নারী নিপীড়নের কারণ ও প্রতিকার

ধর্ষণ, পরকীয়া, এটিকে এখন আর সামাজিক সমস্যা বলা চলে না। এটি এখন সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। আর সঠিক সময়ে ব্যাধির সঠিক চিকিৎসা করতে না পারলে, ঔই ব্যাধি পুরো সমাজকে গ্রাস করে নেয়। যেমনটা আমরা পাশ্চাত্যে দেখতাম। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্যাধি মহামারী আকারে এক একটি গ্রামে হানাদিত এবং পুরো গ্রামকে প্রাণহীন করে দিত। এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর ছিল কলেরা।
কিন্তু বর্তমান সময়ে ধর্ষণ ও পরকিয়া নামক ব্যাধি পাশ্চাত্যের কলেরাকেও হারমানায়। এছাড়াও বর্তমানে করোনাভাইরাস ও তার একটি যোগ্যতম উদাহরণ। করোনার তাণ্ডবে বিধ্বস্ত আজ পুরো পৃথিবী। প্রথম উহানে যখন করোনা হানা দেয় তখন একে প্রতিরোধ করা গেলে হয়ত আজ আমাদের এই পরিস্থিতি দেখতে হত না।
তেমনই নারী নিপীড়ন, ছাত্র বলাৎকার কিংবা পরকীয়ার মত সমাজ ও সংস্কৃতি বিরোধী কার্যক্রকে যদি এখনই রুখে দেয়া না যায় তাহলে হয়ত পরবর্তীতে আমাদেরকে এর জন্য চরম মূল্য দিতে হতে পারে। প্রতিনিয়ত এর পরিধি বৃদ্ধি আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অশনিসংকেত।
এখন প্রশ্ন, আমরা এই পরিস্থিতি থেকে কীভাবে উত্তরণ ঘটাব?
কোন সমস্যাকে সমূলে নির্মূল করতে হলে সমস্যার পেছনের কারণটি উদঘাটন করে সেটির সমাধান দিতে হবে। এই পৃথিবীতে কোন কিছুই কারণ ছাড়া ঘটে না। এখন আপনি যদি ঘটনার পেছনের কারণটি জিইয়ে রেখে সমস্যাটি সমাধান করতে চান তাহলে হয়ত আপনি সাময়িক ভাল থাকতে পারবেন তবে স্থায়ীভাবে নয়। কারণ আপনার জিইয়ে রাখা কারণটি তার প্রভার বিস্তার করে পরবর্তীতেও আবার সেই একই ঘটনার সৃষ্টি করবে। যেটিকে বলা হয় প্রতিকার। তবে প্রতিকার কোন সমস্যার স্থায়ী সমাধান নয়। প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম পন্থা।
একটি উদাহরণ লক্ষ্য করুন, আমরা প্রত্যেকেই জানি মাথাব্যথা প্রাথমিক ঔষধ হিসেবে ডিসপ্রীন খুব ভাল কাজ করে। পেটে সমস্যার জন্য মেট্রো। এখন এই সমস্যা দুইটির সমাধানের জন্য যেমন এই দুইটি ঔষধ রয়েছে ঠিক তেমনই এই সমস্যা দুইটির সৃষ্টির পেছনেও কারণ রয়েছে।
যেমন, সাধারণত নিয়মিত না ঘুমুলে মাথাব্যথা হয় আবার পঁচা-বাসি খাবার খেলে পেটে সমস্যা হয়৷ এখন আপনি যদি নিয়মিত নির্ঘুম রাত কাঁটিয়ে অথবা নিয়মিত পঁচা-বাসি খাবার খেয়ে ডিসপ্রীন আর মেট্রো দিয়ে সমস্যা সমাধান করতে চান তাহলে যেমন হয়ত সাময়িক সমাধান সম্ভব কিন্তু স্থায়ী নয় তেমনী ধর্ষক কিংবা নারী নিপীড়ককে আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েও ধর্ষণের এই সংস্কৃতি সমূলে নির্মুল করা সম্ভব নয়।
আইনের কঠোর প্রয়োগ করে হয়ত সাময়িক ধর্ষণ কিংবা নারী নিপীড়ন বন্ধ করতে পারবেন যেমনটা মেট্রো খাওয়ার সাথে সাথে পেটের সমস্যা সমাধান কিংবা ডিসপ্রীন খেলে সাময়িক মাথাব্যথার প্রশমণ হয়। যতদিন পর্যন্ত নারী নিপীড়নের পেছনের কারণটি সমাধান করা হবে না ততদিন নারী নিপীড়ন বন্ধ হবে না।
এখন প্রশ্ন নারী নিপীড়নের পেছনের কারণ কি?
