ঢাকা রবিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৫

মাশরাফিকে ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি করা সময়ের দাবি


লায়ন নূর ইসলাম photo লায়ন নূর ইসলাম
প্রকাশিত: ৭-৭-২০২৩ দুপুর ৪:২০

বাংলাদেশ ওয়ানডে দলের ক্যাপ্টেন তামিম ইকবাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন। সামনে এশিয়া কাপ এবং বিশ্বকাপ। ইতিপূর্বে মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে থেকে এবং মাহমুদ উল্লাহ টেস্ট থেকে বিদায় নিয়েছেন যা শ্রুতিমধুর ছিল না, টি টুয়েন্টিতও নেই । তারা নিজেরাই অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন অথচ মুশফিক, তামিম এবং মাহমুদ উল্লাহদের অক্লান্ত পরিশ্রমেই বাংলাদেশ ক্রিকেট আজকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত অথচ প্রত্যেকের বিদায় হচ্ছে বোর্ডের সাথে অনৈক্যের কারণে। কী কারণে ক্রিকেটারদের অভিমান,পরবর্তীতে অবসরের ঘোষণা যা বিচারবিভাগীয় তদন্তের দাবি রাখে। তাদের রাজসিক  বিদায় আশা করেছির দেশবাসী। একজন সতীর্থ  ক্রিকেটার ছাড়া অন্যরা কীভাবে বুঝবে তাদের মনের কথা। বোর্ডের কর্মকর্তাদের সাথে ক্রিকেটারদের দুরত্ব বেড়ে গেলে ভালো পারফরমেন্স আশাকরা অর্থহীন। কী ঘটেছিল বাংলাদেশ ক্রিকেটের সেরা ব্যাটসম্যান তামিমের সাথে যার জন্য কেঁদে কেঁদে তার বিদায় নিতে হলো। দেশের মানুষ এই বিদায়কে ভালোভাবে গ্রহন করে নাই। ক্যাপ্টেন মাশরাফি বাংলাদেশের অধিকাংশ ক্রিকেটারের পালস বুঝেন, অধিনায়ক হিসেবে ছিলেন অসাধারণ, প্রতিটি ক্রিকেটার তাহাকে ভালোবাসেন ও শ্রদ্ধা করেন, আইকন ভাবেন। তিনি এমপি হয়েও ক্রিকেট নিয়েই থাকতে ভালোবসেন তাই দেখা যাচ্ছে বিপিএল'র কোনো একটি টিমের নেতৃত্বে। অনেকের ধারণা তিনি সার্বক্ষণিক ক্রিকেটের নেতৃত্ব দিতে পারলে বাংলাদেশ ক্রিকেট অনন্য উচ্চতায় পৌঁছাবে । তাই তাহাকে বোর্ডের সভাপতি মনোনিত করলে এই ধরণের অসন্তোষ সৃষ্টি হয়ে অপ্রত্যাশিত অবসরের মতো ঘটনা ঘটবে না বলে ক্রিকেট প্রেমিদের বিশ্বাস।

এমএসএম / এমএসএম

অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি

টেকসই উন্নয়নে প্রাথমিক শিক্ষা

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি ও বাস্তবতা

গাজায় যুদ্ধের নৃশংসতা ও আন্তর্জাতিক বিচার আদালত

বন্ধ হোক অপসাংবাদিকতা

বিভাজনের রাজনীতি দেশের জন্য হুমকি হতে পারে

প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের স্বপ্নের সৌদি আরব

শারদীয় দুর্গোৎসবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ ভাবনা

দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করার জন্য প্রয়োজন পর্যটন গন্তব্যগুলোর সামগ্রিক উন্নয়ন এবং শক্তিশালী ব্র্যান্ডিং

গণতান্ত্রিক অধিকার ও নতুন নেতৃত্বের অন্বেষণ

দুঃখই সবচেয়ে আপন

জাতিগত নিধন বন্ধে জাতিসংঘের ব্যর্থতা

গণতান্ত্রিক হতে হলে মৌলিক অধিকার সমুন্নত রাখতে হয়