ঢাকা বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫

একজন শেখ হাসিনা ও করোনা কাল


মো. নাহিদ পারভেজ photo মো. নাহিদ পারভেজ
প্রকাশিত: ৬-৬-২০২১ দুপুর ১:৩৩

বিশেষ কোন ব্যক্তি বা দেশ নয়, জনগনই সব চেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ। করোনা টিকা সংগ্রহ ও এর আশ পাশের চিত্র বিচার করলেও বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর ঘোরতর শত্রুও এ বাস্তবতা মেনে নিতে বাধ্য হবেন। আসুন নজর দেয়া যাক এ বিষয়টিতে.. করোনা টিকার বিকল্প উৎসের সন্ধানে সরকারের নানামুখী তৎপরতা সংকট উত্তরণে আশাবাদী বিএনএফ। এর মানে হলো দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্রের কাছেও আর জিম্মি হতে চাইছেন না। অনেকে হয়তো ভুলে গেছেন তিনি বঙ্গবন্ধু কন্যা। হোসেন শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী, যাকে বঙ্গবন্ধু তার রাজনৈতিক গুরু বলে মানতেন, তার কথাও জাতির পিতা অনেক বার অমান্য করেছেন। কারন বঙ্গবন্ধু’র কাছে কে বলেছেন, এটা গুরুত্ব বহন করেনি কোনদিন। কি বলেছেন আর সেটা কি দেশের মানুষের জন্য মঙ্গলজনক ? এটাই সবসময় গুরুত্ব পেয়েছে। যেমন রাস্ট্র ভাষা বাংলা নিয়ে আন্দোলনের সময় সোহ্রাওয়ার্দী সাহেব বঙ্গবন্ধু’কে না করেছিলেন, তারপরেও নিজের কাজ তিনি করে গেছেন আর আমরা পেয়েছি আমাদের মাতৃভাষা।

তেমনি দেশরত্ন শেখ হাসিনা যখন দেখলেন সারা বিশ্বে করোনার থাবা, তিনি তার বিচক্ষণতার পরিচয় দিলেন। কাজ শুরু করলেন দেশের অর্থনীতি কিভাবে সচল রাখা যায়। শুরু হলো বিভিন্ন সরকারি প্রনোদনা, যা জাতি এর আগে কখনও দেখেনি। আর ছাত্রলীগ কে নামিয়ে দিলেন মাঠে। সবাই মৃত্যুভয় নিয়ে ঘরে, নিজের মা বাবা’কে ফেলে রেখে গেছে স্বজন, সেই অপরিচিত লাশগুলো তখন হয়ে গিয়েছিলো জননেত্রী’র স্বজন। ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ধন্যবাদ প্রানের সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। তবে ডাক্তার, নার্স, ওয়ার্ডবয়, বাংলাদেশ পুলিশ ও সব সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান যেমন আল-মারকাজুল, সবাই কিন্তু ধন্যবাদ’র অংশিদার, কারন তারা ছিলেন ফ্রন্টলাইনে। 

সেই সময়, আমি আমার কাজের বুয়াকে জিজ্ঞেস করেছি, টাকা পয়সা বা যখন যা লাগে চেয়ে নিও, সে শুধু হাসে, কিন্তু কিছু বলে না। একদিন ফোন করে আমার বউ কে বলে, আপা চাল ডাল আটা লাগলে বইলেন, বেচুম। মেলা দিয়া যায় দলের লোক। পরে থাকলে তো নস্ট হইবো আপা।