বর্তমান সময়ে আইএস কিংবা আলকায়দার মতো জঙ্গি সংগঠনগুলোর সাথে মোটামুটি সবারেই পরিচয় আছে। এই সংগঠনের নেতাকর্মীরা প্রায়শই সুইসাইড অ্যাটেম্পট করে। যারা সুইসাইড অ্যাটেম্পট করে তাদেরকে কখনোই ফাঁসি বা মৃত্যুর ভয় দেখিয়ে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না। কারণ সোজা বাংলায় বললে এদের ‘মগজ ধোলাই’ করা হয়ে গেছে। এদের নিয়ন্ত্রণ করতে হলে আপনাকে এদের মগজকে পুনরায় ধোলাই করতে হবে।
ঠিক তেমনই ধর্ষণ কিংবা নারী নিপীড়ন একটি মনস্তাত্ত্বিক সমস্যা। এখানে আইনের স্ট্রিমড রোলার চলে না। আর এই মনস্তাত্ত্বিক সমস্যাটাও আজকের নয়।
সক্রেটিস বলেছিল, নারীদের রক্ত শীতল, তারা পুরুষের চেয়ে অধম। আইয়্যামে জাহেলিয়াত যুগে কন্যা সন্তানকে জীবিত মাটিতে পুঁতে ফেলা হতো। মাত্র কয়েকশো বছর পূর্বে এই ভারতীয় উপমহাদেশেও সতীদাহ প্রথা ছিল, মৃত স্বামীর সাথে জীবিত স্ত্রীকে আগুনে পুরিয়ে মারা হতো।
নারী নিপীড়নের হাজার বছর ধরে চলে আসা এই সংস্কৃতি আপনি চাইলেই আদালতের রুলিং দিয়ে বন্ধ করতে পারবেন না। আগেই বলেছি, নারী নিপীড়ন একটি মনস্তাত্ত্বিক ব্যাপার। এখানে জজ সাহেবের মাতুব্বরি চলে না।
এখন প্রশ্ন, এই হাজার বছরের সংস্কৃতি থেকে বের হবো কীভাবে?
প্রথমত আমরা এই সংস্কৃতি থেকে ইতিমধ্যেই কিছুটা বের হয়ে এসেছি। পুরোপুরি বের হতে হলে প্রথমেই যুগ যুগ ধরে আমাদের মস্তিষ্কে থাকা সেটআপটি আনইনস্টল করতে হবে। এরপর ওই খালি যায়গায় নতুন থিওরি ঢোকাতে হবে।
এইজন্য আমাদের লিঙ্গবৈষম্যের ব্যারিয়ার থেকে বের হতে হবে। নারীর তার নিজেকে নারী মনে করার পরিবর্তে মানুষ মনে করতে হবে। পুরষের বেলায় ও একই। নারী পুরষ উভয়কেই লিঙ্গবৈষম্যের ব্যারিয়ার থেকে বের হয়ে নিজেদের মানুষ মনে করে মানবিক দায়বদ্ধতা থেকে কাজ করতে হবে।
তাহলে কি হবে?
আমাদের মস্তিষ্কে হাজার বছর ধরে সেট হয়ে আছে এবটা পিকচার। আমরা নারী শব্দটা শুনলেই আমাদের মস্তিষ্ক তার অবচেতন মনে একটি অবলা, অসহায়, দুর্বল মানুষের পিকচার পেইন্ট করে। মনে হয় এর জন্মই হয়েছে গৃহে আবদ্ধ থাকা, রান্নাবান্না করা আর বছর বছর সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য।
এখন আপনি বলতে পারেন আপনার অবচেতন মনে এই পিকচার পেইন্ট করে না। তবে আমি বলব শুধু পিকচারপেইন্টেই করে না এটা আপনার মস্তিষ্কে আপনার অজান্তেই সেট হয়ে আছে।
কিভাবে প্রমাণ নিন
আপনে অফিস থেকে বাসায় ফেরার সময় কখনো ভেবেছেন বাসায় গিয়ে যদি দেখেন আপনার স্ত্রী অফিস থেকে ফেরে নাই তাহলে আপনি নিজেই রান্না করবেন? প্রয়োজনের তাগিদে যেটা সেটা ভিন্ন কথা। আপনে কখনো ভেবেছেন আজ আপনি আপনার স্ত্রীকে খাবার বেড়ে খাওয়াবেন? অথবা কখনো কি এমনটা ভেবেছেন আজ আপনি আপনার সন্তানকে গোসল করাবেন?
ভাবেন নি, আর না ভাবাটা অপরাধ নয়। কারণ, যুগ যুগ ধরে আপনার মস্তিষ্কে দিয়ে দেওয়া হয়েছে- এইগুলো নারীদের কাজ।
সেটা কিভাবে দেখুন-
