র এর কুদৃষ্টি অর্থনীতি সমিতির দিকে

বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির বর্তমান সভাপতি অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. আজিজুর রহমান বলছেন আওয়ামী লীগের পতিত পথভ্রষ্ট দুর্বৃত্তরা দীর্ঘদিন বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি পরিচালনা করেছিলো। জনগণ প্রত্যাখাত সেই আওয়ামীলীগ পন্থী অধ্যাপকরা আবারও ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার তদবিরের মাধ্যমে দু'একজন বিএনপির লোক সামনে রেখে এই সমিতি পূনরায় দখলের চেষ্টা করতেছে। শেখ হাসিনা পলায়নের পরে আত্মগোপনে থাকা অধ্যাপক আবুল বারাকাত ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র এর সাহায্যে এমন অপতৎপরতা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করে গণমাধ্যমে একটি বার্তা পাঠিয়ে বলছেন এখন র এর কুদৃষ্টি বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির দিকে।
সভাপতি ড. আজিজুর রহমান বলেন পার্থ সারথি ঘোষ ভারতীয় র এর এজেন্ট। দুর্নীতিগ্রস্থ শিক্ষক আবুল বারাকাতের আত্মীয় সৈয়দ এসরারুল হক সোপেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামী পন্থী অধ্যাপক ড. হোলালুদ্দিন ছাড়াও বিএনপি অধ্যাপক ড. মাহাবুব উল্লাহ, অধ্যাপক আবু আহমেদ ও বিএনপির গাজীপুর অঞ্চলের নেতা ফজলুল হক মিলন অর্থনীতি সমিতি নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু করছে। ড. আজিজুর রহমান বলেন শেখ হাসিনার একান্ত অনুগত, ঘোর আওয়ামীলীগ পন্থী ঘুষের বিনিময়ে খেলাপী ঋণ দিয়ে ব্যাংক খাত ধ্বংসকারী, বিদেশে টাকা পাচারে সহযোগীতাকারী ও শরীয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকগুলো নির্মূল করে বাংলাদেশ অর্থনীতিকে দেউলিয়াকারী প্রক্রিয়ার হোতা বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির নির্বাহী কমিটি অতীত অপকীর্তি এবং ২০২৪ জুলাই-আগষ্ট ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলনের বিপক্ষে অবস্থানের কারণে ৫ আগষ্টের পরে পালিয়ে যায়। উল্লেখ্য যে ড. কাজী খলিকুজ্জামান আহমদ, ড. আবুল বারকাত, ড. মো: আইনুল ইসলাম, ড. জামাল উদ্দীন আহমাদ ও প্রফেসর হান্নানা বেগম এর নেতৃত্বে নির্বাহি কমিটি ৩রা আগষ্ট দেশ যখন গণহত্যার লালরক্তে প্লাবিত তখন তারা শেখ হাসিনার সাথে সাক্ষাৎ করে-সকল বাহিনী মাঠে নামিয়ে গণআন্দোলন ধূলিসাৎ করতে আহ্বায়ন ও গণহত্যার সাথে একাত্ম প্রকাশ করেন। দেশের সকল টেলিভিশনে তাদের ছবি দেখা যায়। সকল পত্রিকায় তাদের ছবিসহ বক্তব্য ছাপা হয়। বাংলাদেশের মানুষ তাদেরকে ধিক্কার জানায়। আমরা অর্থনীতি সমিতির আজীবন সদস্যরা তাদের পদত্যাগ দাবী করে মিছিলসহকারে সমিতির অফিসে যাই। আমাদের মিছিলের খবর পেয়ে তারা অফিসে তালা দিয়ে পালিয়ে যায়।
এভাবে ৫ই আগষ্ট ২০২৪ খুনী শেখ হাসিনা পালিয়ে যাবার সাথে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সকল কর্মকর্তাও আত্মগোপনে চলে যায়। দেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন হবার পরে তারা বাচার জন্য গণহত্যার বিচার দাবী করে একটি প্রহসনমূলক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে নিজেদের রং পাল্টিয়ে তারা মামলা-হামলা থেকে বাঁচার পথ খুঁজতে থাকে। তারা পলাতক অবস্থান থেকে আমাদের সাথে ফোনে আলোচনায় বসার প্রস্তাব দেয়। আমরা বলি আলোচনা হতে পারে শুধুমাত্র পদত্যাগের এজেন্ডা নিয়ে। তারা রাজি হয়ে যায়। পদত্যাগ করবে শর্তে ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ অর্থনীতি সমিতির অফিসে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। আমাদের বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মোঃ আজিজুর রহমানের নেতৃত্বে আমরা সাত জন যৌথ বৈঠকে যোগ দেই। ড. কাজী খলিকুজ্জামান এর নেতৃত্বে তারাও ৭জন বৈঠকে যোগ দেয়। আলোচনায় এডহক কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। আমরা চলমান আন্দোলনকারীরা এই