এগুলো নেত্রী সব সরকারিভাবে দিয়েছেন তা কিন্তু নয়, তবে তিনি শিল্পপতি থেকে রাস্ট্রীয় বিভিন্ন পদমর্যাদার লোক ও দলের লোকদের বলেছিলেন আপনারা সবাই এগিয়ে আসুন। তার জনপ্রিয়তা এবার ভাবুন। লোকজন এমন দেয়া দিয়েছে, যে যাদের দিয়েছে তারা বেঁচার ধান্দায় আছে। তবে আমি বলছি না, যারা দিয়েছেন তাদের সবার উদ্দেশ্য ভালো ছিলো, তা কিন্তু না, অনেকে দিয়েছেন, ছবি তুলেছেন, জনিপ্রিয়তা কুড়িয়েছেন আরও বড় কিছু পাবার আশায়। তবে ভয় নেই, তারা কিন্তু আসলে চিন্হিত। তাদের অনেকেই কিন্তু এখন জেলেও আছে। নেত্রী কিন্তু সব জানেন, সবই বোঝেন, দয়া করে কেউ তার ধৈর্য্যর পরীক্ষা নিতে আসবেন না। 
এর মধ্যে সবাই ব্যস্ত করোনার টিকা গবেষনা ও উৎপাদন নিয়ে। আমি বলবো বিভিন্ন গবেষনা প্রতিষ্ঠান আর বিজ্ঞানীরা সবচেয়ে বড় ভুমিকা’টি পালন করেছেন এবং এখনও করে চলেছেন। নেত্রী যখনই দেখলেন সুযোগ এসে গেছে, বিন্দুমাত্র অপেক্ষা করেন নি, মুহূর্তের মধ্যে আগাম টাকা দিয়ে দিলেন আর পরিচয় দিলেন বিচক্ষনতার। জাতি পেলো টিকা দেবার সূবর্ণ সুযোগ। ধন্যবাদ হে মানবতার মা। 

সারাবিশ্বের কাছে সৃস্টি করলেন নতুন ইতিহাস, ইউরোপ কানাডা’র মতো দেশেও টিকা তখন সহজলভ্য নয়। আমার কয়েকজন বন্ধু বলেছিলো, তোরা সত্যিই অনেক ভাগ্যবান। আমি যদি আজ দেশে থাকতে পারতাম! 

তাদের দু:খ’টাই শেষে মনে হয় বড় কাল হয়ে দেখা দিলো। দেশে যখন করোনার হার প্রায় চলে এসেছিলো ৫% এর নীচে। তখন অর্থনীতির চাকা ঘুরছে পুরো দমে কিন্তু মানুষের অসর্তকতা পৌছে গিয়েছিলো প্রায় হিমালয়ের চূড়ায়। তার ফল ভোগ করছি এখন আবার পুরো জাতি, দেশে আবার করোনার দ্বিতীয় থাবা, এবার সে অনেকগুলো ভীন্ন রূপ নিয়ে এসেছে, যেগুলো বাতাসের গতিতে আক্রমণ করছে শ্বাস নালীতে, আর মৃত্যু বেড়ে চলেছে প্রতিনিয়ত। 

নেত্রী এবার আর কিন্তু অপেক্ষা করেন নি, এপ্রিল ১৪, ২০২১ইং থেকে লকডাউন দেখছে এখন পুরো জাতি। সরকারি কর্মচারি এখন বেতন ভাতা পাচ্ছেন ঘরে বসে, আর বেসরকারী খেটে খাওয়া মানুষদের জন্যে খুলে দিয়েছেন একটি নতুন দুয়ার, শুধু ফোন করবেন একটি বিশেষ নাম্বারে, সবকিছু পৌছে যাবে আপনার বাসায়, তাও আবার বিনে পয়সায়, ভাবা যায়? তবে বেশী খুশী হবেন না, আপনার যে সেটার প্রয়োজন, সেটা কিন্তু অবশ্যই প্রমান করতে হবে। কারন আগে তো দেখেছেন, আমরা কি করেছি! বিভিন্ন দলীয় অঙ্গ প্রতিষ্ঠান কাজ করে চলেছেন, ইফতার ও সেহরীর ব্যবস্থা করে, অনেকে দুস্থদের বাড়িতে সেগুলো পৌঁছানোর চেস্টা করেছেন। এর মধ্যে যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যবস্থাপনা কিন্তু চোখে পড়ার মতো। 

দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশে এ পর্যন্ত ৩৬ লাখ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান শুরু হয়েছে, ৩৫ লক্ষ পরিবার পাবে ২৫০০ টাকা করে, ১ লক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক পরিবার পাবে ৫০০০ টাকা করে, মোট বরাদ্দ ৯১২ কোটি টাকা। মার্চ ২০২০-মার্চ ২০২১ পর্যন্ত আর্থিক অনুদান ও প্রণোদনা ১,২৬,৯৮৪ কোটি টাকা। এপ্রিল ২০২১ হতে মোট বরাদ্দকৃত অর্থ ২৬২৮.৭৬ কোটি টাকা। শ্রমিকদের বেতনে ৮ হাজার ৬০০ কোটি টাকা দিয়েছে দেশনেত্রী শেখ হাসিনা’র সরকার। 
নতুন বাজেটে করোনা’কে মাথায় রেখে স্বাস্হ্য ও চিকিৎসা গবেষণা খাতে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। মেডিকেল যন্ত্রাংশ, স্বাস্হ্য সুরক্ষা আমদানী শুল্ক প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। দ্রুত সময়ে স্বাস্হ্য সেবা জনগনের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে ডাক্তার, নার্স ও অন্যান্য স্বাস্হ্য নিয়োগ ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি স্থাপনের বহুমুখী কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। 

