ঢাকা সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

অভিনেতারা চাই নেতা হতে, নেতারা চাই আমেরিকা যেতে


হেদায়েত উল্লাহ তুর্কী photo হেদায়েত উল্লাহ তুর্কী
প্রকাশিত: ১৬-৬-২০২৩ দুপুর ১১:৪৫

সম্প্রতি রাজনীতিতে দুটো বিষয় পরিলক্ষিত হচ্ছে। একটি হচ্ছে অভিনেতারা নেতা হতে চাচ্ছেন আর অন্যটি হলো নেতারা আমেরিকা যাওয়ার পথ সুগম রাখতে চাচ্ছেন। গত মাস থেকেই রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করছেন অভিনেতা এবং আমেরিকা। সম্প্রতি ঢাকা -১৭ আসনের সংসদ সদস্য চলচিত্র অভিনেতা আকবর হোসেন পাঠান (চিত্র নায়ক ফারুক) মৃত্যুবরণ করলে আসনটি কব্জায় নেওয়ার জন্য উঠে পড়ে লাগে ঢাকার চলচিত্র এবং টেলিভিশনের বেশ কয়েকজন অভিনেতা। তাদের হাব ভাব এবং হাক ডাক দেখে মনে হয়েছিলো এটা অভিনেতাদের জন্য সংরক্ষিত একটি আসন। শুধুমাত্র অভিনেতারা এই আসনে নির্বাচন করার অধিকার রাখেন। আলোচনার সূত্রপাত্র করেন টেলিভিশনের পরিচিতমুখ মোঃ সিদ্দিকুর রহমান। তিনি সবার চেয়ে একধাপ এগিয়ে ছিলেন। তিনি সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান (চিত্র নায়ক ফারুক) এর মৃত্যুর পূর্বেই সংসবাদ সম্মেলন করে নিজের প্রার্থিতা ঘোষনা করেন। তিনি সংবাদ সম্মেলনে সংসদ সদস্যের মৃত্যুর পূর্বেই তাঁর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার জন্য সংসদ সদস্য হতে চান বলে ঘোষনা করেন। তাঁর এই ঘোষনার মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক দৈন্য দশা ফুটে উঠে। একজন অসুস্থ সংসদ সদস্যর রোগমুক্তির কামনা না করে তিনি মৃত্যুর অপেক্ষায় ছিলেন। ছাত্রজীবনে কখনো ছাত্রলীগ বা কর্মজীবনে যুবলীগ, আওয়ামী লীগ বা কোন সহযোগী সংগঠনের কোন পদ পদবীতে না থাকলেও তিনি ঢাকার গুলশান বনানীর মতো অভিজাত এবং গুরুত্বপূর্ণ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশি ছিলেন। মনোনয়ন যে কেউ পাইতে পারে বা চাইতে পারে। এটা সকলের নাগরিক অধিকার। কিন্তু চিন্তার বিষয় তিনি একাধিকবার সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন নির্বাচন করতে টাকা কোন বিষয় নয়। টাকার কোন অভাব হবে না। তিনি দেশের বড় কোন শিল্পপতি নন বা ব্যবসায়ি নন। একজন মধ্যমসারির টেলিভিশন অভিনেতা যখন টাকার গরমে সংসদ সদস্য হতে চান তখন রাজনীতির গতিবিধির পরিবর্তন হয়েছে বলে মনে করতে হবে। তিনি নির্বাচন করতে চেয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে কিন্তু কথা বলেছেন প্রায়ত সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মতো। জিয়াউর রহমান রাজনীতির শুরুর দিকে বলেছিলেন মানি ইজ নো প্রোবেলেম। অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে মনের দুঃখে দুবাই গিয়ে দুঃখ ভোলার চেষ্ঠা করেছেন। শুধু অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান নয় এই আসনে দলীয় মনোনয়নে সংসদ হতে চেয়েছিলেন চিত্র নায়ক ফেরদৌস। মাঝে মধ্যে তাকে বিভিন্ন নির্বাচনী প্রচারণায় আওয়ামী লীগের প্রার্থীর নির্বাচনী ট্রাকে দেখা গেলেও সক্রিয় রাজনীতিতে কখনো দেখা যায়নি। কিছুদিন পূর্বে চাপাইনবাবগঞ্জের একটি আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন চিত্রনায়িকা মাহি। তিনি দলীয় মনোনয়ন না পেলেও দলের সাধারণ সম্পাদক জনাব ওবায়দুল কাদের তাঁর পক্ষে যেভাবে সাফাই গেয়েছিলেন তাতে বোঝা যায় অদূর ভবিষতে তিনি দলীয় মনোনয়ন পেতেই পারেন। তিনি কখনো রাজনীতির মাঠে না থাকলেও চাপাইনবাবগঞ্জ ছাত্রলীগের একটা অনুষ্ঠানে তিনি গুরুত্বপূর্ণ অতিথি হয়ে অতিথির আসন অলংকৃত করেছিলেন। রাতারাতি তিনি আওয়ামী লীগের উপকমিটিতে স্থান করে নেন। আওয়ামী লীগের টিকিটে সংসদ সদস্য হওয়ার দৌড়ে আছেন চিত্র নায়ক ড্যানি সিডাক, চিত্র নায়ক যায়েদ খান, অভিনেত্রী উর্মিলা শ্রাবন্ত্রী কর, অভিনেত্রী সুইটি, চিত্রনায়িকা অপু বিশ^াস, চিত্র নায়ক শাকিব খান, চিত্র