কমিটি করবো। তারা সমিতির পক্ষে থেকে এডহক কমিটিতে চারজনের নাম দেয়ার প্রস্তাব দেয়। আমরা রাজী হই। তবে এই চারজনের মধ্যে বর্তমান কমিটির কেউ থাকতে পারবে না-বলে আমরা প্রস্তাব দেই। আমাদের এই প্রস্তাবে সহ-সভাপতি ড. জামাল উদ্দীন আহমেদ ক্ষেপে উঠেন। তিনি ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ এর ভারতীয় সেনাবাহিনীকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকার আহবান এর উদ্ধৃতি তুলে ধরেন। বলেন অপেক্ষা করুন, দেখুন কি হয় ? আমরাই থাকবো, আপনারা বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনকারীরাই পালাবেন। আমরা তার কথার প্রতিবাদ করি। সভা থেকে বের হয়ে আসতে উঠে দাঁড়াই। ড. খলীকুজ্জামান আমাদেরকে বসতে অনুরোধ করেন। তিনি জামাল উদ্দীনকে কঠোর ধমক দেন। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হয়, তারা নির্বাহী কমিটির একটি সভা ডেকে আগামী সাত দিনের (১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪)মধ্যে পদত্যাগ করবেন। উপস্থিত সবার স্বাক্ষরে সিদ্ধান্ত লেখা হলো।
তারা কথা দিয়ে কথা রাখলেন না, পদত্যাগ করলেন না। এর পরে আমরা ৩০শে সেপ্টেম্বর ২০২৪ সমিতির অফিসে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনকারীদের সভা ডাকি। এই সভায় ২৫৫ জন সদস্য উপস্থিত ছিলেন। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে ৪৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি এডহক কমিটি গঠন করা হয়। পলাতক খলিকুজ্জামান-আইনুল-বারকাত নেতৃত্বাধীন নির্বাহী কমিটিকে অবাঞ্চিত ঘোষনা করা হয়।
এই সভায় উপস্থিত থাকার জন্য ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ গঠিত অবৈধ অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির আহবায়ক প্রফেসর মাহবুব উল্লাহ, সদস্য প্রফেসর আবু আহমেদ ও ফজলুল হক মিলনকে দাওয়াত দিয়েছিলাম। তারা কেউ আসে নাই। কারণ আওয়ামীলীগের সশস্ত্র আক্রমণের ভয় ছিল। এডহক কমিটি গঠনের পর আমরা একমাস জুড়ে সমিতির সংস্কার কর্মসূচী নিয়ে মতবিনিময় সভা করেছি। এই সময়ে ৩১ ডিসেম্বর এর অবৈধ কমিটির অনেকে আমাদের মতবিনিময় সভায় এসেছেন। আমাদের অসীম সাহসী ভূমিকার জন্য বাহবা দিয়েছেন। প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাসুদ আলম একদিন এসে জালাময়ী বক্তব্য দিলেন- ড. আবুল বারকাত এর কুকীর্তির বিরুদ্ধে। তিনিই আমাদেরকে শেখ হাসিনাকে শান্তিতে নোবেল পুরষ্কার পাইয়ে দিতে সরকারের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা এনে ৩৬ জনের দল নিয়ে ১০ টি দেশ ভ্রমণের কাহিনীসহ আরও অনেক তথ্য দিলেন। আরো অনেকে এসে বক্তব্য দিয়েছেন নাম বলে তাদেরকে ছোট করতে চাইনা। আমাদের মতবিনিময় সভায় অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির যারা এসেছিলেন তারা সবাই আওয়ামীলীগ ঘরনার। আমাদের কাছে এসেছিলেন রং বদলিয়ে কিছু সুবিধা পাবার আশায়। যখন দেখলেন আমরা সুবিধার দোকানী নই তখন হতাশ হয়ে ঢুকলেন ৩১ ডিসেম্বর এর অবৈধ কমিটিতে। কমিটির অনেকের নামের আগে প্রফেসর লেখা হয়েছে যারা কোনদিন প্রফেসর ছিলেন না। হয়তো প্রভাষক হিসেবে এক-দুই বছর বেসরকারী কলেজে চাকুরী করেছেন। বাংলাদেশে দেশপ্রেমের দুটি পরীক্ষা হয়েছে। এর একটি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ এবং দ্বিতীয়টি ২০২৪ জুলাই-আগষ্ট এর স্বৈরশাসন নির্মূল করার জন্য বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার গণআন্দোলন। এই দুটি অথবা বয়সভেদে একটি পরীক্ষায় যারা যুদ্ধের ময়দানে ছিলেন তারাই প্রমানিত দেশ প্রেমিক।
