সীমান্তে রোহিঙ্গা ত্রাস

সীমান্তে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। ক্যাম্প ছাড়াও সীমান্তে প্রতিনিয়তই মাদক পাচার, অপহরণ, ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা ঘটাচ্ছে রোহিঙ্গা। এসব সন্ত্রাসীদের প্রতিরোধ করতে গিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা হতাহত হচ্ছেন।
সর্বশেষ গত সোমবার সন্ধ্যায় বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রু সীমান্তে ‘মাদক চোরাকারবারিদের’ সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় একজন সামরিক কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। আর এ ঘটনায় র্যাবের এক সদস্যও গুরুতর আহত হয়েছেন। গোলাগুলির ঘটনার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, বান্দরবানের তমব্রু সীমান্তের শূন্য রেখায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে ‘রোহিঙ্গা মাদক কারবারিদের’ সঙ্গে। মঙ্গলবার ঢাকায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘গোয়েন্দা সংস্থার খবরের ভিত্তিতে মাদকবিরোধী অভিযান চালানো হচ্ছিল। দুর্ঘটনাবশত একজন অফিসার সেখানে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। তিনি কীভাবে গুলিবিদ্ধ হলেন এবং কোন মাদক কারবারিরা তাকে গুলি ছুড়লো এসব বিষয় নিয়ে আমরা কাজ করছি। এ ঘটনার সত্য উদঘাটন করে আমরা পরবর্তীতে জানাব।’
সূত্র জানায়, কক্সবাজারে ইয়াবা, মানব পাচার ও হাটবাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের অভ্যন্তরে প্রায় ১৪টি রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা বাড়ছে। শুধু তাই নয়, প্রকাশ্যে আগ্নেয়াস্ত্রের মহড়াও চলছে। গত সাড়ে চার মাসে খুন হয়েছেন ৩২ রোহিঙ্গা। এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে এবং পরিকল্পিতভাবে ক্যাম্পগুলো অস্থিতিশীল করতেই সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪টি আশ্রয় ক্যাম্পে ১১ লাখ ১৮ হাজার ৯১৩ জন নিবন্ধিত রোহিঙ্গা রয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের সূত্র মতে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে গত ১৭ মে পর্যন্ত সাড়ে চার মাসে রোহিঙ্গাদের অভ্যন্তরীণ বিরোধ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন ৩২ জন রোহিঙ্গা। এর মধ্যে জানুয়ারিতে ৮ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৬, মার্চে ১০, এপ্রিলে ৪ ও মে মাসে ৪ জন। টেকনাফ পুলিশের ভাষ্য, ৩২ রোহিঙ্গার মধ্যে পুলিশ ও বিজিবির সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন ১৫ জন। নিহত ব্যক্তিদের অধিকাংশ ইয়াবা ব্যবসায়ী। আর দুজন মানব পাচারকারী।
অপরদিকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রু সীমান্তে ‘চোরাচালানিদের’ সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় গত সামরিক বাহিনীর এক কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় র্যাবের এক সদস্য আহত হয়েছেন।
জানা গেছে, সোমবার দিবাগত রাতে তমব্রু সীমান্তের কোনারপাড়া শূন্যরেখায় এ ঘটনা ঘটে বলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর-আইএসপিআর জানিয়েছে। নিহত ব্যক্তি বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একজন কর্মকর্তা। তিনি প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা-ডিজিএফআইয়ে কর্মরত ছিলেন বলে আইএসপিআরের ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। আর এ ঘটনায় র্যাব সদস্য সোহেল বড়ুয়া (৩০) আহত হয়েছেন। তিনি র্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়নে কর্মরত। তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকায় পাঠানো হয়।
আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, র্যাব ও ডিজিএফআইয়ের মাদকবিরোধী যৌথ অভিযান চলাকালে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বান্দরবান জেলার তমব্রু সীমান্তে ‘মাদক চোরাচালানকারী সন্ত্রাসীদের’ সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। মাদক চোরাচালানকারীদের সাথে সংঘর্ষ চলাকালে মাদক চোরাচালানকারীদের গুলিতে দায়িত্বরত অবস্থায় ডিজিএফআইর একজন কর্মকর্তা (বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর কর্মকর্তা) দেশের জন্য আত্মত্যাগ করে শহীদ হন এবং র্যাবের একজন সদস্য আহত হন। সোমবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ঘুমধুমের কোনারপাড়া সীমান্তে র্যাবের সঙ্গে ‘কতিপয় দুষ্কৃতকারীর’ মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে র্যাব সদস্যসহ কয়েকজন হতাহত হন। র্যাব কর্মকর্তা সোহেলকে রাত পৌনে ১০টার দিকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। তখনও তার রক্তক্ষরণ হচ্ছিল বলে জানান হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশিকুর রহমান। এরপর রাত ২টার দিকে তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় এয়ার অ্যাম্বুলেন্স যোগে ঢাকায় পাঠানো হয়।
২০১৭ সালে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নির্যাতনে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের একটি দল তমব্রুর সীমান্তের কোনাপাড়ার শূন্যরেখার ক্যাম্পে ৬২১টি রোহিঙ্গা পরিবারের ৪ হাজার ২৮০ জন রোহিঙ্গা রয়েছে সেখানে। কোনাপাড়া ক্যাম্পের মাঝি (দল নেতা) দিল মোহাম্মদ মঙ্গলবার বলেছেন, তাদের ক্যাম্পের পাশে সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬ থেকে ৭টার মধ্যে গোলাগুলির ওই ঘটনা ঘটে। ক্যাম্পে থমথমে পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গারা আতঙ্কের মধ্যে আছেন। সীমান্তের এপারে ঘুমধম ইউনিয়ন পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য দিল মোহাম্মদ ভুট্টো বলেছেন, র্যাবের সঙ্গে চোরাচালানিদের সংঘর্ষের কথা তিনি শুনেছেন।
জানা গেছে, পাহাড় থেকে কথিত শান্তিচুক্তির অজুহাতে সেনা ক্যাম্প হ্রাস করার পরই অশান্ত হয়ে পড়েছে পার্বত্য ৩ জেলা। জেলাগুলোতে এখন চলছে উপজাতি সন্ত্রাসীদের আধিপত্য বিস্তারের ঘৃণ্য কার্যক্রম। নিজেদের মধ্যে আন্তকোন্দলে প্রায় সেখানে খুনের ঘটনা ঘটছে। এছাড়া প্রতিনিয়ত নিরীহ বাঙালিদের হত্যা তো রয়েছেই। স্থানীয় বাঙালীরা বলছেন, সরকার যদি আবারও পাহাড়ে যথেষ্ট পরিমাণ সেনা মোতায়েন করে তাহলেই কেবল পাহাড়ে শান্তি ফিরবে।
বান্দরবান সদর উপজেলার বাঘমারা, জামছড়ি, নাসালং পাড়া, আন্তা পাড়া, ক্যনাইজু পাড়া, মনজয় পাড়া, রাজবিলা এখনও সন্ত্রাসপ্রবণ এলাকা হিসেবে পরিচিত। প্রায়ই এসব এলাকায় চাঁদাবাজি, অপহরণ, খুন, গুমসহ নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঘটাচ্ছে সন্ত্রাসীরা। একসময় রাঙামাটির রাজস্থলীর সীমান্তবর্তী এসব এলাকা পুরোপুরি সন্ত্রাসী সংগঠন জেএসএসএর নিয়ন্ত্রণে ছিল। বান্দরবানে জেএসএস (মূল)-এর সংগঠন থাকলেও এখানে জেএসএস (সংস্কার)-এর কোনও সংগঠন ছিল না। প্রায় বছর খানেক আগে জয় বাহাদুর ত্রিপুরা আহ্বায়ক হয়ে বান্দরবানে সন্ত্রাসী সংগঠন জেএসএস (সংস্কার)-এর কার্যক্রম চালু করে।
তাদের অভিযোগ, নতুন এ সংগঠনের কার্যক্রম চালু করার বিষয়টিকে মেনে নিতে পারেনি অন্য উপজাতি সন্ত্রাসী দল জেএসএস (মূল)। এ কারণেই গোলাগুলি ও খুনের ঘটনা ঘটছে। উপজাতি সন্ত্রাসী সংগঠন জেএসএস (সংস্কার) সাংগঠনিক কার্যক্রম চালু করায় অন্য উপজাতি সন্ত্রাসী সংগঠনের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। উপজাতি সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর মধ্যে বনিবনা হচ্ছিল না।
