পরিবারের সচ্ছলতা ফেরাতে দুবাই গিয়ে খুন হয়েছেন কাজলী

পৃথিবী বড় নির্মম ! ধরণীর সহজ সরল মানুষ গুলো ভাগ্যের অন্বেষণে বিভিন্ন দেশে গিয়ে পাচারকারীদের খপ্পরে পড়ছেন। আর নিজেরাই বাধ্য হয়ে নিজেদের পাচারকারীদের কাছে সোপর্দ করছেন। অমানবিক হলেও শুধু একটাই স্বপ্ন, কিভাবে দেশ থেকে ধনীর দেশে গিয়ে জীবন বদলানো যাবে। উচ্চবিলাশী আঙ্খায় গিয়ে অপরাধীচক্রের হাতে পড়ে জীবন দিচ্ছেন তারা। বিশেষ করে বাংলাদেশের তরুনী ও যুবতীরা দালালের খপ্পরে পড়ে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছেন। আর এসব ঘটনাগুলোর মধ্যে মধ্যেপ্রাচ্যের দেশ দুবাই অন্যতম।
সুত্র জানায়, বাংলাদেশের অপরাধীচক্রগুলো হতদরিদ্রদের সুন্দরী ও সুঠাম দেহের অধিকারীদের টার্গেট করে। এরপর সহযোগিতার নামে প্রথমে গার্মেন্টে কাজ দেন। এরপর রাজধানীর অভিজাত এলাকায় স্প্রা- সেন্টারে কাজ দেন। সেখানে নানা অনৈতিক কর্মকান্ডে প্রথমে লিপ্ত করানো হয়। এরপর সেখান থেকে অঢেল অর্থের মালিক করার প্রলোভন দেখিয়ে পাসপোর্ট ভিসার ব্যবস্থা করে দুবাইয়ে পাচার করা হয়। দুবাই নিয়ে দালালদের মাধ্যমে দেহ ব্যবসায় লিপ্ত করানো হয়। একপর্যায়ে তাদেরকে অন্যত্র বিক্রি কা হয়। তাদেরকে দিয়ে দিন রাত্রী খর্দ্দেরদের কাছ থেকে অর্থ আয় করা হয়। কিন্তু পাচারকৃত তরুনীদের জিম্মি অবস্থায় রেখে পাশবিক নির্যাতন চালানো হলেও অর্থ কড়ি দেওয়া হয় না। আর পাওনা টাকা চাইতে গেলেই তাকে খুন হতে হচ্ছে। আবার অনেকেই পাশবিক নির্যাতনে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন। দেশের কয়েকটি ঘটনায় এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে।
জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গাার কুমারী ইউনিয়নের দরিদ্র ভ্যানচালক তাছের আলীর মেয়ে কাজলী খাতুন (২৫) পরিবারের সচ্ছলতা ফেরাতে দুবাই পাড়ি জমিয়েছিলেন। তিনি রাজধানী ঢাকায় একটি গার্মেন্টেসে কাজ করতেন। পরিচারের কাউকে না জানিয়ে দুবাই যান। এরপর পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন। মাঝখানে কিছু টাকাও তার বাবার কাছে পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু ভাগ্যের কি পরিহাস। গত ১৯ এপ্রিল শুক্রবার কর্মস্থলেই খুন হয়েছেন বলে তার বাবা জানতে পারেন। হত্যভাগ্য কাজলীর মৃত্যুর খবর পেয়ে তার পরিবারের নেমে এসে শোকের ছায়া। একপর্যায়ে দালালচক্র তাদেরকে জানানো কাজলী আত্মহত্যা করেছেন। এরপর তার লাশ দেশে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় সুত্র জানায়, গত ১৯ এপ্রিল কাজলীর এক নারী সহকর্মী দুবাই থেকে মোবাইলে কাজলীর পরিবারকে মৃত্যুর খবর দেন। প্রবাসে কাজলীর মৃত্যুর খবর পেয়ে তার পরিবারের সদস্যরা দিশেহারা হয়ে পড়েন। এরপর থেকে কাজলীর মা ও বাবার মেয়ের শোকে পাগলের মতন হন। কাজরীর মা, বোনসহ পরিবারের সদস্যরা কান্না করতে করতে মাঝে মাঝে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।
নিহত কাজলীর বাবা তছের আলী বলেন, কাজলী তার মেজো মেয়ে। কাজলী ও তার ছোট বোন ঢাকায় গার্মেন্টসে চাকরি করতেন। সেখান থেকে বাড়িতে কাউকে কিছু না জানিয়েই গত ৭ মাস আগে দুবাই চলে যান। এরপার একদিন কাজলী তার মোবাইলে ফোন করে জানান সে দুবাইয়ে পাড়ি জমিয়েছে। ভালো কাজও পেয়েছেন সেখানে। এরই মধ্যে ৬ মাস পর দুবাই থেকে গত ৬ রোজায় ঈদের ছুটিতে বাড়িতে এসে ছিল কাজলী। কিন্তু পরিবারের সাথে ঈদ না করেই কর্মস্থলে ফিরে যান তিনি। আর গত এপ্রিল মাসেও বাড়িতে টাকা পাঠানোর কথা ছিল। কিন্তু গত ১৯ এপ্রিল দুবাই থেকে কাজলীর সহকর্মী পরিচয়ে এক নারী মোবাইল ফোনে কালজীর মৃত্যুর বিষয়টি জানান। তিনি বলেন, সুপারভাইজারের নিকট বেতনের বেশকিছু টাকা পেতেন কাজলী। কিন্তু টাকা চাওয়া নিয়ে সুপারভাইজারের সঙ্গে কাজলীর কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে সুপারভাইজার লোকমান হোসেন ওরফে সাইকো একটি কাঁচের বোতল দিয়ে কাজলীর মাথায় আঘাত করেন। এতে তার মৃত্যু হয়।