৩১ ডিসেম্বরের অবৈধ্য অন্তর্বর্তীকালীন কমিটিতে এই ধরনের দেশ প্রেমিক একজনও নাই। আমাদের ৩০শে সেপ্টেম্বরের এডহক কমিটিতে সবাই প্রমানিত দেশ প্রেমিক। এতে মুক্তিযোদ্ধা আছেন তিনজন এবং সবাই জুলাই আগস্ট বিপ্লবের যুদ্ধের মাঠের সৈনিক। আমাদের ২রা নভেম্বর ২০২৪ এর সংবাদ সম্মেলনে প্রফেসর মাহবুব উল্লাহ উপস্থিত ছিলেন। তিনি সাংবাদিকদের জানালেন তিনি বিশ বছর পরে এই সমিতিতে এসেছেন। তিনি এডহক কমিটির অসীম সাহসের জন্য প্রশংসা করলেন। বললেন, আপনারা এছাড়া অন্য কেউ এখানে সাহস করে আসতো না। স্বৈরাচারীরাই এটা দখল করে রাখতো। কঠোর ভাষায় সমালোচনা করলেন অবাঞ্চিত কমিটির এবং ড. বারকাত এর গবেষণার, বিশেষ করে সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের ২৭৩ আসন পাবার আগাম ফলাফল ঘোষণার গবেষণাকে। প্রফেসর আবু আহমদ এবং ফজলুল হক মিলন আমাদের সংবাদ সম্মেলনের আমন্ত্রণ গ্রহন করেও আসেন নাই। এই সংবাদ সম্মেলনে আমরা স্পষ্ট ভাষায় খলীকুজ্জামান-আইনুল ইসলামের কমিটি অবৈধ-অবাঞ্চিত হবার কারণ ব্যাখ্যা করেছি।এই অবৈধ-অবাঞ্চিত কমিটির অন্তর্বর্তীকালীন কমিটি গঠনের কোনই এখতিয়ার নাই। বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির নির্বাহী কমিটি ২০২৪-২০২৬ প্রহসন মূলক নির্বাচনের ফসল। আট হাজার ভোটের মধ্যে এসেছে মাত্র আট শত ভোটার। এর মধ্যে টাকায় কেনা ভোটার তিন বাস: (কুষ্টিয়া থেকে দুই বাস এবং ময়মনসিংহ থেকে এক বাস।) সংখ্যায় ৩৫৫ জন। এরা সবাই অবৈধ ভোটার, কেনা ভোটার। ভোটের মনোনয়ন দাখিল, বাছাই, চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ একদিনে এবং ভোট গ্রহণ দ্বিতীয় দিনে। মোট সময় দুদিন। এই প্রহসনের নির্বাচনে প্রচারের কোন সময় নাই। এই প্রহসনের নির্বাচনে নির্বাচিত কমিটি স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার মতই সমিতিকে কুক্ষিগত করে রেখেছে প্রায় ২২ বছর। সমিতিতে আছে কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি এবং অনিয়ম।এছাড়া কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আছে, খেলাপি ঋনদিয়ে ব্যাংকখাত ধ্বংসের অভিযোগ। ড. বারকাত ও ড. জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান হিসেবে ধ্বংস করেছে জনতা ব্যাংক। হান্নানা বেগম বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক হিসেবে সকল ব্যাংকের খেলাপি ঋন প্রদান এবং বিদেশে টাকা পাচারের হোতা হিসেবে কাজ করেছেন।
ড. খলীকুজ্জামান অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রো-বিধি কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে বিদেশে কোটি কোটি টাকা পাচার, খেলাপী ঋণ প্রদানে বাংলাদেশ ব্যাংকের ছাড় পাওয়া ও শরীয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকের মালিকানা পরিবর্তনের হোতা হিসেবে কাজ করেছেন। ড. আইনুল ইসলাম বিভিন্ন ব্যাংকের ম্যানেজিং কমিটির চেয়ারম্যান ও পরিচালক নিয়োগে সরকারের সার্চ কমিটির প্রধান প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছেন। এসব কাজের জন্য তারা প্রত্যেকেই ঘুষের হাজার হাজার কোটি টাকার পাহাড় গড়ে তুলেছে। তাদের এই টাকার পাহাড়ের ফসল ৩১ ডিসেম্বরের অন্তর্বর্তীকালীন (এডহক) কমিটি। বিএনপির পথহারা এক নেতা এবং আরও দুই সহযোগী শিক্ষাবিধ অর্থের বিনিময়ে অর্থনীতি সমিতির শেখ হাসিনার শ্বৈরশাসন আমলের নির্বাহী কমিটিকে বাচাবার দায়িত্ব নিয়েছেন। অতি গোপন বৈঠকে এই চুক্তি হয়েছে। এই কমিটি গঠনের পূর্বে খলীকুজ্জামান, বারকাত, আইনুল, বদরুল মনির, নাজমা পাপড়ি ও জামাল উদ্দীন এর সাথে মাহবুব উল্লাহ, আবু আহমেদ, ফজলুল হক মিলন ও আনোয়ার বুলবুল এর গোপন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই বৈঠকে ঠিক হয়েছে যে, অন্তর্বর্তীকালীন কমিটি খলীকুজ্জামান, আইনুল, বারকাত কমিটির দুর্নীতি, খেলাপী ঋণ প্রদান ও বিদেশে টাকার পাচার নিয়ে কোন কথা বলতে পারবে না। কোন মামলা হলে এই কমিটি সরকার ও বিএনপির সাথে আলোচনা করে তা প্রত্যাহার অথবা অকার্যকর করার জন্য কাজ করবে। সমিতির অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি ও অব্যবস্থা সর্ম্পকে তারা কোন কথা বলবে না। এই কমিটি শেখ হাসিনার লবিষ্ট নিযুক্ত হয়ে সরকারের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা এনে লুটপাট করা হয়েছে সে সম্পর্কে কোন কথা বলবে না।
এমএসএম / এমএসএম