অপরদিকে কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সাতটি করে সন্ত্রাসী বাহিনী রয়েছে। এর মধ্যে টেকনাফের আবদুল হাকিম বাহিনী বেশি তৎপর। এ বাহিনীর সদস্যরা মুক্তিপণ আদায়ে যখন তখন লোকজনকে অপহরণ করে। মুক্তিপণ না পেলে হত্যা করে লাশ গুম করে। ইয়াবা, মানব পাচারে যুক্ত থাকার পাশাপাশি এ বাহিনীর সদস্যরা রোহিঙ্গা নারীদের তুলে নিয়ে ধর্ষণের ঘটনাও ঘটায়। গত ২৬ মার্চ বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ই-ব্লক থেকে পুলিশ আয়েশা বেগম (১৯) নামের এক তরুণীর লাশ উদ্ধার করে। তাকে ধর্ষণের পর শ^াসরোধে হত্যা করা হয়েছে। এর আগে গত ৩ ফেব্রুয়ারি রাতে মুখোশধারী একদল রোহিঙ্গা উখিয়ার কুতুপালং শিবির থেকে খতিজা বেগম নামে এক কিশোরীকে অপহরণের পর ধর্ষণ করা হয়। পরে তাকে হত্যার পর তার লাশ জঙ্গলে ফেলা হয়।
বালুখালী ক্যাম্পের এক গৃহবধূ জানান, সম্প্রতি রাতের বেলায় মুখোশধারী তিন যুবক ঘরে ঢুকে তার এক কিশোরী মেয়েকে অপহরণের চেষ্টা চালিয়েছে।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সূত্র জানায়, গত ২০১৬ সালের ১৩ মে টেকনাফের মুছনী রোহিঙ্গা শিবিরের পাশে শালবন আনসার ক্যাম্পে হাকিম বাহিনীর সন্ত্রাসীরা হামলা চালায়। এ সময় আনসার কমান্ডার আলী হোসেনকে গুলি করে হত্যা করে। আর ক্যাম্প থেকে ১১টি আগ্নেয়াস্ত্র লুট করা হয়। সন্ত্রাসী হাকিমের বাড়ি মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের মংডু শহরের দক্ষিণ বড়ছড়া এলাকায়। ২০১৪ সালে রোহিঙ্গাদের পক্ষে ‘স্বাধিকার’ আন্দোলনের ডাক দিয়ে ‘হারাকান আল ইয়াকিন’ বাহিনী নামে বিভিন্ন জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করে। তিনি ফেসবুকে ভিডিও বার্তার মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের ঐক্যের ডাক দেয়। হাকিমের পাঁচ ভাই জাফর আলম, রফিক, নুরুল আলম, আনোয়ার ও ফরিদের নেতৃত্বে রোহিঙ্গাদের আস্তানায় ইয়াবার টাকা, মুক্তিপণের টাকা, মানব পাচারের টাকা সংগ্রহ করা হয়।
এছাড়া টেকনাফের বাহারছড়া এলাকায় আব্দুর রহমান (১৮) নামে এক কৃষক অপহরণের শিকার হন। এ ঘটনায় শফিক ওরফে লেডু (৩৫) নামে এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন। অপহরণের শিকার কৃষক এবং গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি দুজনই টেকনাফের বাহারছড়া বড়ডেইল পাড়ার বাসিন্দা। এর আগে গত ২৯ সেপ্টেম্বর ভোরে হ্নীলা ইউনিয়নের পানখালী ও মরিচ্যাঘোনা এলাকা থেকে ৫ জন কৃষক অপহৃত হন। এদের মধ্যে তিনজনকে ওইদিন সন্ধ্যায় আহতাবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর দুই দিন পর ৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে অপর দুই কৃষক মুক্তি পান। আবার মুক্তিপণের দাবিতে টেকনাফের পাহাড়ি এলাকা থেকে পাঁচ কৃষককে অপহরণ করে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা। তাদের মধ্যে আহত অবস্থায় তিনজনকে উদ্ধার করা হয়। বৃহস্পতিবার ভোরে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের পানখালী ও মরিচ্যাঘোনা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আর নিখোঁজ দুজন হলেন হ্নীলা ইউনিয়নের পানখালীর নজির আহমদ (৫০) ও তার ছেলে মোহাম্মদ হোসেন (২৭)।
স্থানীয় সূত্র জানায়, ঘটনার দিন ভোরে পাঁচজন খেতে কাজ করতে যান। সেখান থেকে তাদের ১০-১২ জন অপহরণ করে পাহাড়ে নিয়ে যায়। এর মধ্যে স্থানীয় আবুল মঞ্জুরের ছেলে শাহজাহান (৩৫), ঠান্ডা মিয়ার ছেলে আবু বক্কর (৪০) ও আবু বক্করের শিশুপুত্র মেহেদী হাসানকে (১২) ধানখেত থেকে এবং নজির আহমদ ও তার ছেলে মোহাম্মদ হোসেনকে শসাখেত থেকে অপহরণ করা হয়। অপহরণকারীরা প্রত্যেকের পরিবারে ফোন করে পাঁচ লাখ টাকা করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়েছে। আর টাকা না পেলে তারা কৃষক শাহজাহানকে গুলি করে। এ ছাড়া আবু বক্কর ও মেহেদী হাসানকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করা হয়েছে।
এমএসএম / এমএসএম

