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার কিছু জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিষেধক আবিষ্কার হয়েছে। 

চিকিৎসা বিজ্ঞান প্রথমে ভাইরাসের অর্থাৎ গুটিবসন্তের বিরুদ্ধে প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়। ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিষেধক ছাড়ারাও অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগে এই জীবাণু ধ্বংস করা হয়ে থাকে, যা ভাইরাসের ক্ষেত্রে এর গঠন-প্রকৃতি দ্রুত পরিবর্তনশীল হওয়ার ফলে তার বিরুদ্ধে এরূপ কার্যকর ওষুধ আবিষ্কার করা সম্ভব না হওয়ায় বিশে^ ভাইরাস দমনে প্রতিষেধকই একমাত্র কার্যকর চিকিৎসা ব্যবস্থা হিসেবে প্রচলিত আছে। 

গবেষকরা তাই আধুনিক প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে জরুরিভিত্তিতে দ্রুততম সময়ে কোভিড-১৯-এর প্রতিষেধক প্রস্তুতিতে বিভিন্ন উন্নত দেশ জোরেসোরে উঠেপড়ে লেগেছে। সে মোতাবেক বিশে^ এই ভয়ানক ভাইরাসের বিরুদ্ধে এখন এ ভ্যাকসিনই মানব জাতির বা মানব সভ্যতার একমাত্র রক্ষাকবচ হয়ে দাঁড়িয়েছে। টিকা বা ভ্যাকসিনের মাধ্যমে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে প্রতি বছর ২০ থেকে ৩০ লাখ শিশুর প্রাণ রক্ষা সম্ভব হচ্ছে।

বিশে^ এ পর্যন্ত টিকা বা ভ্যাকসিনের মাধ্যমে মাত্র দুটি রোগ সম্পূর্ণ নির্মূল করা সম্ভব হয়েছে। এর একটা ‘গুটিবসন্ত’ আর অন্যটি হচ্ছে গবাদিপশুর ‘রাইন্ডারপেস্ট’ নামে একটি ব্যাধি। বিভিন্ন রোগের টিকা দেয়া হলেও সব রোগ এখনো নির্মূল করা সম্ভব হয়নি। পৃথিবীজুড়ে পোলিও মাইলাইটিস, হাম বা ধনুষ্টংকরের মতো রোগ প্রায় নির্মূলকরণের পথে। 

বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, এখন প্রায় ২৯টি রোগ আছে যা টিকার মাধ্যমে প্রতিরোধ করা সম্ভব। এগুলোর হলো- ইনফ্লুয়েঞ্জা, হিমোফাইলাস, জাপানিস-এনকেফালাইটিস, মাম্পস, রুবেলা, অ্যানথ্রাক্স, ডিপথেরিয়া, হুপিংকফ, ধনুষ্টংকর, জলাতংক, কলেরা, মেনিগোকক্কাল-মেনিনজাইটিস, যক্ষ্মা, নিউমোকক্কাল নিউমোনিয়া, হেপাটাইটিস-এ, হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-ই, টাইফয়েড ফিভার, ইয়েলো ফিভার, পোলিও পোলিওমাইলাইটিস, হিউম্যান প্যাপিলোমা-জরায়ুর ক্যান্সার, ভেরিসেলা এবং হার্পিস, রোটাভাইরাস-ডায়রিয়া, টিক-বর্ণ এনকেফালাইটিস। এছাড়া বর্তমানে আরো ৪টি ভ্যাকসিন যুক্ত হয়েছে- ইবোলা, ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, করোনা বা কোভিড-১৯। তবে এর সবগুলো টিকা আমাদের দেশে ব্যবহৃত হয় না। এগুলোর মধ্যে অর্ধেকের বেশি প্রয়োগ করা হয়।