কাজলীর বোন জামাই তৌফিক বলেন, সুপারভাইজার লোকমানের বাড়ি নোয়াখালী বলে শুনেছি। আর তার শ্বশুর বাড়ি টাঙ্গাইল। কাজলীর মৃত্যুর পর আমাদের সঙ্গে যোগায়োগ করে। ক্ষতিপুরণ, তার স্বর্নলঙ্কার, মোবাইসহ সব আমাদের কাছে দেবে। কিন্তু গত ২৮ এপ্রিল গভীর রাতে ফোন আমাদের কাছে লাশ বুঝিয়ে দেন। অথচ তার ৩দিন আগেই কাজলীর লাশ ঢাকা এসেছে। নিহতের লাশ গ্রামের বাড়িতে নিয়ে দাফন করা হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন প্রকার আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি। হতভাগ্য কাজলীর মৃত্যুর ঘটনায় দালাল চক্রের সদস্য স্থানীয় সাংবাদিকসহ বিভিন্ন লোকজন নিযুক্ত করেছেন, যেন আইনগত পদক্ষেপ কাজলীর পরিবার নিতে না পারেন।
এরআগে অভাবের কারণে মায়ের সঙ্গে অভিমান করে ঘর ছাড়েন অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী পলি আক্তার। তিনি কিছুদিন পর ঢাকায় গার্মেন্টসের চাকরি পেয়ে বাবা-মাকে জানান। সেখানে দালালের খপ্পরে পড়ে প্রায় সাত মাস আগে দুবাই যায় পলি। কিন্তু সেখানে গিয়ে প্রতিনিয়ত নির্যাতনের শিকার হন পলি। দেশে ফিরতে বাড়িতে স্বজনদের ফোন দিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। পলির বাবা আবুল কালাম ইটভাটায় দিনমুজহরের কাজ করতেন। তার মেয়েকে ফিরে পেতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেছিলেন। নোয়াখালীর সদর উপজেলার কালাদরপ ইউনিয়নের উত্তর শুল্যকিয়া গ্রামে তাদের বাড়ি বলে জানা গেছে।
জানা যায়, অভাবের সংসারে মেয়ের সব শখ পূরণ করতে পারতেন না দিনমজুর বাবা আবুল কালাম ও মা রহিমা বেগম। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অভিমানে ঘর ছাড়েন মেয়ে পলি আক্তার। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও সন্ধান পাননি তারা। কিছুদিন পর জানতে পারলেন মেয়ে ঢাকার পোশাক কারখানায় চাকরি নিয়েছে। তারপর দীর্ঘদিন ধরে মেয়ের খবর পাননি। গত বছরের মার্চ মাসের মাঝামাঝি সময়ে একটি বিদেশি নম্বর থেকে বার্তা আসে রহিমা বেগমের মোবাইলে। জানতে পারেন, তার মেয়েকে পাচারকারীরা দুবাই নিয়ে নির্যাতন করছে। তার মেয়ে পলিকে হোটেলে আটকে রাখা হয়েছে আরও ৩০ জন মেয়ের সঙ্গে। সেখানে বিভিন্ন ভিডিও ধারণ করে তাদের ব্ল্যাকমেইল করে নির্যাতন চালানো হয়।
পলির মা রহিমা বেগম বলেছিলেন, তার স্বামীর ঘর নেই বর্তমানে থাকি বাবার বাড়িতে। লোক লজ্জায় কাউকে কিছু বলতেও পারছি না। আমি মা হয়ে মেয়ের কষ্ট সহ্য করতে পারছি না। আর আবুল কালাম বলেছিলেন, কান্নার জন্য কথা বলতে পারছিনা। মেয়ে পড়ালেখা করতো ঠিকমতো খরচ দিতে পারতাম না। ইটভাটায় কাজ নিয়ে আমি সেখানে চলে গেছি। বাড়িতে আসি দেখি মেয়ে নাই। সব জায়গায় খুজেও মেয়েকে পাই নাই। এখন শুনি মেয়ে দুবাইতে বন্দি আছে। সেখানে প্রতি ঘণ্টায় ঘণ্টায় মেয়েকে নির্যাতন করতেছে। কলিজা ফেটে যায় বাবা হয়ে কারো কাছে যেতে পারছি না লজ্জায়। জানতে পারলাম বিদেশে একটা রুমে আটকে রেখে তাকে নির্যাতন করা হচ্ছে। এমনকি বিভিন্ন ক্লাবে পাঠিয়েও তাকে নির্যাতন করা হচ্ছে। পরিবারের সঙ্গে কথা বলতে দিচ্ছে না। দ্রুত মেয়েকে ফিরিয়ে আনতে সরকারের কাছে অনুরোধ করেন তিনি।
অপরদিকে উচ্চ বেতনের ভালো চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে সাতক্ষীরার শ্যামনগরের এক নারীকে সৌদি আরবে পাচার করা হয়েছে। সেখানে তাকে গোপন আস্তানায় আটকে রেখে ‘যৌনদাসী’ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। গৃহস্থালির ভারী কাজ করানো হলেও পারিশ্রমিকের অর্থ পাচার চক্রের সদস্যরা রেখে দেয়। এমনকি ঠিকমতো খেতেও দেওয়া হয় না। হোয়াটসঅ্যাপ ‘ভয়েস কলে’ নির্মম নির্যাতনের বর্ণনা তার পরিবারের কাছে দিয়েছেন ওই নারী।
হতভাগ্য নারীর নাম রোজিনা খাতুন (৩৪)। রাজধানীর মতিঝিলের সেভেন স্টার ম্যানপাওয়ার সার্ভিসেসের মাধ্যমে গত ১৯ মার্চ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে সৌদি আরবে যান। সেখানে তাকে পাচার চক্রের কাছে বিক্রি করা হয়। গত ১৬ এপ্রিল হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগে পর ভুক্তোভোগী নারীর ভাই সালাউদ্দীন জাহাঙ্গীর শ্যামনগর থানায় মানব পাচারের মামলা করেছেন বলে জানা গেছে। ওই মামলায় উপজেলার শংকরকাটি গ্রামের মোমিন খাঁর ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান চঞ্চল (২৮), তার মা তাসলিমা বেগম (৪৭) ও সেভেন স্ট্যার ম্যানপাওয়ার সার্ভিসেসের ম্যানেজার মো. রাসেল আকন শিমুল (৩৩)সহ অজ্ঞাতনামা দু-তিনজনকে মামলায় আসামি করা হয়েছে। পুলিশ চঞ্চলকে গ্রেফতার করেছে বলে স্থানীয় সুত্র জানিয়েছে। এঘটনার পর শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবুল কালাম আজাদ গণমাধ্যমে বলেছেন, ‘মানব পাচারের অভিযোগে ভুক্তোভোগী নারীর ভাই মামলা করেছেন। আসামিদের একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ভিকটিমকে উদ্ধারে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে।
স্থানীয় সুত্র জানায়, গত ছয় মাস আগে রোজিনার বিবাহবিচ্ছেদ হলে বাবার বাড়িতে চলে আসেন।পরে এলাকা পূর্বপরিচিত তাসলিমা ও তার ছেলে মোস্তাফিজুর রোজিনাকে সৌদি আরবে চাকরির প্রস্তাব দেন। রোজিনা পাসপোর্ট তৈরির পর গত ১৭ মার্চ তাদের সঙ্গে ঢাকায় চলে যান। আর সৌদি আরব যাওয়ার পর রোজিনার সঙ্গে তাদের যোগাযোগ করতে দেওয়া হয়নি। তবে তিনি ভালো জায়গায় কাজ করছেন বলে তাদের আশ্বস্ত করা হয়।এরপর গত ১৬ এপ্রিল বেলা ২টা ৪৬ মিনিটে তার ভাই সালাহউদ্দিনের হোয়াটসঅ্যাপে ‘ভয়েস কল’ পাঠিয়ে তাকে বাঁচানোর আকুতি জানান।
কান্নাজাড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, সৌদিতে পৌঁছানোর পরই তার ফোন ছিনিয়ে নিয়ে তাকে একটি কোম্পানির কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয়। অসুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধ নিয়ে গেলেও সেগুলোও ছিনিয়ে নেয় তারা। চিকিৎসা করাতে না পেরে ক্রমেই শরীরের অবস্থার অবনতি হচ্ছে। তাকে একটি কক্ষে আটকে রেখে যৌনদাসী হিসেবে বিভিন্ন স্থানে পাঠানোর পাশাপাশি মাঝেমধ্যে দৈনিক ভিত্তিতে ভিন্ন ভিন্ন স্থানে গৃহস্থালির ভারী কাজ করানো হচ্ছে। কিন্তু পারিশ্রমিকের অর্থ পাচার চক্রের সদস্যরা রেখে দেয়।তিনি গণমাধ্যমে বলেছেন, স্থানীয় রাসেল আকন, তাসলিমা, মোস্তাফিজুরসহ আর অপরিচিত দু-তিনজন এই মানব পাচার চক্রের সঙ্গে জড়িত। আর রাজধানীর মতিঝিলের সেভেন স্ট্যার ম্যানপাওয়ার সার্ভিসেস গ্রামের সহজ-সরল, অভাবী এবং ডিভোর্সি নারীদের টার্গেট করে বলেও রোজিনা জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, নারী পাচারকারী চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার ইভান শাহরিয়ার সোহাগকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। মানব পাচারের অভিযোগে সোহাগকে সিআইডি (ঢাকা মেট্রো উত্তর বিভাগ) কর্মকর্তারা গ্রেফতার করে। দুবাই পুলিশের তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) আজম খানসহ তার নারী পাচারকারী চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে তিনজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আর সেই জবানবন্দির ভিত্তিতেই সোহাগকে গ্রেফতার করা হয়।
এমএসএম / এমএসএম

