দেশের সন্ত্রাস এবং মাদকের জন্য দায়ী হাইব্রিড নেতারা

দেশের সর্বত্র সন্ত্রাস এবং মাদকের রাজত্ব কায়েমের পেছনে দায়ী হাইব্রিড নেতারা। একটা জাতিকে ধ্বংস করার জন্য সন্ত্রাস এবং মাদক ঐ জাতির জন্য একটা বড় ব্যাধি। এই সন্ত্রাস এবং মাদকের কবলে পড়ে ধ্বংস হচ্ছে সমাজের মনুষ্যত্ব, ভদ্রতা বোধ, রাজনীতির প্রকৃত লক্ষ্য উদ্দেশ্য ও যুবসমাজ।একজন প্রকৃত রাজনীতিবিদ সে যে দলেরই হোক না কেন দেশ এবং মানুষের প্রতি তার যে দরদ থাকে একজন হাইব্রিড নেতার সে দরদ কোনদিনই হয় না। চলমান পরিস্থিতিতে আমাদের দেশে ত্যাগী নেতাদের থেকে হাইব্রিড নেতাদের দাপট অনেক বেশি। ফলশ্রুতে ত্যাগী নেতাগুলো কোন ঠাসা হয়ে যাচ্ছে আর একক নেতৃত্ব দিচ্ছে হাইব্রিড নেতারা। রাজনীতির র বোঝেনা এমন ব্যক্তিরা অসাধু উপায অবলম্বন করে রাতারাত বনে গেছে শত শত হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক। তাদের মধ্যে দেশ এবং জনগণের দরদের থেকে টাকার দরদ এবং চাহিদাই অনেক বেশি।সঙ্গত কারণেই অধিক অর্থ উপার্জনের জন্য তারা বেছে নেয় সহিংসতা এবং মাদকের পথ। ফলশ্রুতিতে ধ্বংস হচ্ছে রাজনীতির প্রকৃত আদর্শ ও যুবসমাজ। সমাজে বাড়ছে সহিংসতা হানাহানি, বিনষ্ট হচ্ছে সামাজিক শান্তি। এদেশের বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলোতে এ হাইব্রিড নেতাদেরকেই দেওয়া হচ্ছে অধিক প্রাধান্য পাচ্ছে নমিনেশন, হচ্ছে এমপি মন্ত্রীআ। এ অবস্থার পরিত্রাণের জন্য হাইব্রিড নেতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে সরকারকে।
এমএসএম / এমএসএম

অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি

টেকসই উন্নয়নে প্রাথমিক শিক্ষা

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি ও বাস্তবতা

গাজায় যুদ্ধের নৃশংসতা ও আন্তর্জাতিক বিচার আদালত

বন্ধ হোক অপসাংবাদিকতা

বিভাজনের রাজনীতি দেশের জন্য হুমকি হতে পারে

প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের স্বপ্নের সৌদি আরব

শারদীয় দুর্গোৎসবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ ভাবনা

দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করার জন্য প্রয়োজন পর্যটন গন্তব্যগুলোর সামগ্রিক উন্নয়ন এবং শক্তিশালী ব্র্যান্ডিং

গণতান্ত্রিক অধিকার ও নতুন নেতৃত্বের অন্বেষণ

দুঃখই সবচেয়ে আপন

জাতিগত নিধন বন্ধে জাতিসংঘের ব্যর্থতা