টিকা সাধারণত পাঁচ ধরনের হয়ে থাকে- (১) লাইভ অ্যান্টিনিউটেড; এটা জীবিত, মৃতপ্রায় বা দুর্বল জীবাণু থেকে হয়। যেমন- ব্যাকটেরিয়া জাত- বিসিজি, প্লেগ, টাইফয়েড; ভাইরাস জাত- হাম, পীতজ¦র, মাম্পস, রোটাভাইরাস; রিকেটসিয়াল-টাইফাস। (২) ইন অ্যাক্টিভেটেট-মৃত বা নিষ্ক্রিয় জীবাণু থেকে হয়। যেমন- ব্যাক্টেরিয়া জাত- টাইফয়েড, কলেরা, পারটুসিস; ভাইরাস জাত- রেবিস, হেপাটাইটিস-এ, পোলিও। (৩) রিকমবিনেন্ট, সাব ইউনিট, পলিস্যাকারাইড-ব্যাক্টেরিয়া জাত- নিউমোকক্কাল, মেনিনগোকক্কাল; ভাইরাস জাত- হেপাটাইটিস-বি, হিমোফাইলাম, ইনফ্লুয়েঞ্জা, হিউম্যান প্যাপিলোমা টাইপ-বি। (৪) ট্রক্রয়েড- ব্যাক্টেরিয়া- টিটেনাস, ডিপথেরিয়া, পারটোসিস. মেনিনগোকক্কাল মেনিনজাইটিস। (৫) ভাইরাল ভেক্টর ভ্যাকসিন-কোভিড-১৯, অ্যাসট্রোজেনেকা, ইবোলা। ভ্যাকসিন উৎসের ভিত্তিতে মূলত ৪ প্রকার। যেমন- হোল ভাইরাস, প্রোটিন সাব ইউনিট, নিউক্লিক এসিড, ভাইরাল ভেক্টর।
ভ্যাকসিন বা টিকা তৈরির ক্ষেত্রে কতকগুলো ধাপ অতিক্রম করতে হয়। প্রথমে জন্তু বা প্রাণীর ওপর প্রয়োগ করে দেখতে হয় এর ক্ষতিকর (ঃড়ীরপরঃু) দিকগুলো কী কী। তারপর দেখতে হয় এর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কেমন এবং শরীরের জন্য কতটুকু নিরাপদ। এতে যদি নিশ্চিত হওয়া যায় এটি নিরাপদ ও কার্যকরী, শুধুমাত্র তখনই এটি মানুষের মধ্যে প্রয়োগ করা হয়। মানুষের মধ্যে প্রয়োগের ধাপ চারটি। মূলত তিনটি ধাপই খুব গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের শরীরে প্রয়োগে প্রথম ধাপে দেখা হয়ে থাকে কতটুকু মারাত্মক ক্ষতিসাধন করতে পারে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও নিরাপদ দিকটি দেখা হয়ে থাকে। এই ধাপ পার হওয়ার পর দ্বিতীয় ধাপ টিকা কার্যকরী, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং অ্যান্টিবডি দেখা হয়ে থাকে ছোট স্কেলে অর্থাৎ কমসংখ্যক মানুষের মধ্যে। তৃতীয় ধাপ বড় স্কেলে অর্থাৎ অধিকসংখ্যক মানুষ বা কমিউনিটিতে প্রয়োগ করে দেখা হয়ে থাকে। চতুর্থ ধাপে ফার্মাকোভিজিলেন্স বা এর বিষয়াদি- কিভাবে মজুদ, সংগ্রহ, সংরক্ষণ, ডিটেকশান, অ্যাসেসমেন্ট, মনিটরিং, ইন্টারেকশান, ইভ্যাল্যুয়েশান, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ব্যবস্থাদি, নিবিড় পর্যবেক্ষণ এবং ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল করা হয় এই ধাপে।
মানুষের এই ট্রায়ালগুলো করা হয় প্রস্ততকারী প্রতিষ্ঠানের বাইরে তৃতীয়পক্ষের মাধ্যমে। তৃতীয় পক্ষ সমর্থন দিলে এবং দেশীয় রেগুলেটরি কর্তৃপক্ষ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা অনুমোদনের মাধ্যমে মানবদেহে টিকা প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ এই টিকা বা ভ্যাকসিন প্রয়োগের ফলে নির্দ্দিষ্ট রোগ প্রতিরোধে নিরাপদভাবে, কম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় অ্যান্টিবডি গঠনের মাধ্যমে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারলেই একমাত্র মানব দেহে প্রয়োগের ইমার্জেন্সিভাবে বা স্থায়ীভাবে অনুমোদন পেয়ে থাকে। প্রতিটি দেশে বিভিন্ন রেগুলেটরি বডি বা কর্তৃপক্ষ থাকে। যেমন- আমাদের দেশে ড্রাগ অ্যাডমিস্ট্রেশন অধিদপ্তর আছে, বিএমআরসি (বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল) আছে। বিভিন্ন গবেষণা সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান আছেন তাদের অনুমোদন ও সুপারিশ ব্যতিরেকে কোনো টিকা প্রয়োগ করা যায় না।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডঐঙ) বিশ^ব্যাপী কোভিড অতিমারীতে ইমার্জেন্সিভাবে প্রয়োগের জন্য অনেকগুলো টিকাকে অনুমোদন দিয়েছেন। করোনার প্রতিষেধক হিসেবে অনেকগুলো টিকা প্রস্তুত হয়েছে। এ পর্যন্ত মোট ৬৬টি টিকা প্রস্তুত হয়েছে এবং প্রস্তুত হওয়ার পথে রয়েছে। তৃতীয় ধাপ অতিক্রম করেছে ২২টি টিকা এবং দ্বিতীয় ধাপ অতিক্রম করেছে ৬টি টিকা। প্রথম থেকে দ্বিতীয় ধাপে মাঝামাঝি অবস্থানে আছে ২৩টি টিকা, প্রথম ধাপে আছে ১৭টি টিকা। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে নজিরবিহীন দ্রুততার সাথে এই কোভিড টিকা আবিষ্কৃত হয়েছে। সাধারণত প্রথাগত পদ্ধতিতে একটি টিকা প্রস্তুতি ও অনুমোদন পেতে ৫ থেকে ১৫ বছর সময় লাগতে পারে। 