নায়ক আলমগীর। জাতীয় পার্টি থেকে অনেকদিন যাবত চেষ্ঠা করে যাচ্ছেন চিত্র নায়ক সোহেল রানা, চিত্র নায়ক রুবেল। জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি থেকে সংসদ সদস্য হওয়ার চেষ্টা করছেন চিত্র নায়ক হেলাল খান সহ অনেকে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি দু দল থেকেই সংসদ সদস্য হওয়ার চেষ্ঠা করেছেন চলচিত্র নায়ক এবং খলনায়ক মনোয়ার হোসেন ডিপজল। তিনি বিএনপির রাজনীতি থেকে একাধিকবার ঢাকা সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কমিশনার নির্বাচিত হয়ে থাকলেও মীরপুরের আওয়ামী লীগের মনোনীত এবং নির্বাচিত সংসদ সদস্য জনাব আসলামুল হক এর মৃত্যুর পর তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশি ছিলেন এবং আওয়ামী লীগের দলীয় নেতাকর্মীর বাঁধারমুখে পড়ে কোনরকম জান নিয়ে পালিয়ে যান। তবে এই মুহুর্তে সবচেয়ে আলোচিত চিত্রনায়ক আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। তিনি বগুড়া থেকে ঢাকার গুলশান পর্যন্ত পৌছে গেছেন। তিনি বগুড়ার উপনির্বাচনে জাতীয় পার্টির মনোনয়ন প্রত্যাশি ছিলেন। দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে তিনি স্বতন্ত্র নির্বাচন করে সামান্য ভোটে পরাজিত হন। অভিনেতা অভিনেত্রীদের সংসদ সদস্য হওয়ার ইচ্ছা জাগতে শুরু করে বাকের ভাই খ্যাত জনাব আসাদুজ্জামান নূর একাধিকবার সংসদ সদস্য এবং মন্ত্রী হওয়ায়। রুপালী পর্দা থেকে এসে নারায়নগঞ্জের মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সংসদ সদস্য হয়ে তাক লাগিয়ে ছিলেন চিত্রনায়িকা কবরী। গায়িকা এবং নায়িকা মমতাজ বেগম প্রথমে সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য এবং পরবর্তীতে সরাসরি নির্বাচন করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর সকল অভিনেতা, অভিনেত্রীদের মনে আশার সঞ্চার হয়। তাঁরা ভাবতে থাকেন মমতাজ বেগম পারলে আমরা কেন পারবো না। মমতাজ বেগমের পথ ধরে বর্তমান সংসদে সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য আছেন একসময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী সুবর্ণা মোস্তফা। শুধু অভিনেতা অভিনেত্রী নয় এক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই সঙ্গীতশিল্পীরা। দেশবরণ্য সঙ্গীতশিল্পী অঞ্জনা খ্যাত মনির খান ঝিনেইদাহ থেকে একাধিকবার দলীয় মনোনয়ন চেয়ে ব্যর্থ হয়ে রাজনীতি থেকে অবসরের ঘোষনা দিয়েছেন। অথচ একসময় তিনি জাতীয়তাবাদী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন জাসাস এর শীর্ষ পর্যায়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন। বিএনপির দলীয় মনোনয়ন চেয়েছেন সঙ্গীত শিল্পী ও প্রিয়া ও প্রিয়া খ্যাত জনাব আসিফ আকবর। জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী এসডি রুবেল, মহুয়া লিপি সহ অনেকে আওয়ামী লীগের টিকিটে সংসদ সদস্য হওয়ার চেষ্ঠা করে যাচ্ছেন। একসময়ের জনপ্রিয় খলঅভিনেতা ওয়াসিমুল বারি রাজিব চেষ্টা করেছিলেন সংসদ সদস্য হতে। মরণব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে তিনি মৃত্যুরবণ করায় তাঁর ইচ্ছা পূরণ হয়নি। অভিনেতা অভিনেত্রী, সঙ্গীতশিল্পীদের মতো ক্রীড়াঙ্গনের তারকারা ছুটছেন সংসদ সদস্য হওয়ার দৌড়ে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে বাংলাদেশে ক্রিকেট দলের প্রথম টেস্ট অধিনায়ক জনাব নাঈমুর রহমান দূর্জয় মানিকগঞ্জ থেকে একাধিকবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। বাংলাদেশ ক্রীকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা নড়াইল থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। খুলনা থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন প্রখ্যাত ফুটবলার সালাম মুর্শেদি। লক্ষীপুর থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন ক্রীড়া সংগঠক হারুন-অর-রশিদ। ক্রীড়া সংগঠক থেকে ঢাকার সবুজবাগ খিলগাঁও আসনে সংসদ সদস্য হয়ে উপমন্ত্রী হয়ে তাক লাগিয়েছিলেন সাবের হোসেন চৌধুরী। তিনি তাঁর জয়ের ধারা এখনো অব্যাহত রেখেছেন। বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক আরিফ খান জয় নেত্রকোনা থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে প্রথমবারেই উপমন্ত্রী হয়ে সবার নজর কেড়ে ছিলেন। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি থেকে সংসদ সদস্য হয়েছেনে নাজমুল হাসান পাপন। মাগুরা থেকে সংসদ সদস্য হওয়ার দৌড়ে হুসাইন বোল্টের গতিতে ছুটে চলছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেটদলের বর্তমান অধিনায়ক বিশ^সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। তিনি মাগুরার বাইরেও যে কোন জায়গা থেকে দলীয় মনোনয়ন পেতে পারেন বলে গুনজন রয়েছে। তিনি আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার অত্যন্ত স্নেহভাজন হওয়ায় তাকে সবাই হিসেবের খাতায় রাখছেন সবসময়। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে একাধিকবার মন্ত্রীত্ব লাভ করেছেন প্রখ্যাত ফুটবলার মেজর হাফিজ উদ্দিন। সে পথ ধরে ছুটে চলছেন বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক মোহম্মদ আমিনুল হক। অভিনেতা, অভিনেত্রী, সঙ্গীতশিল্পী, খেলোয়াড়রা যখন রুপালী পর্দা আর মাঠ ছেড়ে তাদের পরিচিতি কাজে লাগিয়ে যখন সংসদ ভবনে প্রবেশের চেষ্ঠা করছেন তখন রাজনীতিবিদরা মুলধারার রাজনীতি বাদ দিয়ে ব্যস্ত অন্যধারার রাজনীতি নিয়ে। আমেরিকার ভিসানীতি ঘোষনার পর থেকেই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বা বিরোধীদল জাতীয় পার্টি, বৃহৎদল বিএনপি সকলেই এখন নিজেদের এবং পরিবারের আমেরিকার ভিসা বাঁচাতে ব্যস্ত। জ¦ালাও পোড়াও রাজনীতি থেকে বের হয়ে অনেকটা সুর নরম করে ফেলছেন। সুর নরম করার অন্যতম কারন আমাদের দেশের অধিকাংশ রাজনীতিবিদদের পরিবার বা পরিবারের কেউ না কেউ স্বপ্নের দেশ আমেরিকা থাকে। দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় যাদের আস্থা নেই তাদের সন্তানরা লেখাপড়া করেন সুদুর মার্কিন মুলুকে। অভিযোগ রয়েছে অনেকে সেখানে টাকা পাচার করে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। সম্পদের সেই পাহাড় পাহারা দিয়ে থাকেন নিজ স্ত্রী অথবা কোন গার্লফ্রেন্ড। মাঝে মধ্যে রাজনীতির ময়দানে ক্লান্ত হয়ে অনেকে জলকেলি খেলতে যান সুদুর আমেরিকা। রাজনীতি করে যদি আমেরিকায় স্থায়ী বসত না গড়তে পারেন তাহলে অনেকের এতদিনের অর্জন বৃথা যাবে বলে মনে করেন। শুধু আমেরিকা নিয়ে নয় অনেকে চিন্তায় আছেন কানাডার বেগম পাড়া নিয়ে। কানাডার ভিসা বন্ধ হয়ে গেলে বেগমরা কি করবেন? নিজের বেগম থাকবেন নাকি আবার অন্যর বেগম হয়ে যাবেন। নানান চিন্তায় অনেক রাজনীতিবিদের রাতের ঘুম হারাম হয়ে চোখের নিচে কালি পড়ে গেছে। সরকার এবং বিরোধী সকল দলসমূহ এখন একই সুরে কথা বলছেন। যেভাবেই হোক নিজেদেরকে আমেরিকার ভিসানীতি থেকে বাঁচাতে হবে। আমেরিকার ভিসানীতি ঘোষণার পর সরকারী দল মনে মনে বগল বাঁজাচ্ছেন এইভেবে যে বিরোধীদলসমূহ আর জ¦ালাও পোড়াও ভাংচুর করতে পারবে না। অন্যদিকে বিরোধীদলসমূহ মনে মনে সন্দেশ খাচ্ছেন এইভেবে যে সরকার নিজেদের দলীয় নেতাদের ভিসা বাঁচাতে সুষ্ঠ এবং নিরপেক্ষ ভোট অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করবেন। প্রয়োজন হলে তত্বাবধায়ক সরকার গঠন করবেন। এখন উভয় দলের সভা সমাবেশে আন্দোলন সংগ্রামের চেয়ে আমেরিকার ভিসানীতির কথা বেশী আলোচনা হয়। উভয় দলই মনে করেন আমেরিকার ভিসানীতি তাদের পক্ষে জয়লাভের আভাস বহন করছে। একসময় যে সকল নেতারা জনগনই সকল ক্ষমতার উৎস বলে চেচিয়ে গলা ফাটাতেন তারাই এখন আমেরিকা সকল ক্ষমতার উৎস মনে করছেন। মনে হচ্ছে রাজনীতির হাওয়া বদল হচ্ছে অভিনেতারা চাই নেতা হতে, নেতারা চাই আমেরিকা যেতে।