নির্বাহী প্রকৌশলী জহির রায়হানের বিরুদ্ধে ঠিকাদারদের মানববন্ধনে শাস্তি ও অপসারণ দাবী

সীমাহীন দুর্নীতি,অর্থ আত্মসাত ও সরকারি চাকুরির শৃংখলা ভংগের অভিযোগে এলজিইডির নিবাহী প্রকৌশলী রনজিত দে সাময়িক বরখাস্ত

সরকার বিরোধী কর্মকান্ডে শ্রমিকদের উস্কানি দেওয়ার অভিযোগ

রাজউকের ইমারত পরিদর্শক জয়নাল আবেদিন এর বিরুদ্ধে ঘুষ-দুর্নীতির বিস্তর অভিযোগ

বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে জালিয়াতির মাধ্যমে হাজার কোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগ

বহাল তবিয়তে আছেন আওয়ামী সুবিধাভোগী প্রকল্প পরিচালক মঞ্জুরুল হক!

লক্ষ্মীপুর-১ আসনের সাবেক এমপি আনোয়ার হোসেন খানের বিরুদ্ধে ব্যাংকের হাজার কোটি টাকা আত্মসাত ও বিদেশে পাচারের অভিযোগ

আউটসোর্সিং এ নিয়োগেরনামে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা

নিবন্ধন অধিদপ্তরে ভূতের আঁচড় !

রংপুর জেলা রেজিস্ট্রারের নির্দেশে জালিয়াত চক্র আবারো তৎপর

অভিযোগের অন্ত নেই বিআরটিএ সহকারী পরিচালক নবাব ফাহমে আজিজ-এর বিরুদ্ধে

বিসিক এ আইন কর্মকর্তার বেআইনী কাজ!

ঐতিহাসিক তিন নেতার মাজার অরক্ষিত
Link Copied