প্রথাগত বা ঈড়হাবহঃরড়হধষ ভ্যাকসিন সাধারণত প্রোটিন সাব ইউনিট থেকে প্রাপ্ত হয়ে থাকে। বর্তমানে জেনেটিক্যাল প্রযুক্তি ভ্যাকসিনকে নেক্সট জেনারেশন টিকা বলা হয়ে থাকে। এখন আমরা কোভিড ভ্যাকসিনগুলো কোন প্রকারের জানার চেষ্টা করি। 

ফাইজার বায়োএনটেক- ম্যাসেনজার আরএনএ (সজঘঅ) প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রস্তুত করা হয়েছে, আরএনএ ভাইরাসের অংশবিশেষ জেনেটিক কোড-এর মাধ্যমে মডার্নাসহ মোট ৩টি টিকা এই পদ্ধতি অনুসরণ করে প্রস্তুত করেছে। ইন-অ্যাক্টিভ্যাটেট বা মৃতপ্রায় বা মৃত জীবাণু পদ্ধতির মাধ্যমে সিনোফার্ম-চীন, ভারত-বায়োটেক, সিনোভ্যাকসহ মোট পাঁচটি টিকা প্রস্তুত হয়েছে। ভাইরাল ভ্যাক্টর পদ্ধতিতে রাশিয়া-স্ফুটুনিক, অক্সফোর্ডের অ্যাস্ট্রাজেনেকা, ক্যানসিনো বায়োলজিক্সসহ মোট ৫টি টিকা প্রস্তুত হয়েছে। এভাবে পেপটাইট থেকে ৪টি, প্রোটিন অংশবিশেষ থেকে ২টি এবং ডিএনএ ভ্যাকসিন ১টি টিকা কোভিড-১৯-এর জন্য প্রস্তুত হয়েছে। 
বিশে^ অনেক স্বনামধন্য ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তাদের মধ্যে এবার ১১-১২টি কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান কোভিড-১৯-এর প্রতিষেধক বা ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এগিয়ে এসেছে। যেমন- যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড, জার্মানির বায়োএনটেক, যুক্তরাষ্ট্রের ফাইজার, মডার্না, জনসন অ্যান্ড জনসন, ইউনোভিয়ো ফার্মাসিউটিক্যালস, রাশিয়ার গ্যামালিয় রিসার্চ ইনস্টিটিউট, চীনের ক্যানসিনো-বায়ো, সিনোফার্ম, সিনোভেক বায়োটেক, ভারত বায়োটেক অন্যতম।

এমএসএম / এমএসএম

মার্কেটিং বিক্রি বাড়ায়, যোগাযোগ ব্র্যান্ড তৈরি করে

নির্বাচনী ব্যবস্থায় গণমাধ্যম নীতিমালার প্রস্তাবিত সংস্কার ও গণমানুষের প্রত্যাশা

বাংলাদেশ সংবিধানের আলোচিত ৭০ অনুচ্ছেদ প্রেক্ষিতঃ রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যমত

শতাব্দির সেরা মাটির সৈনিক কৃষক যোদ্ধা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম বাজেট ও জনগণের প্রত্যাশা

ট্রাম্প-সালমান কথোপকথনে বিশ্ব কী বার্তা পেল

এফবিসিসিআইর ডিজিটাল রূপান্তর : ব্যবসায়িক নেতাদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল সেবা

জাতীয় ঐকমত্য কঠিন হলেও উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ

রাজনৈতিক অঙ্গনে এক অনন্য উচ্চতায় তারেক জিয়া

কেমিক্যাল আতঙ্ক নয়, চাই বিজ্ঞানসম্মত আমচাষ ও প্রশাসনিক সচেতনতা

শুভ অক্ষয় তৃতীয়া: দানে ধ্যানে অনন্তকালের পূণ্যলাভ

শিক্ষা উপকরণের ব্যবহার ও গুরুত্ব, বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

ইসরায়েলের বর্বরোচিত যুদ্ধের অবসান হোক