আগের বার লকডাউন ছিলো দু একটি এলাকায়। কিন্তু দেশকে নেত্রী থামতে দেন নি। এবার তিনি আগেই হয়তো বিপদ বুঝতে পেরেছেন। আমার ধারনা তিনি ভবিষ্যত দেখতে পারেন। কেনই না, তার পিতা যে এদেশের স্বপ্নদ্রস্টা। লাল সবুজের পতাকা’য় আজও মুজিব’কে দেখা যায়।

ভারত হয়তো মনে করেছিলো তাদের ছাড়া আমাদের আর কোথাও যাবার যায়গা নেই? কিন্তু তারা নিজেরাই যে এখন স্বরণকালের ভয়াভয় হুমকির মুখে। বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত এখন বন্ধ বেশ কিছুদিনের জন্যে। প্রয়োজন হলে এই সময়সীমা আরো বাড়ানো হতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে। অনেকের ভীষন মন খারাপ, কারন এই দেশ আমাদের স্বাধীনতাকালীন সবচেয়ে বড় সহযোগীতা করেছে। কিন্তু প্রশ্নতো এখন টিকে থাকার। আগে তো আমাদের নিজেদের বাঁচতে হবে? তারপরেও নেত্রীর নির্দেশে করোনায় বিপর্যস্ত ভারতের পাশে ঔষধ ও চিকিৎসা সামগ্রী নিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ।

এর মধ্যে যুগান্তকারী একটি খবর আমরা পেয়ে গেছি। গত এপ্রিল ২৭, ২০২১ইং তারিখে রাশিয়ার তৈরি স্পুটনিক ভি টিকা ব্যবহারে অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ। আগামী কয়েক মাস নাগাদ টিকা পাওয়া যেতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। অন্যদিকে, চীনের একটি প্রতিষ্ঠান থেকেও কিছু ভ্যাকসিন নিয়ে আসা হয়েছে, আর কোভ্যাক্স এর আওয়ায় পর্যায়ক্রমে বেশ কিছু ভ্যাকসিন প্রোগ্রাম গ্রহন করা হয়েছে, যার প্রথম অংশ হিসেবে ফাইজার’র ১ লক্ষ ভ্যাকসিন নিয়ে আসা হয়েছে, মোট ৬ কোটি ভ্যাকসিন আসার কথা, সেটাও খুব শীঘ্রই। তার মানে নতুন দাঁড় উন্মোচিত। 

বিবিসি ইতিমধ্যেই একটি খবর প্রকাশ করেছে, যাতে বলা হয়েছে, গত বছরের অগাস্ট মাসে রাশিয়া বলেছিলো, বাংলাদেশের যদি সক্ষমতা থাকে তাহলে দেশ’টিকে তাদের আবিষ্কৃত কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন উৎপাদনের অনুমতি দেবে। ওদিকে বাংলাদেশ বলছে, তাদের এই সক্ষমতা আছে। 'স্পুটনিক ভি' টিকার অনুমোদন দেয়ার ঘোষণা দেয়ার সময় বাংলাদেশের ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান বলেছেন, ''এ বিষয়ে এখন কথাবার্তা হচ্ছে। আপনারা জানেন যে, বাংলাদেশে ভ্যাকসিন ম্যানুফ্যাকচারিং ক্যাপাবিলিটি আমাদের রয়েছে। আমাদের দেশে তিনটি ফার্মাসিউটিক্যাল ভ্যাকসিন তৈরি করতে পারে।
এটা কিন্তু এখন পরিস্কার, আমারা এখন অনেকটাই এগিয়ে গেছি, খুব তারাতারি হয়তো আমরা নিজেরাই ভ্যাকসিন তৈরী করতে পারবো ইনসাআল্লাহ, আসলে, পারতে তো আমাদের হবেই। 

