আমার দেখা রাজনীতি ও বাস্তবতা
আশির দশকের শুরুতে যে সমস্ত রাজনীতিবিদদেরকে জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু বলতে শুনেছি যাদেরকে দেখেছি মিছিলের নেতৃত্ব দিতে যে সমস্ত নেতাদের এখন আর নেতৃত্বে দেখিনা। ওদের হয়তো গায়ের জোর কম হয়ে গেছে তাই ধাক্কায়ে সামনে যেতে পারে না অথবা বিশেষ কোন পদ না থাকায় তাদের গ্রহণযোগ্যতা নেই।
অথচ আওয়ামী লীগের চরম দুর্দিনে এরা রাজপথের লড়াকু সৈনিক ছিল। সেদিন সরকার ক্ষমতায় ছিল না, বাণিজ্যের ও কোন সুযোগ ছিল না। তাদের অর্থ অথবা বাবার জমি বা ফসল বিক্রি করা টাকা দিয়ে দলকে বাঁচিয়ে রেখেছিলো।এখন তাদের টাকাও নেই, রাজনীতিতে পদ ও নেই, শরীরে বল ও নেই।চায়ের দোকানে অপেক্ষায় বসে থাকা একটা চা আর একটা বিড়ির অপেক্ষায় কাটে অনেক ত্যাগী নেতাকর্মীর জীবন। ইউনিয়ন থেকে জেলা পরিষদ পর্যন্ত নির্বাচিত হচ্ছে অধিকাংশ হাইব্রিড নেতা। কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে নির্বাচিত হওয়ার পর এমন কোন অপকর্ম নেই যা তারা পারে না। বাংলাদেশ ক্রেতা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ফাউন্ডেশনর একটা জরিপে প্রতিয়মান হয়েছে দেশের ৮৫ শতাংশ নির্বাচিত প্রতিনিধিদের একই অবস্থা। মনোনয়ন থেকে শুরু করে নির্বাচন পর্যন্ত যে পরিমাণ টাকা দরকার সে পরিমাণ টাকা বুনিয়াদি নেতাকর্মীদের কাছে না থাকার কারণে মনোনয়ন পাচ্ছে হাইব্রিড নেতা, কালো টাকার মালিক। ফলশ্রুতিতে রাজনীতিবিদদের হাতে নেই রাজনীতি।
এমএসএম / এমএসএম
জ্বালানি ব্যবস্থায় আমদানিনির্ভরতা কমাতে করণীয়
ইউরোপ আমেরিকার সম্পর্কের টানাপোড়েন
জুলাই সনদ, গণভোট ও নির্বাচন
বিমানবন্দরে দর্শনার্থীদের বিশ্রামাগার জরুরি
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে সচেতনতার বিকল্প নেই
ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনের অগ্রনায়ক তারেক রহমান
তারেক রহমানের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
গণতন্ত্র, সুশাসন এবং জনগণ
বৈষম্য ও দারিদ্র্য কমাতে সমাজ ও রাষ্ট্রের দায়
গ্রামীণ ঐতিহ্য ও শীত কালীন রসদ সুমিষ্ঠ খেজুর রস
প্রতিশোধের রাজনীতি জাতির জন্য এক অভিশাপ
জলবায়ু সম্মেলন ও বিশ্বের ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী