লুৎফর রহমান বেঁচে আছেন

জাতির পিতার ফটো সাংবাদিক লুৎফর রহমানের মৃত্যু হয়েছে এটা আমার বিশ্বাস হয়না। তবুও সকলের সাথে বিশ্বাস করতে হচ্ছে। মানুষ সব চেয়ে বেশি ভয় করে মৃত্যুকে। তাই সব সময় মৃত্যুকে এড়িয়ে পালিয়ে বেড়াতে চায়। তবুও মৃত্যুকে আলিঙ্গন না করে কোন উপয় নেই মানুষের। মৃত্যুর বেদনা মানুষকে ক্ষনিকের জন্য হলেও পৃথিবীর প্রতি অনাসক্ত করে তোলে। আমি মনে করি মৃত্যু যন্ত্রনায় কাতর হওয়া উচিত নয়। তবে অকট্য সত্য যে জীবনকে আটকে রাখা যাবে না। আমি এই পরম সত্যকে বার বার উপলব্দি করি। মৃত্যু তার শোক ও দুঃখের মাধ্যমে জীবনের সত্যের, মুক্তির ও শক্তির ত্রয়িরূপকে ফুটিয়ে তোলে। সুতরং সুখের মতো দুঃখকেও আমি স্বাগত জানাই। স্বাগত জানাই জীবনের মতো মৃত্যুকেও। জীবনকে সত্য বলে জানতে গেলে মৃত্যুর মধ্যদিয়েই তার পরিচয় পেতে হবে। যে মানুষ ভয় পেয়ে মৃত্যুকে এড়িয়ে জীবনকে আঁকড়ে রয়েছে, জীবনের পরে তার যথার্থ শ্রদ্ধা নেই বলে জীবনকে সে পায় না। যে লোক এগিয়ে গিয়ে মৃত্যুকে বন্দি করতে ছুটছে, সে দেখতে পায়, যাকে সে ধরছে সে মৃত্যুই নয়, সে জীবন। সেই জীবনে তার মৃত্যু নেই।
বঙ্গবন্ধুর স্নেহধন্য ফটোসাংবাদিক লুৎফর রহমানের জন্ম ১৯২৬ সালের ২০শে ডিসেম্বর ব্রিটিশ ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুরে। একসময় তারা সপরিবারে রাজশাহীতে বসবাস শুরু করেন। লুৎফর রহমানের শৈশব, কৈশোর ও তারুণ্যের সোনালি দিনগুলো কেটেছে রাজশাহী মহানগরীর কেন্দ্রস্থল বড়কুঠি এলাকায়। যৌবনেই ছবি তোলাটা তার একটা শখের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছিল। জীবনের শুরুতে তিনি ছিলেন ব্রিটিশ এয়ারফোর্সে চাকুরী করতেন। ছবি তোলার নেশায় চাকুরি ছেড়ে আজীবন ফটোগ্রাফিতেই যুক্ত থাকেন তিনি। ষাটের উত্তাল সময়ের বহু রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের ব্যক্তিগত জীবনের নানা ঘটনা লুৎফর রহমানের ক্যামেরায় মূর্ত হয়ে উঠেছিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উত্তাল ভাষণের ঐতিহাসিক মুহুর্ত গুলো এখনো প্রাণবন্ত হয়ে আছে তার ছবিতে।
১৯৬৬ সালে তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ বেতারে প্রথম চাকুরি নেন তিনি। এরপর বিভিন্ন সময়ে শিল্পকলা একাডেমি, এফডিসি, বিটিভি, ডিআইটি, শিশু একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানের হয়ে কাজ করেন ফটোগ্রাফার লুৎফর রহমান। বঙ্গবন্ধুর প্রয়াণের আগ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সাথে ফটোসাংবাদিক লুৎফর রহমানের ঘনিষ্টতা অক্ষুণ্ন ছিল। ক্যামেরা যোদ্ধা লুৎফর রহমান ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বেতার ও টেলিভিশনে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের ছবি, ১৯৭১ এর ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ সহ মহান মুক্তিযুদ্ধের অসংখ্য ছবি তুলেছেন । লুৎফর রহমান ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় ভাবে অংশগ্রহন করেন। এছাড়া স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের রাজনীতি ও বঙ্গবন্ধু সরকারের গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানের ছবি তুলেছেন। বঙ্গভবনে অনেক রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে তিনি ছিলেন নিয়মিত। সেখানে লুৎফর রহমান বিভিন্ন দেশ-বিদেশী স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বকে কাছ থেকে দেখেছেন। অনেকের সাথে পরিচিত হন।
লুৎফর রহমান ১৯৭৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ফটোগ্রাফি কম্পিটিশনে তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে হতাশাগ্রস্থ মানুষ ও প্রকৃতির উপর দুটি ছবি জমা দিয়ে ১ম ও ২য় পুরস্কার অর্জন করেন। লুৎফর রহমান কাজের স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন বিভিন্ন পর্যায়ে ১২ টি সার্টিফিকেট ও পদক। স্বাধীন বাংলাদেশে তিনি টেনাসিস পুরস্কার পান। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখার জন্য আলোকচিত্রী লুৎফর রহমান ভারত সরকারের কাছ থেকে ২টি সার্টিফিকেট লাভ করেন। ১৯৯৬ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এলে স্মরণীকা প্রকাশের জন্য স্বাধীনতা যুদ্ধের এবং বঙ্গবন্ধুর কিছু ছবির প্রয়োজন হয়। ফটোগ্রাফার লুৎফর রহমান বেশ কিছু ছবি প্রদান করেন এবং শেখ হাসিনার দেওয়া পুরনো ছবিগুলো এডিট করে রি-প্রিন্ট করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের প্রিয়ভাজন ও ব্যক্তিগত ফটোসাংবাদিক লুৎফর রহমান। খ্যাতিমান এই আলোকচিত্র শিল্পীর ক্যামেরায় তোলা বঙ্গবন্ধুর সব বিখ্যাত ছবি আমরা দেখতে পাই।
১৯৫২ সালের দিকে রাজশাহী নগর কেন্দ্রের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, প্রেসক্লাব এবং সামাজিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনের খ্যাতিমান ব্যক্তিদের ছবি তুলতে থাকেন তরুণ লুৎফর রহমান। ঐ সময় প্রভাস চন্দ্র লাহিড়ী, বিরেন সরকার, প্রমথনাথ বিশী, কামারুজ্জামান প্রমুখ ব্যক্তিদের সাথে তার পরিচয় ঘটে। রাজশাহীর জমিদার ব্রজেন মিত্রের পারিবারিক বহু অনুষ্ঠানে লুৎফর রহমান ছিলেন নিয়মিত। আর সেই সময়েই ছিল তার ক্যামেরা। ক্যামেরায় অনুষ্ঠানে ছবি তুলতেন। ষাটের দশকে রাজশাহীর ঐতিহাসিক ভুবনমোহন পার্কে অনেক গুণী ব্যক্তি এবং রাজনীতিবিদদের আগমন ঘটত। তারা সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক বক্তব্য রাখতেন। সেই সময় গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এবং শেখ মুজিবুর রহমান রাজশাহীতে বাঙালিদের দাবি দাওয়া নিয়ে বক্তব্য রাখতে। দু’জনই মঞ্চে পাশাপাশি বসে আছেন। তাদের ইচ্ছে হল মুড়ি খাবেন। সাথে সাথে মুড়ি নিয়ে আসা হল। লুৎফর রহমান মঞ্চের খুব কাছ থেকে প্রথম বারের মত তাদের মুড়ি খাওয়ার দৃশ্যটি ক্যামেরা বন্দি করলেন।
১৯৬০ সালে লুৎফর রহমান চাকুরি ও জীবিকার সন্ধানে রাজশাহী ছেড়ে ঢাকায় আসেন। মহাখালীতে নিজের ঠিকানা গড়ে নেন স্থায়ী ভাবে, যেখানে আমৃত্যু তিনি ছিলেন। মহাখালীতে ‘প্রতিচ্ছবি’ নামে নিজস্ব ফটোগ্রাফি স্টুডিও স্থাপন করেন ১৯৬২ সালে। এই স্টুডিও থেকে প্রিন্ট হতে থাকে লুৎফর রহমানের ক্যামেরায় তোলা সেই সময়ের চলচ্চিত্রাঙ্গন, রাজনৈতিক পরিমন্ডল ও সংস্কৃতি অঙ্গনের বিভিন্ন ব্যক্তিত্বের অজস্র ছবি। ষাটের উত্তাল সময়ের বহু রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের ব্যক্তিগত জীবনের নানা ঘটনা লুৎফর রহমানের ক্যামেরায় মূর্ত হয়ে উঠেছিল। সেই সময়ের ছাত্রনেতা তোফায়েল আহমেদ, নূরে আলম জিকু, রাশেদ খান মেনন, মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, খালেকুজ্জামান থেকে শুরু করে প্রবাদ প্রতীম শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক, আতাউর রহমান খান, আবুল হাশিম, আবুল মনসুর আহমদ, হোসেন শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী, মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী সহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উত্তাল ভাষণের ঐতিহাসিক মুহুর্ত গুলো এখনো প্রাণবন্ত সজীব হয়ে আছে তার ছবির অ্যালবামে। ব্যক্তিগতভাবে এদের অনেকের সাথেই লুৎফর রহমানের হৃদ্যতা ঘটেছিল সেই সময়ে।
লুৎফর রহমান ১৯৬৬ সালে তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ বেতারে প্রথম চাকুরি নেন তিনি। এরপর বিভিন্ন সময়ে শিল্পকলা একাডেমি, এফডিসি, বিটিভি, ডিআইটি, শিশু একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানের হয়ে কাজ করেন ফটোগ্রাফার লুৎফর রহমান। স্বাধীনতার পূর্বকালে ১৯৬৬ সালের আইয়ুব বিরোধী প্রবল গণআন্দোলনের সময় প্রথম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে পরিচিত হন তিনি। বঙ্গবন্ধু তখন রাজশাহীতে আইয়ুব বিরোধী রাজনৈতিক প্রচারণায় অংশ নিচ্ছিলেন। ঐখানেই লুৎফর রহমান প্রথম বঙ্গবন্ধুর ছবি তোলেন নিজ ক্যামেরায়। বঙ্গবন্ধু তাকে বলেন, ‘এই মিয়া, তোমার ছবি ভালো হইলে আমারে দিবা, আমি ঢাকায় যেয়ে তোমার ছবি নিবো।’ সেই প্রথম আলাপচারিতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে। এরপর বঙ্গবন্ধুর প্রয়াণের আগ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সাথে ফটোসাংবাদিক লুৎফর রহমানের ঘনিষ্টতা অক্ষুণ্ন ছিল। ঢাকার চলচ্চিত্র ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার, আব্দুল জব্বার, আব্দুল আলিম, শহীদুল্লাহ কায়সার, রাজু আহমেদ, শওকত আকবর, এহতেশাম, আজিম, আনোয়ার হোসেন, জহির রায়হান, সুমিতা দেবী, রওশন জামিল, গওহর জামিল, সুজাতা, আব্দুল জব্বার খান, খান আতাউর রহমান, শবনম, রহমান, রোকসানা, শাবানা, সুচন্দা, কবরী, ববিতা, রোজিনা, সৈয়দ হাসান ইমাম, কবি শামসুর রাহমান প্রমুখ ব্যক্তিত্বের সোনালী দিনের মুখচ্ছবি লুৎফর রহমানের ক্যামেরায় স্থির হয়ে আছে। ক্যামেরায় এদের কাউকে তরুণ, কাউকে বুড়ো এবং কাউকে মাঝবয়সী হিসেবে পেয়েছেন।
লুৎফর রহমান ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বেতার ও টেলিভিশনে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের ছবি, ১৯৭১ এর ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ সহ মহান মুক্তিযুদ্ধের অসংখ্য ছবি তুলেছেন । লুৎফর রহমান ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় ভাবে অংশগ্রহন করেন। এছাড়া স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের রাজনীতি ও বঙ্গবন্ধু সরকারের গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানের ছবি তুলেছেন । ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক দলের সাথে ভারত সফর করেন লুৎফর রহমান। দেশের প্রথম সাংস্কৃতিক দলের অন্যান্য প্রতিনিধিরা হলেন- আব্দুল জব্বার, আব্দুল আলিম, নীনা হামিদ, ফেরদৌসী রেহমান, গওহর জামিল, সৈয়দ হাসান ইমাম প্রমুখ। বঙ্গভবনে অনেক রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে তিনি ছিলেন নিয়মিত। সেখানে লুৎফর রহমান বিভিন্ন দেশ-বিদেশী স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বকে কাছ থেকে দেখেছেন। অনেকের সাথে পরিচিত হন। সবাইকে নিজ ক্যামেরায় ধরে রাখেন। ১৯৭৩ সালে গানের পাখি বলে পরিচিত উপমহাদেশের প্রখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায় বাংলাদেশে এলে বঙ্গবন্ধুর সাথে দেখা করেন। লুৎফর রহমান তার ক্যামেরায় বঙ্গবন্ধু ও হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের আলাপচারিতার মুহূর্তগুলো ধারণ করেন। ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধুর ছবিসহ ৫ টাকা ও ১০ টাকার নতুন ব্যাংক নোট ছাপাবার জন্য চিত্রগ্রাহকদের কাছে ছবি চাওয়া হল। লুৎফর রহমান ১৯৭০ সাল ডিআইটি ভবনে তোলা বঙ্গবন্ধুর একটি ছবি জমা দেন। দেখা গেল লুৎফর রহমানের সেই ছবিটি নির্বাচিত হল। বাংলাদেশ সরকারের প্রথম ৫ টাকা ও ১০ টাকার নোটে মুদ্রিত বঙ্গবন্ধুর যে ছবি দৃশ্যমান সেই ছবি তুলেছিলেন লুৎফর রহমান।
ফটো সাংবাদিক লুৎফর রহমান ২০০৬ সালের ১১ই অক্টোবর না ফেরার দেশে চলে যান। তার স্মৃতির প্রতি আমি শ্রদ্ধাশীল। লুৎফর রহমানের একমাত্র ছেলে আমার সুপরিচিত বন্ধু ফটো সাংবাদিক মোস্তাফিজুর রহমান মিন্টু বর্তমানে বাংলাদেশ বেতারের আলোকচিত্র শিল্পী হিসেবে কর্মরত। তিনি বাবার স্মৃতিকে আকড়ে ধরে ফটোগ্রাফিতেই যুক্ত আছেন। সেকালের এই বিখ্যাত ফটো সাংবাদিক লুৎফর রহমানের দেহের স্বাভাবিক মৃত্যু হলেও সকলের স্মৃতিতে লুৎফর রহমান বেঁচে আছেন। তাকে বাঁচিয়ে রাখবেন একালের ফটো সাংবাদিক মোস্তাফিজুর রহমান মিন্টু।
এমএসএম / এমএসএম

ডিজিটাল যুগে নারী: প্রযুক্তির মাধ্যমে ক্ষমতায়ন

নিয়ন্ত্রণহীন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি; চরম উৎকন্ঠায় জনজীবন

বিটকয়েন বা ভার্চুয়াল কারেন্সি; আগামীর মুদ্রা ব্যবস্থার জন্য মঙ্গল নাকি অমঙ্গল!

মহা শিবরাত্রির ইতিহাস ও জগতের মঙ্গল কামনা

জিনিস যেটা ভালো , দাম তার একটু বেশি

মব জাস্টিসের প্রভাবে বর্তমান বাংলাদেশ

সুস্থ জাতি গঠনে দরকার নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনা

রাষ্ট্রভাষা বাংলা ও একুশে বইমেলা

বিশ্ব জলাভূমি দিবস: টিকে থাকার জন্য জলাভূমি সুরক্ষা এখন সময়ের দাবি

দেবী সরস্বতী: বিদ্যা, জ্ঞান, ও শুভ্রতার বিশুদ্ধ প্রতীক

স্বাস্থ্যসেবায় বায়োকেমিস্টদের অবদান: এক অপরিহার্য দৃষ্টিভঙ্গি

আতঙ্ক আর হতাশার মধ্যেই ট্রাম্পের যাত্রা