বিসিক মুদ্রণ শিল্পনগরী প্রকল্পের মাটি ভরাটের প্রিলেভেল সার্ভে কাজে প্রকল্প পরিচালকের অনিয়ম-দুর্নীতি

মাদারীপুরের আলোচিত মিথ্যা মুক্তিযোদ্ধার কোটায় একই পরিবারের চারজন করছেন সরকারি চাকরি

নিষিদ্ধ হলেও হিযবুত তাহরীরের প্রকাশ্যে কর্মসূচী ঘোষণা

মিরপুর ফায়ার সার্ভিসের ট্রেনিং কমপ্লেক্সের অফিসার তৌহিদুলের শাস্তি দাবি

বিসিকের প্রকল্প পরিচালক মোঃ রাকিবুল হাসানের ঘুস-দুর্নীতি সমাচার

জমি ক্রয়ের নামে ভাইয়ের বিরুদ্ধে প্রবাসি স্বামীর অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

বিআইডব্লিউটিএ বন্দর শাখার সাবেক পরিচালক সাইফুলের টাকার উৎস কি?

নার্গিসকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি দেওয়া হোক

গাজীপুর গণপূর্তের সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী আনোয়ারুল আজিমের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ

গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী আতিকের ঢাকায় ১৯ বছরের লুটপাটের রাজত্ব

মসজিদের নামে জমি দখলের চেষ্টা করছে মল্লিক বিল্ডার্স

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ডিজি আবু সুফিয়ান এর বিরুদ্ধে অবৈধভাবে টেন্ডার বাতিল এর অভিযোগ
