মিরপুর ফায়ার সার্ভিসের ট্রেনিং কমপ্লেক্সের অফিসার তৌহিদুলের শাস্তি দাবি

বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিসের সাবেক মহাপরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মাইনউদ্দিন ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দালাল হিসেবে চিহ্নিত চরম দুর্নিতীবাজ এই মাইনউদ্দিন শেখ হাসিনার কথা মত সকল কাজ সমাধা করতো। ঢাকা’র মিরপুর ট্রেনিং কমপ্লেক্সের অফিসার মো. তৌহিদুল ইসলাম ছিলেন মহাপরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মাইনউদ্দিনের বিশ্বস্ত ও আজ্ঞাভাজন নিবেদিত লোক।
ট্রেনিং কমপ্লেক্সের অফিসার মো. তৌহিদুল ইসলাম তার বাবা’র ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট নিয়ে ওই কোটায় চাকরি পেয়ে পুরো ট্রেনিং কমপ্লেক্সেকে দুর্নীতি ঘুষ ও অনিয়মের আখড়ায় পরিনত করে। তিনি সব সময় মহা পরিচালককে নজরানার মাধ্যমে খুশি রেখে আমেরিকা ও জাপানে বিভিন্ন কোর্সে অংশগ্রহণ করে সুবিধা লুটে নেন। ধুর্ত মো. তৌহিদুল ইসলাম ট্রেনিং কমপ্লেক্সের প্রশিক্ষক থেকে ফায়ার সার্ভিস অধিদপ্তরের পরিচালক লে: কর্নেল তাজুল ইসলাম চৌধুরীকে বিশেষভাবে খুশি করে ওয়ার হাউজ ইনস্পেক্টর পদে পদন্নতি পায়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে দক্ষতার সাথে মোকাবেলা করেছেন এই মো. তৌহিদুল ইসলাম এরাই মিরপুর ১০ নাম্বার মেট্রোরেলের স্টেশনে আগুন ধরিয়ে দেয় ও তাদের গোডাউন থেকে টায়ার এনে সড়কে টায়ারে আগুন ধরিয়ে ব্যাপক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। এদিকে সাবেক মহাপরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মাইনউদ্দিন, বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিসের এডি (উন্নয়ন) মনির হোসেন, ভাইস প্রিন্সিপ্যাল মানিকুজ্জামান, ইনস্পেক্টর মো. জাকির হোসেন, ডিআইডি (মিডিয়া সেল) শাহজাহান সিকদার, যুবলীগ নেতা সাবেক এমপি মাইনুল হোসেন নিখিল ও মো. তৌহিদুল ইসলাম মিটিং করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে দক্ষতার সাথে মোকাবেলা করেছেন, ছাত্র জনতার আন্দোলনের সময় আগস্টের ৩, ৪ ও ৫ তারিখ মিরপুর ১০এর গোল চত্বর ও মিরপুর থানার সামনে ছাত্রদের উপর নির্দ্বিধায় গুলিবর্ষণ করেন। এতে লাশের পর লাশ ঝরেছে। সকলের সাফল্য দেখে সাবেক মহাপরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মাইনউদ্দিন মিরপুর ট্রেনিং কমপ্লেক্সের অফিসার মো. তৌহিদুল ইসলাম, খুনি হাসিনা সরকারের দোসর হয়ে ছাত্রলীগের সাথে একজোট হয়ে মাস্টার প্ল্যান করে এবং অর্থদাতা হিসেবে কাজ করেন।
তার সাথে মিরপুর ফায়ার সার্ভিসের বিভিন্ন কর্মকর্তা জড়িত ছিলেন। তারা ছাত্রদের উপর নির্দ্বিধায় গুলিবর্ষণ করে শতাধিক মানুষকে হতাহত করে। একদিকে যুবলীগ নেতা সাবেক এমপি মাইনুল হোসেন নিখিল একদিকে তার বাহিনী নিয়ে হাজার হাজার রাউন্ড গুলি করে বহু লোককে হতাহত করে। একদিকে মাইনুল হোসেন নিখিল ও অপরদিকে তৌহিদুল ইসলামের গুলিতে শত শত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার বুক ঝাঝরা হয়েছে। আজ ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেলেও তৌহিদুল ইসলামরা রয়ে গেছেন ধরা ছোয়ার বাইরে। বর্তমানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা ও স্থানীয় জনতা মিরপুর ট্রেনিং কমপ্লেক্সের অফিসার মো. তৌহিদুল ইসলামকে দেখে ফুসে উঠেছেন তারা তৌহিদুল ইসলামের অপসারণসহ গ্রেফতার করে দ্রুত বিভাগীয় মামলা দিয়ে বিশেষ ব্যবস্থা ও আইনের আওতায় আনার জন্য স্থানীয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার সাথে আন্দোলনে থাকা সর্বস্তরের মানুষ বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছে। উল্লেখ্য মিরপুর ট্রেনিং কমপ্লেক্সের অনেক কর্মী সরকার পতনের পর পালিয়েছে, তৌহিদুল ইসলামও বেশ কিছু দিন আত্মগোপনে ছিলেন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সিনিয়র অফিসারদের সহয়তায় তিনি বেরিয়ে আসেন।
এমএসএম / এমএসএম

বিসিক মুদ্রণ শিল্পনগরী প্রকল্পের মাটি ভরাটের প্রিলেভেল সার্ভে কাজে প্রকল্প পরিচালকের অনিয়ম-দুর্নীতি

মাদারীপুরের আলোচিত মিথ্যা মুক্তিযোদ্ধার কোটায় একই পরিবারের চারজন করছেন সরকারি চাকরি

নিষিদ্ধ হলেও হিযবুত তাহরীরের প্রকাশ্যে কর্মসূচী ঘোষণা

মিরপুর ফায়ার সার্ভিসের ট্রেনিং কমপ্লেক্সের অফিসার তৌহিদুলের শাস্তি দাবি

বিসিকের প্রকল্প পরিচালক মোঃ রাকিবুল হাসানের ঘুস-দুর্নীতি সমাচার

জমি ক্রয়ের নামে ভাইয়ের বিরুদ্ধে প্রবাসি স্বামীর অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

বিআইডব্লিউটিএ বন্দর শাখার সাবেক পরিচালক সাইফুলের টাকার উৎস কি?

নার্গিসকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি দেওয়া হোক

গাজীপুর গণপূর্তের সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী আনোয়ারুল আজিমের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ

গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী আতিকের ঢাকায় ১৯ বছরের লুটপাটের রাজত্ব

মসজিদের নামে জমি দখলের চেষ্টা করছে মল্লিক বিল্ডার্স

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ডিজি আবু সুফিয়ান এর বিরুদ্ধে অবৈধভাবে টেন্ডার বাতিল এর অভিযোগ