স্নায়ু বিকাশ প্রতিবন্ধীদের সুইড বাংলাদেশ থেকে কোটি কোটি টাকা লোপাট

বিসিক মুদ্রণ শিল্পনগরী প্রকল্পের মাটি ভরাটের প্রিলেভেল সার্ভে কাজে প্রকল্প পরিচালকের অনিয়ম-দুর্নীতি

মাদারীপুরের আলোচিত মিথ্যা মুক্তিযোদ্ধার কোটায় একই পরিবারের চারজন করছেন সরকারি চাকরি

নিষিদ্ধ হলেও হিযবুত তাহরীরের প্রকাশ্যে কর্মসূচী ঘোষণা

মিরপুর ফায়ার সার্ভিসের ট্রেনিং কমপ্লেক্সের অফিসার তৌহিদুলের শাস্তি দাবি

বিসিকের প্রকল্প পরিচালক মোঃ রাকিবুল হাসানের ঘুস-দুর্নীতি সমাচার

জমি ক্রয়ের নামে ভাইয়ের বিরুদ্ধে প্রবাসি স্বামীর অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

বিআইডব্লিউটিএ বন্দর শাখার সাবেক পরিচালক সাইফুলের টাকার উৎস কি?

নার্গিসকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি দেওয়া হোক

গাজীপুর গণপূর্তের সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী আনোয়ারুল আজিমের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ

গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী আতিকের ঢাকায় ১৯ বছরের লুটপাটের রাজত্ব

মসজিদের নামে জমি দখলের চেষ্টা করছে মল্লিক বিল্ডার্স