মনোবিজ্ঞানের মতে একটি শিশুর মস্তিষ্কের ভীত রচিত হয় দুই থেকে আট বছরের মধ্যে। এই সময় একটা শিশু যা দেখে তাই তারা শিখে এবং সেই নির্দেশনাতেই তার পরবর্তী জীবন পরিচালিত হয়। এই সময়ে একটা মেয়ে শিশুর মস্তিষ্ক দেখছে তার বাবা তার মায়ের উপর কর্তৃত্ব করছে, সে দেখছে নারী পুরুষের বৈষম্য, সে দেখছে নারী পুরুষের কাজের ভিন্নতা। তখন ওই শিশুটির মস্তিষ্কে আপনার-আমার অজান্তেই সেট হয়ে যাচ্ছে, নারীর জন্মই হয়েছে পুরুষের অধিনস্ত হয়ে বেঁচে থাকার জন্য। তদ্রূপ পুরষ শিশুটির মস্তিষ্ক ধরে নিচ্ছে, পুরুষের জন্মই হয়েছে নারীর উপর কর্তৃত্ব করার জন্য।
যার প্রমাণ পাই আমরা বিবিসি`র একটা প্রতিবেদন থেকে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয় বাংলাদেশে ৮০ শতাংশ নারী কোন না কোনভাবে সহিংসতার শিকার হয় যার মধ্যে ৭২ শতাংশই কোন অভিযোগ করেন না। ৭২ শতাংশ নারী কেন অভিযোগ করে না?
কারণ, ওই একটাই, ওইযে- দুই থেকে আট বছর বয়সে একটি সফটওয়্যার চালু করে দেওয়া আছে, ওখান থেকে বারবার নির্দেশ দিচ্ছে। তুমি নারী, তোমার জন্মই হয়েছে পুরুষ দ্বারা নিপীড়িত হওয়ার জন্য, তোমার জন্মই হয়েছে পুরুষের অধিনস্ত হয়ে বেঁচে থাকার জন্য।
লক্ষ্য করুন, বর্তমান সময়ে নারীরা পুরুষের পোশাক পরে যেমন প্যান্ট, শার্ট, টিশার্ট ইত্যাদি (এটা অপরাধ নয়)। কিন্তু কোন পুরষকে দেখেছেন নারীর শাড়ি কিংবা, ব্লাউজ অথবা স্যালোয়ার কামিজ পরতে?
নিউজের পাতায় দেখবেন বিভিন্ন মহিলা কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ের মহিলা হোস্টেলে কিংবা বিভিন্ন মহিলা হোস্টেলে নারী দ্বারা নারী পুরুষ স্টাইলে নির্যাতিত হয়। যেমন যৌনাঙ্গ ব্লেড দিয়ে কেটে দেওয়া, স্তন কেটে নেওয়া কিংবা তল পেটে লাথি মেরে নারীকে স্থায়ীভাবে সন্তান উৎপাদনের অক্ষম করে দেওয়া।
এর কারণ কি বলুন তো?
ওই যে- দুই থেকে আট বছর; কারণ একটাই।
নারী মনে করে পুরুষ শক্তিশালী আর নারী দুর্বল। তাই পুরুষের পোশাক পরে নিজেকে পুরুষের মতো শক্তিশালী প্রমাণের বাসনা। তেমনই নারীকে নারী কর্তৃক পুরুষ স্টাইলে নির্যাতনের কারণও একই।
তাই নারী নিপীড়নকে চিরতরে সমাজ থেকে মুছে ফেলার প্রধান শর্ত হলো- এই পুরুষতান্ত্রিক কাঠামোর কোমর ভেঙে ফেলা। এছাড়া আর কোন পথ নেই। আমি আবারও বলছি, যতই আইন করেন আর যা কিছুই করেন পুরুষতান্ত্রিক কাঠামো ভাঙ্গা ছাড়া স্থায়ীভাবে নারী মুক্তির আর কোন রাস্তা নেই।
দ্বিতীয় হলো- নৈতিক শিক্ষা উপর গুরুত্ব দেওয়া। শিক্ষা ব্যবস্থায় নৈতিক শিক্ষার উপর গুরুত্ব দিয়ে পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন করতে হবে। আমাকে যদি এক কথায় উত্তর দিতে বলেন তাহলে আমি বলব, আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা আদর্শিক জাতি গঠনে ব্যর্থ। আমি সকল অপরাধকেই একই সূত্রে দেখি।
স্বাধীনতার ৫০ বছরেও পরেও এই দেশে শাহেদ, পাপিয়া কিংবা ডাক্তার সাবরিনাদের জন্ম হচ্ছে। উচ্চশিক্ষিত মানুষগুলো দুর্ণীতি করে টাকার পাহাড় গড়ছে। হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড ভেঙ্গে দিচ্ছে।
আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা যদি এদেরকে দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করতে পারত তাহলে এরা কখনোই এই ধরনের ঘৃন্য কাজ করত না।
তেমনই আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা যদি আমাদের প্রজন্মের মধ্যে নারীর প্রতি শ্রদ্ধাবোধ জন্ম দিতে পারত তাহলে এই প্রজন্ম কখনো নারীর প্রতি বিদ্বেষ মূলক আচরণ করত না।