মোঃ হেদায়েত উল্লাহ তুর্কী
ডেপুটি রেজিস্ট্রার
জগন্নাথ বিশ^বিদ্যালয়।
  

শাফিন / শাফিন

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার গণতন্ত্রের জন্য চ্যালেঞ্জ

কোচিং-এর গোলকধাঁধায়, শ্রেণিকক্ষে পাঠদানে গুরুত্ব নেই

সাংবাদিকের দল সমর্থন গণতন্ত্রের জন্য হুমকি

ইঁদুরের কৃতজ্ঞতা

নাগরিক সেবা ও প্রত্যাশার সংকট: রাষ্ট্রীয় কর্মচারী কোথায়?

টেকসই সমাজ গঠনে সাম্য একটি অপরিহার্য ভিত্তি

শুভ জন্মাষ্টমী : সত্য, সুন্দর ও সাম্য প্রতিষ্ঠায় শান্তির বার্তা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য

জনগণের অংশগ্রহণে নির্বাচিতরাই কাশ্মীরের শাসক

স্বৈরশাসকের বিদায়, বিদ্রোহ ও পলায়ন

জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তারেক রহমান

এপিআই ও এক্সিপিয়েন্ট উৎপাদনে বাংলাদেশের আত্মনির্ভরশীলতা: স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির নবদিগন্ত উন্মোচন

ট্রাম্প-উরসুলার বাণিজ্য চুক্তিতে স্বস্তির হাওয়া