ফার্মাসিউটিক্যালস সেক্টরে বাংলাদেশ কিন্তু বিশ্বের প্রধান প্রধান দেশগুলোর চেয়ে কোন অংশে পিছিয়ে নেই, আমি বরং এই দেশকেই এগিয়ে রাখতে চাই। এই দেশ আরো কয়েক বছর আগে থেকেই ভ্যাকসিন উৎপাদনের কাজ শুরু করেছে। আর এর যাত্রা শুরু করেছিলো ইনসেপটা ও পপুলার ফার্মাসিউটিক্যাসলস, তাদের টিটেনাস ভ্যাকসিন তৈরীর মাধ্যমে। এখন তারা হেপাটাইটিস বি’এর ভ্যাকসিন তৈরী করে বলে জানা গেছে। সবকিছু ঠিকমতো হয়ে গেলে ইনসাআল্লাহ খুব তারাতারি দেশ আবার দেখতে পারবে নতুন সূর্যোদয়। 

তবে, ততদিন আমাদের সবাইকে কিন্তু খুব সচেতন থাকতে হবে। কারন যারা এখনও ভ্যাকসিন নিতে পারেন নি। তাদের সংখ্যাগুলো কমিয়ে আনার জন্যে নেত্রী বদ্ধ পরিকর। শুধু মনোবল রেখে সাবধানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পথ চলুন। আর বলুন জয় বাংলা। ''শোন একটি মুজিবরের থেকে লক্ষ মুজিবরের কন্ঠস্বরের ধ্বনি প্রতিধ্বনি আকাশে বাতাসে ওঠে রণি... বাংলাদেশ, আমার বাংলাদেশ।''

আসুন স্বাস্থবিধি মেনে চলি, নিজে বাঁচি, গড়ে তুলি করোনা’মুক্ত বাংলাদেশ। কারন এই রোগ কোন ধর্ম জাতি বর্ন চেনে না, সে শুধু চেনে শ্বাসনালী, যেটা সে বন্ধ করে দিতে পারে যেকোন সময়, আর তখন ওপারে গিয়ে দেশের নামে আবোল তাবোল বলে কিন্তু কোন লাভ হবে না, কারন তখন শুধু গোনা হবে আমলনামা, কবরের মাটি চারপাশ দিয়ে চাপ দিয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব চাইতে শুরু করবে, তখন হেফাজতি’রা কয়টা বিয়ে করেছেন, এটা বলা হবে না। বলা হবে ধর্ম’কে, কি হিসেবে ব্যবহার করেছেন? পবিত্র মসজিদ’কে কি নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মনে করছেন না আল্লাহ’র পবিত্র আশ্রয়স্থল? মাদ্রাসা কি গরীব শিক্ষার্থীদের ধর্মীয় শিক্ষা ও থাকার জায়গা? নাকি বাঁচলে গাজী মরলে শহীদ তৈরীর কারখানা আর অস্ত্রাগার?

হে আল্লাহ তুমি আমাদের সবাই কে মাফ করে দাও, দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র মানুষের কল্যানের সকল চেস্টা তুমি সফল করো। আর এই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাও তুমি বঙ্গবন্ধু’র স্বপ্নের ঠিকানায়। 

লেখক : ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, নীলফামারী জেলা শাখা। সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, নীলফামারী জেলা শাখা।

 

 

এমএসএম / এমএসএম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার গণতন্ত্রের জন্য চ্যালেঞ্জ

কোচিং-এর গোলকধাঁধায়, শ্রেণিকক্ষে পাঠদানে গুরুত্ব নেই

সাংবাদিকের দল সমর্থন গণতন্ত্রের জন্য হুমকি

ইঁদুরের কৃতজ্ঞতা

নাগরিক সেবা ও প্রত্যাশার সংকট: রাষ্ট্রীয় কর্মচারী কোথায়?

টেকসই সমাজ গঠনে সাম্য একটি অপরিহার্য ভিত্তি

শুভ জন্মাষ্টমী : সত্য, সুন্দর ও সাম্য প্রতিষ্ঠায় শান্তির বার্তা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য

জনগণের অংশগ্রহণে নির্বাচিতরাই কাশ্মীরের শাসক

স্বৈরশাসকের বিদায়, বিদ্রোহ ও পলায়ন

জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তারেক রহমান

এপিআই ও এক্সিপিয়েন্ট উৎপাদনে বাংলাদেশের আত্মনির্ভরশীলতা: স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির নবদিগন্ত উন্মোচন

ট্রাম্প-উরসুলার বাণিজ্য চুক্তিতে স্বস্তির হাওয়া