চিকিৎসা বিজ্ঞান বলে, একজন নারী একটি সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় ৫৬ ইইনিট ব্যথা সহ্য করে যা একসাথে মানবদেহের ৪৮টি হাড় ভাঙ্গার ব্যাথার সমান। এই বিষয়টি যদি আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা ওই দুই থেকে আট বছরের সময়ে শিশুর মস্তিষ্কে দিয়ে দিতে পারত তাহলে এই প্রজন্ম নারী জাতিকে ভোগ্যপণ্য মনে না করে সম্মান করত। তাদের মস্তিষ্ক ধরে নিতো- যে নারী মানবদেহের একসাথে ৪৮ টি হাড় ভাঙ্গার ব্যথা সহ্য করতে পারে সে আর যাইহোক দুর্বল নয়।
তখন তাদের মস্তিষ্ক বার্তা দিতো- তুমি নারী, তুমি মহিয়শী। তুমি কখনো স্ত্রী, কখনো জন্মদাত্রী।
তেমনিভাবেই যখন একটি নারী ছোটবেলায় সঠিক নৈতিক শিক্ষা পেয়ে বেঁড়ে উঠবে তখন সে কখনোই নিজের ঘরে স্বামী রেখে পর পুরুষের সাথে অবৈধ সম্পর্কে লিপ্ত হবে না।
মসজিদ মাদ্রাসা গুলোতে ইমাম সাহেবরা কিংবা মাদ্রাসা শিক্ষকগণ অধিকাংশ সময়ই পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন থাকেন। স্ত্রীর সাথে দীর্ঘদিন দেখা না হওয়ায় তাদের যৌনতা রূপ নেয় উগ্রতায়। যার প্রতিফলন আমরা দেখতে পাই মাদ্রাসা শিক্ষকের দ্বারা ছাত্রী ধর্ষণ কিংবা ছাত্র বলাৎকার। এখানেও যথাযথ নৈতিক শিক্ষার অভাব কাজ করে।
তৃতীয়ত হলো আইন বা বিচার ব্যবস্থা। উপরের পদক্ষেপ দুইটি বাস্তবায়ন সময়সাপেক্ষ। ততদিন নারীর নিরাপত্তার স্বার্থে এবং পরবর্তীতেও হয়ত মাঝে মধ্যে কোথাও অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটতে পারে। সেই সময়ে তাৎক্ষণিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনের অবশ্যই প্রয়োজন। আইনের অবশ্যই কঠোর এবং যথাযথ প্রয়োগের ব্যবস্থা থাকতে হবে। আইনভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নিতে হবে। যাতে অন্য অপরাধীর জন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন হয়।
কিন্তু নারী নিপীড়নের প্রধান কারণ, পুরুষতান্ত্রিক কাঠামো জিইয়ে রেখে শুধুমাত্র ফাঁসির বিধান অথবা যা কিছুই করেন না কেন, স্থায়ীভাবে নারী নিপীড়ন বন্ধ করা সম্ভব নয়।
লেখা: জাফর ইকবাল
বিতার্কিক ও গণমাধ্যমকর্মী
শাফিন / শাফিন

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার গণতন্ত্রের জন্য চ্যালেঞ্জ

কোচিং-এর গোলকধাঁধায়, শ্রেণিকক্ষে পাঠদানে গুরুত্ব নেই

সাংবাদিকের দল সমর্থন গণতন্ত্রের জন্য হুমকি

ইঁদুরের কৃতজ্ঞতা

নাগরিক সেবা ও প্রত্যাশার সংকট: রাষ্ট্রীয় কর্মচারী কোথায়?

টেকসই সমাজ গঠনে সাম্য একটি অপরিহার্য ভিত্তি

শুভ জন্মাষ্টমী : সত্য, সুন্দর ও সাম্য প্রতিষ্ঠায় শান্তির বার্তা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য

জনগণের অংশগ্রহণে নির্বাচিতরাই কাশ্মীরের শাসক

স্বৈরশাসকের বিদায়, বিদ্রোহ ও পলায়ন

জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তারেক রহমান

এপিআই ও এক্সিপিয়েন্ট উৎপাদনে বাংলাদেশের আত্মনির্ভরশীলতা: স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির নবদিগন্ত উন্মোচন
